আজ মেঘের ভার্সিটিতে প্রথম দিন।তাই মেঘ একটু
আগে আগেই ভার্সিটিতে এসেছে।যেহেতু মেঘ
ভার্সিটিতে নতুন তাই সে কাউকে চিনেনা,আবার
মেঘকেও কেউ চিনেনা।তাই মেঘ ক্যাম্পাসে একা
একা বসে আছে। হঠাৎ একটা মেয়ে মেঘকে পেছন
থেকে ডাকলো::
-এক্সকিউজ মি! (মেয়ে)
-জ্বী আমাকে বলছেন? (মেঘ)
-জ্বী।'খ' ইউনিট টা কোন দিকে? একটু বলবেন??
-জ্বী আসলে আমিও ভার্সিটিতে নতুন।আমি নিজেও
কিছু চিনিনা।
-ও আচ্ছা! ঠিক আছে।
.
এই বলে মেয়েটি চলে গেলো।আর মেঘ শুধু মেয়েটির
চলে যাওয়া দেখছে আর ভাবছে একটা মেয়ে এতটা
সুন্দর কিভাবে হয়!!
.
ক্লাস শেষে মেঘ ক্যাম্পাসে মেয়েটিকে খুঁজছে।
কিন্তু নাহ মেয়েটি কোথাও নেই।মেয়েটিকে খুঁজে
না পেয়ে মেঘ সেদিনের মতো বাসায় চলে এলো।
.
আজও মেঘ ভার্সিটিতে অনেক আগে এসেছে।
ক্যাম্পাসে পায়চারি করছে আর মেয়েটিকে খুঁজছে।
পায়চারি করতে করতে ক্লাসের সময় হয়ে গেছে।তাই
হতাশ হয়ে মেঘ ক্লাসে ঢুকে পড়লো।
.
ক্লাস চলছে, কিন্তু সেদিকে মেঘের কোন খেয়াল
নেই।কিছুক্ষন পর ক্লাসে একটি মেয়ে আসলো।
মেয়েটি সোজা এসে মেঘের পাশে বসলো।মেঘ তো
অবাক।এটা তো কালকের মেয়েটা।মেঘ এসব কথা
ভাবছে,এমন সময় মেয়েটি মেঘের দিকে একটি হাত
বাড়িয়ে দিয়ে বললো::
-হাই!আমি পৃথ্বী।
মেঘ হাত মিলিয়ে বললো:
-আমি মেঘ।
-কেমন আছেন? (পৃথ্বী)
-ভালো।আপনি? (মেঘ)
-ভালো আছি।
.
এভাবেই তাদের পরিচয় হলো।আস্তে আস্তে তারা খুব
ভালো বন্ধু হয়ে গেলো।এখন মেঘ পৃথ্বীর খুব ভালো
বন্ধু।মেঘ পৃথ্বীকে বন্ধুর চেয়েও বেশী ভাবে।হয়তোবা
ভালবেসে ফেলেছে।কিন্তু সেটা মেঘ কখনও পৃথ্বীকে
বুঝতে দেয়না।এভাবেই চলতে থাকে তাদের বন্ধুত্ব।
.
একদিন বিকালে পৃথ্বী তার কিছু বন্ধুদের সাথে এক
লেকের ধারে বসে আছে।এমন সময় পৃথ্বী দেখলো মেঘ
একটা মেয়ের সাথে হেসে হেসে কথা বলতে বলতে রিক্সাতে কোথায় যেন যাচ্ছে।পৃথ্বীর
খুব রাগ হলো।রাগে ফুসতে ফুসতে বাসায় চলে এলো।
রাতে পৃথ্বী ভাবতে লাগলো,মেঘকে অন্য মেয়ের
সাথে দেখে আমি এত রেগে গেলাম কেন? তাহলে কি
আমি মেঘকে___??
.
পরেরদিন ক্লাস শেষে পৃথী মেঘকে লেকের ধারে
নিয়ে গেলো।
-কাল বিকালে কোথায় ছিলি তুই? (পৃথী)
-বাসাতেই ছিলাম। (মেঘ)
-আচ্ছা!তুই আমার সাথে মিথ্যা বলিস কেন? বললেই
তো হয় প্রেম করছিলাম।
-মানে?
-মানে বুঝিস না? বললেই তো হয় কাল আমার
প্রেমিকার সাথে রিক্সাতে চড়ে প্রেম করছিলাম।
-ওই কি আবোল তাবোল বকছিস? কাল রিক্সায় ঐটা
আমার কাজিন ছিল।
-কি? কাজিন? ছি! মেঘ তুই তোর কাজিনের সাথে প্রেম
করছিস?
-দেখ পৃথ্বী বেশী বেশী হয়ে যাচ্ছে।তোকে তো
বললাম ঐটা আমার কাজিন।প্রেমিকা না।
-তুই সত্যি বলছিস? (খুব আগ্রহী হয়ে)
-না মিথ্যা।ঐটা আমার প্রেমিকা। (মজা করে)
-ও!আমি জানতাম।
কথাটা বলেই পৃথ্বী মাথাটা নিচু করে চলে গেলো।
মেঘ পেছন থেকে অনেকবার ডাকলো কিন্তু থামলো
না।মেঘ হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।
.
পরেরদিন মেঘ ভার্সিটিতে গিয়ে দেখলো পৃথ্বী ফাহিমের সাথে বসে বসে গল্প করছে।মেঘের মনটা খুব
খারাপ হয়ে গেলো।মন খারাপ করে মেঘ ক্লাসে ঢুকে
পড়লো।ক্লাস শেষে পৃথ্বী মেঘের সামনে এসে বললো::
-দোস্ত জানিস ফাহিম আমাকে প্রোপোজ করেছে ।
(কথাটা শুনে মেঘের মাথায় একটা চক্কর দিয়ে
উঠলো।কোনরকমে নিজেকে সামলে নিয়ে মেঘ
বললো)::
-তুই কি বলেছিস ফাহিমকে?
-আমি এক্সেপ্ট করে নিয়েছি।তাছাড়া ফাহিমকে আমার
অনেক আগে থেকেই পছন্দ ছিল।
মেঘ আর এক মুহুর্ত দাঁড়ালোনা।সোজা বাসায় চলে
এলো।রাতে মেঘ কিছু খায়নি।ছাদে এসে একের পর
এক সিগারেট খাচ্ছে আর পৃথ্বীর কথা ভেবে চোখের
পানি ফেলছে।কিন্তু এখন কি লাভ? পৃথ্বী তো এখন
অন্যের।
.
*এভাবেই চলে গেলো ৩ দিন*
.
এখন আর পৃথ্বী মেঘকে একটুও সময় দেয়না।সবসময়
ফাহিমের সাথেই থাকে।মেঘকে এড়িয়ে চলে।আজও
পৃথ্বী ফাহিমের সাথে গল্প করছে।কিন্তু আজ যেনো
মেঘ আর সহ্য করতে পারলোনা।সোজা গিয়ে পৃথ্বীর
হাত ধরে টানতে টানতে লেকের ধারে নিয়ে আসলো।
মেঘের রাগ মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেছে।কিন্তু পৃথ্বী
উল্টো রাগ দেখিয়ে বললো::
-ওই,এখানে নিয়ে আসলি কেন আমাকে?
-তুই কি ভাবিস নিজেকে? আমাকে তুই এড়িয়ে
চলিস,,ঠিকমতো কথা বলিসনা।সবসময় ফাহিমের
সাথে থাকিস কেন?
-শোন!ফাহিম আমার বয়ফ্রেন্ড।ওর সাথে থাকবোনা
তো কার সাথে থাকবো?
-না।তুই ফাহিমের সাথে থাকবিনা।
-বললেই হলো? তুই কে? যে তোর কথা মত আমাকে
চলতে হবে?
-তোরে বলছিনা তুই ফাহিমের সাথে থাকবিনা।কথা
কানে যায়না??
-আমি ফাহিমের সাথেই থাকি আর যার সাথেই থাকি।তোর এত
জ্বলতাছে কেন।তুই তোর রিক্সাওয়ালী প্রেমিকার
কাছে যা। (খুব রেগে)
-দেখ পৃথ্বী আমি তো তোকে সেদিনই বলেছি যে ঐটা
আমার কাজিন।
-তুই ই তো বললি যে ঐটা তোর প্রেমিকা।
-আরে ঐটা তো মজা করে বলেছিলাম।আর তুই আমাকে কিছু
বলার সুযোগ না দিয়েই চলে গেলি।
-___(নিশ্চুপ)
-তুই কেন বুঝিসনা আমাকে?
-তোকে আর কি বুঝবো?(মুখ ঘুরিয়ে)
-আমি তোকে ভালবাসি।
-ঠাসসসস! এই কথাটা বলতে এত্তদিন লাগে? শুধুমাত্র
এই কথাটা শোনার জন্য আমাকে ফাহিমের সাথে
প্রেমের অভিনয় করা লাগলো।
-তারমানে তুইও আমাকে ভালোবাসিস? আর ফাহিমের
সাথে তোর রিলেশন নাই, অভিনয়
করেছিস??
-(মাথা নিচু করে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে)
-এই তুই কাঁদছিস কেন??
-তুই জানিস সেদিন তোকে ঐ মেয়ের সাথে রিক্সায়
দেখে কতটা কষ্ট পেয়েছিলাম আমি??
-আমি সরি।কথা দিলাম আর কোনোদিন তোকে ছাড়া
অন্য কোনো মেয়ের সাথে রিক্সায় উঠবোনা।
-সত্যি তো??
-হুম ৩ সত্যি।
-মনে থাকে যেনো।
-I Love You..
-(মেঘকে জড়িয়ে ধরে) I Love You too..
.
এভাবেই শুরু হলো মেঘ আর পৃথ্বীর পথচলা ।।
আগে আগেই ভার্সিটিতে এসেছে।যেহেতু মেঘ
ভার্সিটিতে নতুন তাই সে কাউকে চিনেনা,আবার
মেঘকেও কেউ চিনেনা।তাই মেঘ ক্যাম্পাসে একা
একা বসে আছে। হঠাৎ একটা মেয়ে মেঘকে পেছন
থেকে ডাকলো::
-এক্সকিউজ মি! (মেয়ে)
-জ্বী আমাকে বলছেন? (মেঘ)
-জ্বী।'খ' ইউনিট টা কোন দিকে? একটু বলবেন??
-জ্বী আসলে আমিও ভার্সিটিতে নতুন।আমি নিজেও
কিছু চিনিনা।
-ও আচ্ছা! ঠিক আছে।
.
এই বলে মেয়েটি চলে গেলো।আর মেঘ শুধু মেয়েটির
চলে যাওয়া দেখছে আর ভাবছে একটা মেয়ে এতটা
সুন্দর কিভাবে হয়!!
.
ক্লাস শেষে মেঘ ক্যাম্পাসে মেয়েটিকে খুঁজছে।
কিন্তু নাহ মেয়েটি কোথাও নেই।মেয়েটিকে খুঁজে
না পেয়ে মেঘ সেদিনের মতো বাসায় চলে এলো।
.
আজও মেঘ ভার্সিটিতে অনেক আগে এসেছে।
ক্যাম্পাসে পায়চারি করছে আর মেয়েটিকে খুঁজছে।
পায়চারি করতে করতে ক্লাসের সময় হয়ে গেছে।তাই
হতাশ হয়ে মেঘ ক্লাসে ঢুকে পড়লো।
.
ক্লাস চলছে, কিন্তু সেদিকে মেঘের কোন খেয়াল
নেই।কিছুক্ষন পর ক্লাসে একটি মেয়ে আসলো।
মেয়েটি সোজা এসে মেঘের পাশে বসলো।মেঘ তো
অবাক।এটা তো কালকের মেয়েটা।মেঘ এসব কথা
ভাবছে,এমন সময় মেয়েটি মেঘের দিকে একটি হাত
বাড়িয়ে দিয়ে বললো::
-হাই!আমি পৃথ্বী।
মেঘ হাত মিলিয়ে বললো:
-আমি মেঘ।
-কেমন আছেন? (পৃথ্বী)
-ভালো।আপনি? (মেঘ)
-ভালো আছি।
.
এভাবেই তাদের পরিচয় হলো।আস্তে আস্তে তারা খুব
ভালো বন্ধু হয়ে গেলো।এখন মেঘ পৃথ্বীর খুব ভালো
বন্ধু।মেঘ পৃথ্বীকে বন্ধুর চেয়েও বেশী ভাবে।হয়তোবা
ভালবেসে ফেলেছে।কিন্তু সেটা মেঘ কখনও পৃথ্বীকে
বুঝতে দেয়না।এভাবেই চলতে থাকে তাদের বন্ধুত্ব।
.
একদিন বিকালে পৃথ্বী তার কিছু বন্ধুদের সাথে এক
লেকের ধারে বসে আছে।এমন সময় পৃথ্বী দেখলো মেঘ
একটা মেয়ের সাথে হেসে হেসে কথা বলতে বলতে রিক্সাতে কোথায় যেন যাচ্ছে।পৃথ্বীর
খুব রাগ হলো।রাগে ফুসতে ফুসতে বাসায় চলে এলো।
রাতে পৃথ্বী ভাবতে লাগলো,মেঘকে অন্য মেয়ের
সাথে দেখে আমি এত রেগে গেলাম কেন? তাহলে কি
আমি মেঘকে___??
.
পরেরদিন ক্লাস শেষে পৃথী মেঘকে লেকের ধারে
নিয়ে গেলো।
-কাল বিকালে কোথায় ছিলি তুই? (পৃথী)
-বাসাতেই ছিলাম। (মেঘ)
-আচ্ছা!তুই আমার সাথে মিথ্যা বলিস কেন? বললেই
তো হয় প্রেম করছিলাম।
-মানে?
-মানে বুঝিস না? বললেই তো হয় কাল আমার
প্রেমিকার সাথে রিক্সাতে চড়ে প্রেম করছিলাম।
-ওই কি আবোল তাবোল বকছিস? কাল রিক্সায় ঐটা
আমার কাজিন ছিল।
-কি? কাজিন? ছি! মেঘ তুই তোর কাজিনের সাথে প্রেম
করছিস?
-দেখ পৃথ্বী বেশী বেশী হয়ে যাচ্ছে।তোকে তো
বললাম ঐটা আমার কাজিন।প্রেমিকা না।
-তুই সত্যি বলছিস? (খুব আগ্রহী হয়ে)
-না মিথ্যা।ঐটা আমার প্রেমিকা। (মজা করে)
-ও!আমি জানতাম।
কথাটা বলেই পৃথ্বী মাথাটা নিচু করে চলে গেলো।
মেঘ পেছন থেকে অনেকবার ডাকলো কিন্তু থামলো
না।মেঘ হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।
.
পরেরদিন মেঘ ভার্সিটিতে গিয়ে দেখলো পৃথ্বী ফাহিমের সাথে বসে বসে গল্প করছে।মেঘের মনটা খুব
খারাপ হয়ে গেলো।মন খারাপ করে মেঘ ক্লাসে ঢুকে
পড়লো।ক্লাস শেষে পৃথ্বী মেঘের সামনে এসে বললো::
-দোস্ত জানিস ফাহিম আমাকে প্রোপোজ করেছে ।
(কথাটা শুনে মেঘের মাথায় একটা চক্কর দিয়ে
উঠলো।কোনরকমে নিজেকে সামলে নিয়ে মেঘ
বললো)::
-তুই কি বলেছিস ফাহিমকে?
-আমি এক্সেপ্ট করে নিয়েছি।তাছাড়া ফাহিমকে আমার
অনেক আগে থেকেই পছন্দ ছিল।
মেঘ আর এক মুহুর্ত দাঁড়ালোনা।সোজা বাসায় চলে
এলো।রাতে মেঘ কিছু খায়নি।ছাদে এসে একের পর
এক সিগারেট খাচ্ছে আর পৃথ্বীর কথা ভেবে চোখের
পানি ফেলছে।কিন্তু এখন কি লাভ? পৃথ্বী তো এখন
অন্যের।
.
*এভাবেই চলে গেলো ৩ দিন*
.
এখন আর পৃথ্বী মেঘকে একটুও সময় দেয়না।সবসময়
ফাহিমের সাথেই থাকে।মেঘকে এড়িয়ে চলে।আজও
পৃথ্বী ফাহিমের সাথে গল্প করছে।কিন্তু আজ যেনো
মেঘ আর সহ্য করতে পারলোনা।সোজা গিয়ে পৃথ্বীর
হাত ধরে টানতে টানতে লেকের ধারে নিয়ে আসলো।
মেঘের রাগ মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেছে।কিন্তু পৃথ্বী
উল্টো রাগ দেখিয়ে বললো::
-ওই,এখানে নিয়ে আসলি কেন আমাকে?
-তুই কি ভাবিস নিজেকে? আমাকে তুই এড়িয়ে
চলিস,,ঠিকমতো কথা বলিসনা।সবসময় ফাহিমের
সাথে থাকিস কেন?
-শোন!ফাহিম আমার বয়ফ্রেন্ড।ওর সাথে থাকবোনা
তো কার সাথে থাকবো?
-না।তুই ফাহিমের সাথে থাকবিনা।
-বললেই হলো? তুই কে? যে তোর কথা মত আমাকে
চলতে হবে?
-তোরে বলছিনা তুই ফাহিমের সাথে থাকবিনা।কথা
কানে যায়না??
-আমি ফাহিমের সাথেই থাকি আর যার সাথেই থাকি।তোর এত
জ্বলতাছে কেন।তুই তোর রিক্সাওয়ালী প্রেমিকার
কাছে যা। (খুব রেগে)
-দেখ পৃথ্বী আমি তো তোকে সেদিনই বলেছি যে ঐটা
আমার কাজিন।
-তুই ই তো বললি যে ঐটা তোর প্রেমিকা।
-আরে ঐটা তো মজা করে বলেছিলাম।আর তুই আমাকে কিছু
বলার সুযোগ না দিয়েই চলে গেলি।
-___(নিশ্চুপ)
-তুই কেন বুঝিসনা আমাকে?
-তোকে আর কি বুঝবো?(মুখ ঘুরিয়ে)
-আমি তোকে ভালবাসি।
-ঠাসসসস! এই কথাটা বলতে এত্তদিন লাগে? শুধুমাত্র
এই কথাটা শোনার জন্য আমাকে ফাহিমের সাথে
প্রেমের অভিনয় করা লাগলো।
-তারমানে তুইও আমাকে ভালোবাসিস? আর ফাহিমের
সাথে তোর রিলেশন নাই, অভিনয়
করেছিস??
-(মাথা নিচু করে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে)
-এই তুই কাঁদছিস কেন??
-তুই জানিস সেদিন তোকে ঐ মেয়ের সাথে রিক্সায়
দেখে কতটা কষ্ট পেয়েছিলাম আমি??
-আমি সরি।কথা দিলাম আর কোনোদিন তোকে ছাড়া
অন্য কোনো মেয়ের সাথে রিক্সায় উঠবোনা।
-সত্যি তো??
-হুম ৩ সত্যি।
-মনে থাকে যেনো।
-I Love You..
-(মেঘকে জড়িয়ে ধরে) I Love You too..
.
এভাবেই শুরু হলো মেঘ আর পৃথ্বীর পথচলা ।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন