আদিবা, নামটা শুনলেই কেমন যেন বুকের ভিতরে ধুকবুকানিটা বেড়ে যাই,এক রকমের অসস্থ্যি কাজ করে,মনের ভিতরে।
যানি না, এটার কারন।
তবে এটা জানি ওকে ছাড়া আমি অচল।
যেমনটা হয় চাঁদ তারার আর আকাশের মাঝে
যানি না, এটার কারন।
তবে এটা জানি ওকে ছাড়া আমি অচল।
যেমনটা হয় চাঁদ তারার আর আকাশের মাঝে
আদিবাকে আমি কখনো ওর নাম ধরে ডাকি নাই,আমি ওকে পেত্নি বলে ডাকি।
আর ও যখন এই ডাকটা শুনে তখন রাগে লাল হয়ে যাই।
উফপ তখন যে কত সুন্দর লাগে সেটা বলে বোঝাতে পারবো না।
ওর আর আমার সম্পর্ক টা ছোট বেলা থেকেই টম জেরির মতন।
একসাথে থাকলেই মারামারি,আবার এক মুহুর্ত না দেখেও থাকতে পারতাম না।রোজ সকালে আমার ঘুমের বারোটা বাজানোর জন্য ওকে আমার রুমে ঢুকতেই হবে।
আমারও অবশ্যই ভালোই লাগে।
আর ও যখন এই ডাকটা শুনে তখন রাগে লাল হয়ে যাই।
উফপ তখন যে কত সুন্দর লাগে সেটা বলে বোঝাতে পারবো না।
ওর আর আমার সম্পর্ক টা ছোট বেলা থেকেই টম জেরির মতন।
একসাথে থাকলেই মারামারি,আবার এক মুহুর্ত না দেখেও থাকতে পারতাম না।রোজ সকালে আমার ঘুমের বারোটা বাজানোর জন্য ওকে আমার রুমে ঢুকতেই হবে।
আমারও অবশ্যই ভালোই লাগে।
এবার আসি মূল ঘটানাতে,
ইন্টার পরিক্ষা শেষ,পরিক্ষার টেনশনে ঠিকমতন রাতে ঘুমোতেও পারি নি।
তাই ভাবলাম আজকে খুব ভালো করে ঘুমাবো।
কিন্তু এটা মনে ছিলো না,যে আমার একটা পেত্নি আছে,যে রোজ সকালে এসে ঘাড়ে চাপে।
হুম সেটাই হলো,
প্রতিদিনের মতনই,কিছু না বলেই মাথা থেকে বালিস টা কেড়ে নিলো,
<ওই কেরে
<আমি তোর যম
<দেখ আজকের দিনটা অন্তত ঘুমোতে দে।
<না হবে না,উট বলছি
<ধুর,তোর জন্য একটু শান্তিতেও ঘুমোতে পারবো না।
<জানিস ই তো যখন ওত কথা বলাস কেন,জলদি উঠ।নাহলে দেখ হাতে করে আজকে পানি নিয়েই এসেছি।
এখনকার ঘুম তো হারাম করবোই রাতেও ঘুমোতে পারবি না।
ভিজে থাকার জন্য।
বুঝলাম এই পেত্নিটা আমাকে না উঠায়ে শান্তি পাবে না,তাই আর কথা না বাড়িয়ে উঠে পড়লাম।
ঘুম থেকে উঠে সবাই মিলে নাস্তা করলাম।
আশিক তোমরা কি আজকে কোথাও বেড়াতে যাবা(মামি)
না তো মামি....(বাধা দিয়ে আদিবা বললো)
হ্যা মা,ওই কালকে না বললি আজকে আমাকে নিয়ে ঘুরতে যাবি(আদিবা)
ওহ হ্যা, পরিক্ষা শেষ তো তাই ভেবেছিলাম(আমি)
ওহ তাহলে যাও,রাস্তা ঘাটের যে অবস্থা সকাল করে ফিরবা ঠিক আছে(মামি)
আচ্ছা মামি
বলেই আদিবার দিকে গরম নজরে তাকালাম
ওই তুই আমার রুমে আই,তোর খবর আছে। বলেই আমার রুমে চলে গেলাম।
মে আই কামিন স্যার(আদিবা)
জ্বি ম্যাডাম আসেন আপনার জন্য তো অপেক্ষা করছি।(আমি)
জ্বি স্যার বলে ফেলুন(আদিবা)
ওই পেত্নি আমি তোকে নিয়ে ঘুরতে যাবো কবে বললাম(আমি)
ওমা এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলি,কালকেই তো রাতে বললি।(আদিবা)
ওই আমার মাথা এতটা খারাপ হয়ে যাইনি যে তোর মতন পেত্নিকে নিয়ে নিয়ে আমি ঘুরতে যাবো।(আমি)
আমি কি দেখতে এতটাই খারাপ(আদিবা)
হুম,তোকে নিয়ে ঘুরতে গেলো আমার বান্ধবি আর কেও আমার সাথে কথা বলতে চাইবে না(আমি)
কেন?(আদিবা)
কারন তুই যে পেত্নি(আমি)
আমার কথা টা শুনে আদিবা মন খারাপ করে রুম থেকে বাহির হয়ে গেলো
আজকে কি একটু বেশিই করে ফেললাম।না এটা মোটেও ঠিক হয়নি পাগলিটা খুব কষ্ট পেয়েছে আজকে।
নিজে হতে আদিবার রুমে গেলাম।
গিয়ে দেখি কাদছে পাগলিটা।
আদিবা.......
আমার ডাক শুনে আদিবা তাড়াতাড়ি চোখের পানি মু্ছে ফেললো,
কিরে যাবি না(আমি)
না,আমার ঘুরার ইচ্ছা নাই(আদিবা)
না বললে তো হবে না,মামিকে বললি কেন তাহলে চল রেডি হয়ে নে তাড়াতাড়ি(আমি)
বললাম তো যাবো না(আদিবা)
ওরে বাবা পাগলিটা আজকে এত রাগ করেছে,না গেলে কিন্তু আমি সুমাইয়াকে নিয়ে ঘুরতে যাবো।(আমি)
ইন্টার পরিক্ষা শেষ,পরিক্ষার টেনশনে ঠিকমতন রাতে ঘুমোতেও পারি নি।
তাই ভাবলাম আজকে খুব ভালো করে ঘুমাবো।
কিন্তু এটা মনে ছিলো না,যে আমার একটা পেত্নি আছে,যে রোজ সকালে এসে ঘাড়ে চাপে।
হুম সেটাই হলো,
প্রতিদিনের মতনই,কিছু না বলেই মাথা থেকে বালিস টা কেড়ে নিলো,
<ওই কেরে
<আমি তোর যম
<দেখ আজকের দিনটা অন্তত ঘুমোতে দে।
<না হবে না,উট বলছি
<ধুর,তোর জন্য একটু শান্তিতেও ঘুমোতে পারবো না।
<জানিস ই তো যখন ওত কথা বলাস কেন,জলদি উঠ।নাহলে দেখ হাতে করে আজকে পানি নিয়েই এসেছি।
এখনকার ঘুম তো হারাম করবোই রাতেও ঘুমোতে পারবি না।
ভিজে থাকার জন্য।
বুঝলাম এই পেত্নিটা আমাকে না উঠায়ে শান্তি পাবে না,তাই আর কথা না বাড়িয়ে উঠে পড়লাম।
ঘুম থেকে উঠে সবাই মিলে নাস্তা করলাম।
আশিক তোমরা কি আজকে কোথাও বেড়াতে যাবা(মামি)
না তো মামি....(বাধা দিয়ে আদিবা বললো)
হ্যা মা,ওই কালকে না বললি আজকে আমাকে নিয়ে ঘুরতে যাবি(আদিবা)
ওহ হ্যা, পরিক্ষা শেষ তো তাই ভেবেছিলাম(আমি)
ওহ তাহলে যাও,রাস্তা ঘাটের যে অবস্থা সকাল করে ফিরবা ঠিক আছে(মামি)
আচ্ছা মামি
বলেই আদিবার দিকে গরম নজরে তাকালাম
ওই তুই আমার রুমে আই,তোর খবর আছে। বলেই আমার রুমে চলে গেলাম।
মে আই কামিন স্যার(আদিবা)
জ্বি ম্যাডাম আসেন আপনার জন্য তো অপেক্ষা করছি।(আমি)
জ্বি স্যার বলে ফেলুন(আদিবা)
ওই পেত্নি আমি তোকে নিয়ে ঘুরতে যাবো কবে বললাম(আমি)
ওমা এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলি,কালকেই তো রাতে বললি।(আদিবা)
ওই আমার মাথা এতটা খারাপ হয়ে যাইনি যে তোর মতন পেত্নিকে নিয়ে নিয়ে আমি ঘুরতে যাবো।(আমি)
আমি কি দেখতে এতটাই খারাপ(আদিবা)
হুম,তোকে নিয়ে ঘুরতে গেলো আমার বান্ধবি আর কেও আমার সাথে কথা বলতে চাইবে না(আমি)
কেন?(আদিবা)
কারন তুই যে পেত্নি(আমি)
আমার কথা টা শুনে আদিবা মন খারাপ করে রুম থেকে বাহির হয়ে গেলো
আজকে কি একটু বেশিই করে ফেললাম।না এটা মোটেও ঠিক হয়নি পাগলিটা খুব কষ্ট পেয়েছে আজকে।
নিজে হতে আদিবার রুমে গেলাম।
গিয়ে দেখি কাদছে পাগলিটা।
আদিবা.......
আমার ডাক শুনে আদিবা তাড়াতাড়ি চোখের পানি মু্ছে ফেললো,
কিরে যাবি না(আমি)
না,আমার ঘুরার ইচ্ছা নাই(আদিবা)
না বললে তো হবে না,মামিকে বললি কেন তাহলে চল রেডি হয়ে নে তাড়াতাড়ি(আমি)
বললাম তো যাবো না(আদিবা)
ওরে বাবা পাগলিটা আজকে এত রাগ করেছে,না গেলে কিন্তু আমি সুমাইয়াকে নিয়ে ঘুরতে যাবো।(আমি)
সুমাইয়া হলো আদিবার বান্ধবি,যখন ও আমার উপর রাগ করে তখন সুমাইয়ার কথা বলি,তাহলেই সব খতম,একনিমিষেই রাগ উধাও।
কুত্তা তুই সুমাইয়াকে নিয়ে যা তোর ঠ্যাং ভেঙ্গে ফেলে রাখবো(আদিবা)
তাহলে কি করবো,তুই তো যাবি না বললি,আর আমিও ঘুরতে যাওয়ার জন্য তৈরি তাই তুই না গেলে তো কাওকে নিয়ে যেতেই হবে।(আমি)
ঠিক আছে আমি রেডি হচ্ছি,কোন ড্রেস টা পরবো বল(আদিবা)
ওই যে সবুজ রংএর ওই টা সেদিন যেটা পরেছিলি।(আমি)
সবুজটা কেমন জানি লাগে নীলটা পরি(আদিবা)
না তুই সবুজটাই পরবি(আমি)
কিছুক্ষন পর আদিবা সামনে এসে দাড়ালো,
সবুজ ড্রেসে তাকে একদম সবুজ পরি লাগছে,মনে হচ্ছে প্রকৃতির বসন্তটা যেন ওর জন্য এসেছে।
ওই হা করে কি দেখছিস(আদিবা)
কিছু না চল,বলেই বার হয়ে পড়লাম
দুজনে যাচ্ছি, এমন সময় আদিবা বললো,
আচ্ছা তোর সবুজ রং টা আবার কবে থেকে এত ভালোলাগা শুরু হলো(আদিবা)
যে দিন তুই এটা ১ম পরেছিলি সেদিন।(আমি)
কেন বলতো?
আচ্ছা একটু পরে বলছি,চল।
বলেই একটা লেকের পাড়ে গিয়ে নামলাম,এবার চল।
এখানে দাড়া,চারদিক টা দেখেছিস কেমন লাগছে।(আমি)
হুম খুব সুন্দর একটা নতুন পরিবেশ,প্রকৃতি যেন তার নতুন প্রান ফিরে পেয়েছে।চারিদিকে সবুজ আর সবুজ।(আদিবা)
হুম,চারিদিকে সবুজ,আর এই সবুজের ভিতরে এখন যেই মেয়েটা দাড়িয়ে আছে সে হলো প্রকৃতির সাথে থাকা আমার সবুজ পরী।(আমি)
মানে?(আদিবা)
পরী তো প্রকৃতিরই হয় তাই না,তারাও প্রকৃতিতে বিরাজমান,আর তারা এই সবুজ প্রান্তরে এসে লুকিয়ে থাকে,কিন্তু সেগুলোকে আমরা কেও দেখতে পাই না।
কিন্তু আমি আজকে দেখেছি(আমি)
কি দেখেছিস(আদিবা)
সবুজ পরীকে
কোথাই?
এইতো আমার সামনে দাড়িয়ে আছে,তুই হবি ,,,,,আমার সবুজ পরি।
যাকে পাওয়ার জন্য প্রকৃতির সৌন্দর্যটা হাতছানি দেয়।(আমি)
আমি তো পেত্নি,তাহলে পরী বলছিস কেন(আদিবা)
হুম পেত্নিই তো তবে সেটা কিউটপেত্নি আর আজ থেকে সবুজ পরী।(আমি)
লাল পরী, নীল পরী থাকতে তুই আমাকে সবুজ পরী বললি কেন?(আদিবা)
ওগুলো তো সবার স্বপ্নের পরী,কিন্তু সবুজ পরী এজন্য বললাম,কারন এটা প্রকৃতির মাঝে খুজে পাওয়া যাই।
আর আমি তোকে স্বপ্নে না, বাস্তবে পেতে চাই।তাই তোকে সবুজ পরী বলছি।(আমি)
কিন্তু আমি তো দেখতে খারাপ পেত্নির মতন তাহলে আমাকে পেতে চাস কেন?(আদিবা)
তুই দেখতে মোটেও খারাপ না,একটা পরীর যা যা লাগে সব কিছুই তোর মাঝে আছে। তবে ডানা দুইটা নাই।(আমি)
হুম তাহলে তো আমি পরী না(আদিবা)
ডানা থাকলেও আমি ভেঙ্গে দিতাম,কারন আমার সবুজ পরীকে আমি কোনোদিন হারাতে চাই না।
ওই আমি এত কিছু বলতে চাই না,ভালোবাসি বল(আমি)
না বলবো না(আদিবা)
তাহলে সুমাইয়ার কাছে গেলাম(আমি)
কুত্তা তোর ঠ্যাং ভেঙ্গে দিবো একটা পা বাড়িয়ে দেখ(আদিবা)
তো কি করবো, তুই তো আমাকে ভালোবাসিস না(আমি)
আমি তোকে ভালোবাসি না কখন বললাম,আমি তোকে অনেক আগে থেকেই ভালোবাসি,শুধু অপেক্ষাই ছিলাম তোর মুখ থেকে ভালোবাসি কথাটা শোনার জন্য(আদিবা)
কেন?(আমি)
তুই জানিস না, মেয়েদের বুক ফাটে তুবও মুখ ফোটে না(আদিবা)
ওরে বাবা,তোর আবার এত লজ্জা কবে থেকে(আমি)
হুম আই লাভ ইউ আশিক
লাভ ইউ টু কিউট পেত্নি,সরি সবুজ পরী।
আর হ্যা বিয়েতে কিন্তু তোকে সবুজ বেনারশি পড়তে হবে(আমি)
কেন?
কারন আমি চাই আমার সবুজপরীটা সবুজ বেনারশি পরুক,
লাল,নীল ওগুলো তো সবাই পরে।(আমি)
পাবি কোথাই?
এখন থেকে খোজা শুরু করবো(আমি)
হুম,আর এখন থেকে তুই তুই করবি না,একদম।(আদিবা)
ওকে এখন থেকে সবুজ পরী বলবো ঠিক আছে(আমি)
হুম ঠিক আছে
বলেই দুজনে সেই অচেনা রাজ্যের সন্ধ্যানে পাড়ি জমালাম,
যেখানে শুরু হবে আমার সবুজ পরীর গল্পের সুচনা,থাকবে অফুরন্ত ভালোবাসা,কিছু অভিমান,দুষ্টামি।
আর সারাজীবন একসাথে থাকার মতন বিশ্বাস।
তাহলে কি করবো,তুই তো যাবি না বললি,আর আমিও ঘুরতে যাওয়ার জন্য তৈরি তাই তুই না গেলে তো কাওকে নিয়ে যেতেই হবে।(আমি)
ঠিক আছে আমি রেডি হচ্ছি,কোন ড্রেস টা পরবো বল(আদিবা)
ওই যে সবুজ রংএর ওই টা সেদিন যেটা পরেছিলি।(আমি)
সবুজটা কেমন জানি লাগে নীলটা পরি(আদিবা)
না তুই সবুজটাই পরবি(আমি)
কিছুক্ষন পর আদিবা সামনে এসে দাড়ালো,
সবুজ ড্রেসে তাকে একদম সবুজ পরি লাগছে,মনে হচ্ছে প্রকৃতির বসন্তটা যেন ওর জন্য এসেছে।
ওই হা করে কি দেখছিস(আদিবা)
কিছু না চল,বলেই বার হয়ে পড়লাম
দুজনে যাচ্ছি, এমন সময় আদিবা বললো,
আচ্ছা তোর সবুজ রং টা আবার কবে থেকে এত ভালোলাগা শুরু হলো(আদিবা)
যে দিন তুই এটা ১ম পরেছিলি সেদিন।(আমি)
কেন বলতো?
আচ্ছা একটু পরে বলছি,চল।
বলেই একটা লেকের পাড়ে গিয়ে নামলাম,এবার চল।
এখানে দাড়া,চারদিক টা দেখেছিস কেমন লাগছে।(আমি)
হুম খুব সুন্দর একটা নতুন পরিবেশ,প্রকৃতি যেন তার নতুন প্রান ফিরে পেয়েছে।চারিদিকে সবুজ আর সবুজ।(আদিবা)
হুম,চারিদিকে সবুজ,আর এই সবুজের ভিতরে এখন যেই মেয়েটা দাড়িয়ে আছে সে হলো প্রকৃতির সাথে থাকা আমার সবুজ পরী।(আমি)
মানে?(আদিবা)
পরী তো প্রকৃতিরই হয় তাই না,তারাও প্রকৃতিতে বিরাজমান,আর তারা এই সবুজ প্রান্তরে এসে লুকিয়ে থাকে,কিন্তু সেগুলোকে আমরা কেও দেখতে পাই না।
কিন্তু আমি আজকে দেখেছি(আমি)
কি দেখেছিস(আদিবা)
সবুজ পরীকে
কোথাই?
এইতো আমার সামনে দাড়িয়ে আছে,তুই হবি ,,,,,আমার সবুজ পরি।
যাকে পাওয়ার জন্য প্রকৃতির সৌন্দর্যটা হাতছানি দেয়।(আমি)
আমি তো পেত্নি,তাহলে পরী বলছিস কেন(আদিবা)
হুম পেত্নিই তো তবে সেটা কিউটপেত্নি আর আজ থেকে সবুজ পরী।(আমি)
লাল পরী, নীল পরী থাকতে তুই আমাকে সবুজ পরী বললি কেন?(আদিবা)
ওগুলো তো সবার স্বপ্নের পরী,কিন্তু সবুজ পরী এজন্য বললাম,কারন এটা প্রকৃতির মাঝে খুজে পাওয়া যাই।
আর আমি তোকে স্বপ্নে না, বাস্তবে পেতে চাই।তাই তোকে সবুজ পরী বলছি।(আমি)
কিন্তু আমি তো দেখতে খারাপ পেত্নির মতন তাহলে আমাকে পেতে চাস কেন?(আদিবা)
তুই দেখতে মোটেও খারাপ না,একটা পরীর যা যা লাগে সব কিছুই তোর মাঝে আছে। তবে ডানা দুইটা নাই।(আমি)
হুম তাহলে তো আমি পরী না(আদিবা)
ডানা থাকলেও আমি ভেঙ্গে দিতাম,কারন আমার সবুজ পরীকে আমি কোনোদিন হারাতে চাই না।
ওই আমি এত কিছু বলতে চাই না,ভালোবাসি বল(আমি)
না বলবো না(আদিবা)
তাহলে সুমাইয়ার কাছে গেলাম(আমি)
কুত্তা তোর ঠ্যাং ভেঙ্গে দিবো একটা পা বাড়িয়ে দেখ(আদিবা)
তো কি করবো, তুই তো আমাকে ভালোবাসিস না(আমি)
আমি তোকে ভালোবাসি না কখন বললাম,আমি তোকে অনেক আগে থেকেই ভালোবাসি,শুধু অপেক্ষাই ছিলাম তোর মুখ থেকে ভালোবাসি কথাটা শোনার জন্য(আদিবা)
কেন?(আমি)
তুই জানিস না, মেয়েদের বুক ফাটে তুবও মুখ ফোটে না(আদিবা)
ওরে বাবা,তোর আবার এত লজ্জা কবে থেকে(আমি)
হুম আই লাভ ইউ আশিক
লাভ ইউ টু কিউট পেত্নি,সরি সবুজ পরী।
আর হ্যা বিয়েতে কিন্তু তোকে সবুজ বেনারশি পড়তে হবে(আমি)
কেন?
কারন আমি চাই আমার সবুজপরীটা সবুজ বেনারশি পরুক,
লাল,নীল ওগুলো তো সবাই পরে।(আমি)
পাবি কোথাই?
এখন থেকে খোজা শুরু করবো(আমি)
হুম,আর এখন থেকে তুই তুই করবি না,একদম।(আদিবা)
ওকে এখন থেকে সবুজ পরী বলবো ঠিক আছে(আমি)
হুম ঠিক আছে
বলেই দুজনে সেই অচেনা রাজ্যের সন্ধ্যানে পাড়ি জমালাম,
যেখানে শুরু হবে আমার সবুজ পরীর গল্পের সুচনা,থাকবে অফুরন্ত ভালোবাসা,কিছু অভিমান,দুষ্টামি।
আর সারাজীবন একসাথে থাকার মতন বিশ্বাস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন