আমি মৃদুল অনার্স ৩ ইয়ারে পড়ি।আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল মোটামোটি অনেক বড়।আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্যে সবচেয়ে কালো মেয়েটার নাম মায়া, আর আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলর মধ্যে সবচেয়ে মিষ্টি মেয়েটার নাম মায়া!!
হয়ত ভাবছেন আমি কি বলছি পাগলের মত।হ্যাঁ পাগলের প্রলাপ হলেও এটাই সত্যি।
আসলে বর্তমানে আটা, ময়দা,শুজি মাখা মেয়েদের সাথে তুলনা করলে মায়া একটু কালো।মায়া এমন একটা মেয়ে, যে আপাত দৃষ্টিততে দেখতে কালো।
.
হয়ত ভাবছেন আমি কি বলছি পাগলের মত।হ্যাঁ পাগলের প্রলাপ হলেও এটাই সত্যি।
আসলে বর্তমানে আটা, ময়দা,শুজি মাখা মেয়েদের সাথে তুলনা করলে মায়া একটু কালো।মায়া এমন একটা মেয়ে, যে আপাত দৃষ্টিততে দেখতে কালো।
.
তবে কারো যদি সুন্দর দৃষ্টি বলতে বিন্দু পরিমানেও কিছু থেকে থাকে,তাহলে সে মায়াকে কখনো কালোর জন্য অসুন্দর বলবে না।ও সুন্দরের আধার।তাইতো আমি ওকে ক্রীষ্ণকলি বলি,তবে সেটা মায়া যানে না।
আল্লাহ মায়াকে ফর্সা রং না দিলেও অন্যান সব গুনই দিয়েছেন।ও ওর মানের মতই মায়াবি সুন্দর,ওর ব্যবহারও অনেক ভালো সবাইকে অনেক সহজেই আপন করে নিতে দেখি আর আমাদের ক্লাসের ব্লিলিয়ান্ড ছাএ ছাএীর মধ্যে মায়া একজন।মাঝে মাঝে মনে হয়,সৃষ্টিকর্তা এত কিছু দিতে দিতে হয়ত ওর ফর্সা রং টাই দিতে ভুলে গেছে।অবশ্য তাতে ভালোই হয়েছে,এর জন্যই হয়ত আমি ক্রীষ্ণকলিকে ভালোবেসে ফেলেছি।
ওও থুরি মায়াকে( হা হা হা)তবে সেটা মায়া জানে না।
.
আল্লাহ মায়াকে ফর্সা রং না দিলেও অন্যান সব গুনই দিয়েছেন।ও ওর মানের মতই মায়াবি সুন্দর,ওর ব্যবহারও অনেক ভালো সবাইকে অনেক সহজেই আপন করে নিতে দেখি আর আমাদের ক্লাসের ব্লিলিয়ান্ড ছাএ ছাএীর মধ্যে মায়া একজন।মাঝে মাঝে মনে হয়,সৃষ্টিকর্তা এত কিছু দিতে দিতে হয়ত ওর ফর্সা রং টাই দিতে ভুলে গেছে।অবশ্য তাতে ভালোই হয়েছে,এর জন্যই হয়ত আমি ক্রীষ্ণকলিকে ভালোবেসে ফেলেছি।
ওও থুরি মায়াকে( হা হা হা)তবে সেটা মায়া জানে না।
.
আজ মায়াকে ক্লাসে কোথাও দেখতে পাচ্ছি না।ও ক্লাসে না থাকলে পুরা ক্লাসটাই আমার ফাকা ফাকা মনে হয়।খুজতে খুজতে ২ তলা থেকে দেখি মায়া ক্যাম্পাসের গাছ তলায় বেঞিতে বসে আছে।ওকে দেখতেই তাড়াতাড়ি ওর দিকে এগুতে লাগলাম।দূরথেকে যতটা মনে হচ্ছে মায়া কাদছে!! কিন্তু কেনো???
হয়ত এর জন্যই নিরব একজায়গাই এসে বসে আছে।আমাকে দেখতেই তাড়াতাড়ি ওর চোখ মুছে নিলো।
------- হাই মায়া কি করছ এখানে?
------- তেমন কিছু না, এমনি বসে আছি।
------- ও গুড,খুব ভালো।কৌতুহল টা আটকাতে না পেরে বলেই ফেলাম কান্না করছিলে কেনো??
------ (ও চমকে উঠে আমার দিকে তাকিয়ে।)
কই না তো।
------ ওহ তাইনাকি?
------ হুম।
------ আচ্ছা মায়া তুমি কি মিথ্যা বলছো? নাকি আমার চোখে সমস্যা হয়েছে?
------ মানে?
------ না মানে আমার দেখাতো খুব একটা ভুল হয়না,তাই বলাম।
------ ( হা হা হা হা)মায়া আমার দিকে তাকিয়ে অট্টহাসি দিলো।
------ ওর হাসিতে আমি অনেকটাই বেকুব হয়ে গেছি।তবে মায়া যে মিথ্যা বলছে সেটা আমি নিশ্চিত।কারন মায়া হয়ত আমাকে দেখে ওর চোখ থেকে গাল বেয়ে পরা পানি মুছে ফেলতে পেরেছে।কিন্তু ওর চোখ থেকে কান্নার ছাপটা মুছে ফেলতে পারেনি!! এখন ওর চোখের পাপড়ি গুলো ভিজা।তাছাড়া মায়াকে আমি ভালোবাসি সেজন্য ওর হাসি কান্না ১০০ হাত দূর থেকে বুজতে পারি।
------ সব ভাবনার ছেদ পরলো মায়ার কথায়।
------ বল কি প্রয়োজনে আমার কাছে এসেছ??
------ আমি একটু অবাগ হয়ে!! প্রয়োজন মানে??
------হুম, আমার কাছেতো প্রয়োজন ছাড়া কেও আসে না।
------ ঠিক বুঝলাম না।
------ এখানে না বোঝার কি আছে? বল তোমার কি প্রয়োজন,এ সপ্তাহে কোন পরিক্ষা আছে কি না তার জন্য এসেছ,নাকি কোন সাবজেক্ট বুজতে পারোনি,নাকি কোন নোট লাগবে।কলেজে এর জন্যই সবাই আমার কাছে আসে।আবার প্রয়োজন শেষ হলে চলে যায়।আসলে আমি কালো ত হয়ত তাই,কেও বন্ধু হতে চায় না।সবাই প্রয়োজনে কাছে আসে আবার চলে যায়।( হা হা হা হা) একটা অদ্ভুত হাসি মায়ার মুখে।
------- এতখনে মায়ার কান্নার কারন একটু একটু বুজতে পেরেছি, হয়ত এর জন্যই মায়া কাদছিলো।তবে আমি তো কোন প্রয়োজনে ওকে ব্যবহার করতে চাইনা।আমিত ওকে ভালোবাসি।
------- না আমি এসবের কোন প্রয়োজনেই তোমার কাছে আসি নি।
------- তবে??? অনেকটাই অবাগ হয়ে!!!
------- আছে অনেক বড় কারন আছে,সময় হলেই বুজতে এবং যানতে পারবে।
------- মানে???
------- বলাম তো কিছু সময়ের অপেক্ষা মাএ।
------ আচ্ছা একটা সত্যি কথা বলবে মায়া
------ হুম বল।
------ সবাই শুধু প্রয়োজনে তোমার কাছে আসে বলে তুমি মাঝে মাঝে মন মরা হয়ে বসে থাকে,কান্না কর???
------ আরে কই আমি কান্না করছিলাম
------ মায়া তোমাকে মিথ্যা একদম মানায় না।আমার কথা শুনে মায়ার চোখ দিয়ে দুফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো।হুম তখন আমি একটু একটু বুজতে পেরেছিলাম কিন্তু এখন পুরোপুরি বুজতে পারছি।
------- মৃদুল আমি আসি ভালো লাগছেনা।
------ এই বলেই মায়া হাটতে লাগলো,আমি পিছন থেকে ক্রীষ্ণকলি বলে ডাকলাম।
উপসসস্ বড় ভুল হয়ে গেছে ওর মানতো মায়া।পুরাই ভ্যাবাচেকা খায়ে গেয়েছি।
------- মায়া আমার দিকে তাকিয়ে অনেকটা মন খারাপ নিয়ে,ছলছল চোখে বল তুমিও আমাকে বৃদ্রুপ করলে? আমি কালো বলে।
------- আরে না না একদম না আমি তোমাকে বৃদ্রুপ করিনি।
------- মুচকি একটা হাসি দিয়ে,এই বলে ক্রীষ্ণকলি আর এই বলছ আমাকে বৃদ্রুপ করনি??
------- একটা কথা বলবো মৃদুল?
------ হুম বল।
------ এই মিথ্যা কথাটা তোমাকে একদম মানালে না।
------ ( আমার কথা আমাকেই ফেরত)আমি একদম মিথ্যা বলিনি মায়া।তোমাকে বলেছিলাম না তোমার কাছে অনেক বড় প্রয়োজন আছে।
------- হুম বলেছিলে।
------- আরো বলেছিলাম সময় এলেই বুজতে এবং জানতে পারবে কি মনে আছে??
------- হুম আছে।
------- আরো বলেছিলাম কিছু সময়ের অপেক্ষ মাএ,সেটাও মনে আছে???
------ হুম থাকবে না কেন,একটু আগেই তো বলে।
------- হুম বলেছিলাম কিন্তু আমার এখন মনে হচ্ছে সেই সময়টা এসেগেছে!!
------- মানে???
------মানে এখন যদি তুমি ক্রীষ্ণকলি নামটা শুনে আমাকে ভুল বুঝে চলে যাও, তাহলে হয়তো আর কোন দিনও তোমার ভুলবুঝাটা ভাজ্ঞাতে পারবো না।তাই আমার মনে হচ্ছে সেই সময়টা চলে এসেছে।
------- আমি কিছুই বুজতে পারছিনা মৃদুল।
------- আমি মায়ার হাত ধরে বেঞিতে বসিয়ে ওর সামনে দুহাটু মুড়ে বসে বলাম।অনেকটা ভালোবাসি মায়া তোমাকে।এতটাই বেশি যেটা হয়ত মুখে বলে বুজানো সম্ভব না।তোমাকে ছাড়া হয়তো বেচে থাকতে পারবো কিন্তু ভালো থাকতে পারবো না।আর ভালো থাকা ছাড়া জীবনের কোন অর্থ হয় বলে আমার মনে হয় না।
আর তোনাকে যে ক্রীষ্ণকলি বলাম এটা বৃদ্রুপ করে না।ভালোবেসে তোমাকে ক্রীষ্ণকলি বলে ডাকি।প্লিজ আমাকে ফিরিয়ে দিওনা।
------- এতখন মায়া আমার কথা অবাগ হয়ে শুনছিলো।কি হলো তুমি আমায় ভালোবাসবে না।
------- মায়া ওর হাত দিয়ে আমার হাত ধরে ওর কপালের সাথে লাগিয়ে নিচু হয়ে কান্না করতে লাগলো।এই কান্নার মানে হল,মায়া আমাকে ফিরাতে পারলো না।মাঝে মাঝে কন্নাও মৌনতার লক্ষন প্রকাশ করে।আমি উঠে মায়ার পাশে বসে ওর চোখ মুছে দিলাম।আর মায়া ওর মাথা আমার বুকে রাখলো
এভাবেই শুরু হলো আমার আর ক্রীষ্ণকলির নতুন পথচলা।ওও থুরি মায়ার,না ক্রীষ্ণকলি এখন ঠিক আছে।কি বলেন আপনারা?
হয়ত এর জন্যই নিরব একজায়গাই এসে বসে আছে।আমাকে দেখতেই তাড়াতাড়ি ওর চোখ মুছে নিলো।
------- হাই মায়া কি করছ এখানে?
------- তেমন কিছু না, এমনি বসে আছি।
------- ও গুড,খুব ভালো।কৌতুহল টা আটকাতে না পেরে বলেই ফেলাম কান্না করছিলে কেনো??
------ (ও চমকে উঠে আমার দিকে তাকিয়ে।)
কই না তো।
------ ওহ তাইনাকি?
------ হুম।
------ আচ্ছা মায়া তুমি কি মিথ্যা বলছো? নাকি আমার চোখে সমস্যা হয়েছে?
------ মানে?
------ না মানে আমার দেখাতো খুব একটা ভুল হয়না,তাই বলাম।
------ ( হা হা হা হা)মায়া আমার দিকে তাকিয়ে অট্টহাসি দিলো।
------ ওর হাসিতে আমি অনেকটাই বেকুব হয়ে গেছি।তবে মায়া যে মিথ্যা বলছে সেটা আমি নিশ্চিত।কারন মায়া হয়ত আমাকে দেখে ওর চোখ থেকে গাল বেয়ে পরা পানি মুছে ফেলতে পেরেছে।কিন্তু ওর চোখ থেকে কান্নার ছাপটা মুছে ফেলতে পারেনি!! এখন ওর চোখের পাপড়ি গুলো ভিজা।তাছাড়া মায়াকে আমি ভালোবাসি সেজন্য ওর হাসি কান্না ১০০ হাত দূর থেকে বুজতে পারি।
------ সব ভাবনার ছেদ পরলো মায়ার কথায়।
------ বল কি প্রয়োজনে আমার কাছে এসেছ??
------ আমি একটু অবাগ হয়ে!! প্রয়োজন মানে??
------হুম, আমার কাছেতো প্রয়োজন ছাড়া কেও আসে না।
------ ঠিক বুঝলাম না।
------ এখানে না বোঝার কি আছে? বল তোমার কি প্রয়োজন,এ সপ্তাহে কোন পরিক্ষা আছে কি না তার জন্য এসেছ,নাকি কোন সাবজেক্ট বুজতে পারোনি,নাকি কোন নোট লাগবে।কলেজে এর জন্যই সবাই আমার কাছে আসে।আবার প্রয়োজন শেষ হলে চলে যায়।আসলে আমি কালো ত হয়ত তাই,কেও বন্ধু হতে চায় না।সবাই প্রয়োজনে কাছে আসে আবার চলে যায়।( হা হা হা হা) একটা অদ্ভুত হাসি মায়ার মুখে।
------- এতখনে মায়ার কান্নার কারন একটু একটু বুজতে পেরেছি, হয়ত এর জন্যই মায়া কাদছিলো।তবে আমি তো কোন প্রয়োজনে ওকে ব্যবহার করতে চাইনা।আমিত ওকে ভালোবাসি।
------- না আমি এসবের কোন প্রয়োজনেই তোমার কাছে আসি নি।
------- তবে??? অনেকটাই অবাগ হয়ে!!!
------- আছে অনেক বড় কারন আছে,সময় হলেই বুজতে এবং যানতে পারবে।
------- মানে???
------- বলাম তো কিছু সময়ের অপেক্ষা মাএ।
------ আচ্ছা একটা সত্যি কথা বলবে মায়া
------ হুম বল।
------ সবাই শুধু প্রয়োজনে তোমার কাছে আসে বলে তুমি মাঝে মাঝে মন মরা হয়ে বসে থাকে,কান্না কর???
------ আরে কই আমি কান্না করছিলাম
------ মায়া তোমাকে মিথ্যা একদম মানায় না।আমার কথা শুনে মায়ার চোখ দিয়ে দুফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো।হুম তখন আমি একটু একটু বুজতে পেরেছিলাম কিন্তু এখন পুরোপুরি বুজতে পারছি।
------- মৃদুল আমি আসি ভালো লাগছেনা।
------ এই বলেই মায়া হাটতে লাগলো,আমি পিছন থেকে ক্রীষ্ণকলি বলে ডাকলাম।
উপসসস্ বড় ভুল হয়ে গেছে ওর মানতো মায়া।পুরাই ভ্যাবাচেকা খায়ে গেয়েছি।
------- মায়া আমার দিকে তাকিয়ে অনেকটা মন খারাপ নিয়ে,ছলছল চোখে বল তুমিও আমাকে বৃদ্রুপ করলে? আমি কালো বলে।
------- আরে না না একদম না আমি তোমাকে বৃদ্রুপ করিনি।
------- মুচকি একটা হাসি দিয়ে,এই বলে ক্রীষ্ণকলি আর এই বলছ আমাকে বৃদ্রুপ করনি??
------- একটা কথা বলবো মৃদুল?
------ হুম বল।
------ এই মিথ্যা কথাটা তোমাকে একদম মানালে না।
------ ( আমার কথা আমাকেই ফেরত)আমি একদম মিথ্যা বলিনি মায়া।তোমাকে বলেছিলাম না তোমার কাছে অনেক বড় প্রয়োজন আছে।
------- হুম বলেছিলে।
------- আরো বলেছিলাম সময় এলেই বুজতে এবং জানতে পারবে কি মনে আছে??
------- হুম আছে।
------- আরো বলেছিলাম কিছু সময়ের অপেক্ষ মাএ,সেটাও মনে আছে???
------ হুম থাকবে না কেন,একটু আগেই তো বলে।
------- হুম বলেছিলাম কিন্তু আমার এখন মনে হচ্ছে সেই সময়টা এসেগেছে!!
------- মানে???
------মানে এখন যদি তুমি ক্রীষ্ণকলি নামটা শুনে আমাকে ভুল বুঝে চলে যাও, তাহলে হয়তো আর কোন দিনও তোমার ভুলবুঝাটা ভাজ্ঞাতে পারবো না।তাই আমার মনে হচ্ছে সেই সময়টা চলে এসেছে।
------- আমি কিছুই বুজতে পারছিনা মৃদুল।
------- আমি মায়ার হাত ধরে বেঞিতে বসিয়ে ওর সামনে দুহাটু মুড়ে বসে বলাম।অনেকটা ভালোবাসি মায়া তোমাকে।এতটাই বেশি যেটা হয়ত মুখে বলে বুজানো সম্ভব না।তোমাকে ছাড়া হয়তো বেচে থাকতে পারবো কিন্তু ভালো থাকতে পারবো না।আর ভালো থাকা ছাড়া জীবনের কোন অর্থ হয় বলে আমার মনে হয় না।
আর তোনাকে যে ক্রীষ্ণকলি বলাম এটা বৃদ্রুপ করে না।ভালোবেসে তোমাকে ক্রীষ্ণকলি বলে ডাকি।প্লিজ আমাকে ফিরিয়ে দিওনা।
------- এতখন মায়া আমার কথা অবাগ হয়ে শুনছিলো।কি হলো তুমি আমায় ভালোবাসবে না।
------- মায়া ওর হাত দিয়ে আমার হাত ধরে ওর কপালের সাথে লাগিয়ে নিচু হয়ে কান্না করতে লাগলো।এই কান্নার মানে হল,মায়া আমাকে ফিরাতে পারলো না।মাঝে মাঝে কন্নাও মৌনতার লক্ষন প্রকাশ করে।আমি উঠে মায়ার পাশে বসে ওর চোখ মুছে দিলাম।আর মায়া ওর মাথা আমার বুকে রাখলো
এভাবেই শুরু হলো আমার আর ক্রীষ্ণকলির নতুন পথচলা।ওও থুরি মায়ার,না ক্রীষ্ণকলি এখন ঠিক আছে।কি বলেন আপনারা?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন