আজ তিন দিন দুই রাত কোনো কিছুতে মন
বসাতে পারছে না শুভ, খাওয়া, লেখাপড়া
আর ঘুম কিছুই করতে পারছে না. মাথায়
অনেক চিন্তা কোথায় হারালো সে, কেনো
আমার সাথে এমন করছে, ভাবতেই চোখে
জল চলে আসছে আমি (শুভ) কি এতই খারাপ
কাউকে ভালোবাসতে পারি না, নাকি
আমার কোনো যোগ্যতা বা অধিকার নেই
কারো ভালোবাসা পাওয়ার. এই ভাবতে
ভাবতে সেদিন ঘুমিয়ে পড়ে শুভ। শুভ এর
মুল্যায়ন পরিক্ষা চলছিল, এতে তার কোনো
মাথা ব্যাথা নেই, মাথা ব্যাথা হলো তার
ভাবনা কে নিয়ে,সারাক্ষন শুধু তার
ভাবনাতেই ডুবে থাকে. আর লেখাপড়া সে
আপাতত বাদ শুভ এর জন্য.....
..
এতখন যার কথা বলছিলাম আর শুভ যাকে
নিয়ে ভাবনায় ডুবে থাকে সে হলো অপ্সরী,
যাকে শুভ অনেক ভালোবাসে, কিন্তু সে
বুঝেই না নাকি শুভ কে ভালবাসবে না তা
বুঝে না শুভ নিজেই, একজন আরেকজন এর
সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না,
সারাদিন কথা হবে, একে অন্যের কাছে সব
কিছু শেয়ার করবে,এইভাবে চলছিল তাদের
জীবন,কেউ কারো সাথে রাগ করলে কারোই
ঘুম+ লেখাপড়া ওই দিন এর জন্য বন্ধ থাকতো
মন বসাতেই পারতো না...
..
আসুন পরিচয় সেরে নিই.. শুভ দেশের একটি
সরকারি পলিটেকনিক এ লেখাপড়া করে,
মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি এর সন্তান, আধুনিকতা
ওর জন্য আলাদিন এর প্রদিপ এর মত,
লেখাপড়ায় খুব বেশি ভালো না, তবে একটা
দক্ষতা আছে ফেইসবুকে লেখালেখি করে
শুভ,,,, আর অপ্সরী ঢাকার একটা
পলিটেকনিক এ লেখাপড়া করে, শান্ত
শিষ্ট আর মেধাবী, অবসরে ফেসবুকে গল্প
পরতে ভালোবাসতো,আর এই জন্য শুভ আর
অপ্সরী এর। পরিচয় টা সাভাবিকই হয়েছে,,
শুভ ফেসবুকে লেখালেখি করতো, আর
অপ্সরী লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তো
আর মুগ্ধ হয়ে যেত, এত সুন্দর করে লিখছে, ত
একদিন শুভ মেসেজ দিল, প্রথম দিন কথা
হলো, আর এরপর নিয়ম অনুসারে আস্তে
আস্তে কথা বলার পরিমাণ বেড়ে গেলো..
....
এইভাবে কথা বলার মধ্য দিয়ে তাদের
মাঝে খুব ভালো একটা বন্ধুত্ত হয়ে গেলো..
তারা একে অন্যের সাথে কথা না বলে
ঘুমাতে পারতো না এমন অবস্থা, আর
মেয়েটি সারাদিন পরে রাতে একবার
ফেসবুকে আসতো, শুভ অপেক্ষা করতো
কখোন সেই কাঙ্কিত সময় আসবে যখন
অপ্সরী আসবে অনলাইন এ.. কথা বলবো আর
মন টা কে শান্ত করবো..খুব ভালোই
এগোচ্ছিল তাদের এই বন্ধুত্ত,,, হুমায়ুন স্যার
বলেছিলেন- ""ছেলে আর মেয়ে কখোনো
ভালো বন্ধু হতে পারে না, তাদের এই
সম্পর্ক টা কোনো এক সময় ভালোবাসাতে
গড়ায়"" শুভ আর অপ্সরী এর ক্ষেত্রেও এমন
হলো..
....
একদিন শুভ বলে দিন তার মনের কথা,
এরপর অপ্সরী শুভ কে অনেক বুঝাতে লাগলো
দেখো আমরা ভালো বন্ধু আমরা এই
রিলেশনশিপ এ কেনো যাবো,এটাই ভালো
আছি.. আর তোমার এইটা আবেগ এর বয়স,
আজকে আমাকে ভালো লাগসে কালকে
অন্য কাউকে ভালো লাগতেই পারে, আরো
অনেক বুঝ দেওয়া হলো শুভ কে,, বাংলায়
যাকে বলে অসম্মতি জানানো, শুভ ভেঙে
পড়লো, এত ভালোবাসি সে কিনা
ভালোবাসা কে আবেগ বলছে, অপ্সরী এর
কথা আমরা বন্ধু হিসাবেই থাকবো....
শুভ এটাই মেনে নিল. ভালোবাসার মানুষ
পাশে থাকলেই ভালো লাগে সে আমাকে
ভালোবাসুক আর নাই বাসুক. তাই নয় কি?..
....
শুভ আর অপ্সরী এর নিয়মিত ফোনে কথাও
হতো. আস্তে আস্তে তারা আরো গভীর
হয়ে গিয়েছিল, শুভ এর কাছে সেইটা নামেই
বন্ধুত্ত ছিল. কিন্তু সেইটা শুভ এর কাছে
মনে হত অঘোষিত ভালোবাসা. শুভ একটু
তালে মাতাল প্রকৃতির ছিল, কি করতো না
করতো নিজেও বুঝত না, এক্ষেত্রে অপ্সরী
তাকে সাহায্য করতো। ইতিমধ্যে তাদের
বন্ধুত্তের বছর পূর্ণ হয়. শুভ ভালোবাসি
বলেছিল যখন ওদের পরিচয় ছয় মাস হবে
তখন, আর তখন অপ্সরী এই ভালোবাসাকে
আবেগ বলে ফিরিয়ে দিয়েছিল. শুভ আর
অপ্সরী এর মধ্যে মাঝে মাঝে একটু মান
অভিমান হতো, তবে এইটা বেশি খন
স্থায়িত্ব পেত না. কেউ না কেউ সরি বলে
দিত, এর পর একদিন হঠাত অপ্সরী এর একটা
কথাতে ভুল বুঝে অপ্সরী এর সাথে
রাগারাগি করে, সেইদিন এর রাগ টা অনেক
বেশিই ছিল,
....
অপ্সরী ও অনেক কস্ট
পেয়েছিল. অপ্সরী জানে শুভ আমাকে
(অপ্সরী) কে ফোন দেবেই.. কেননা আগেও
এমন হয়েছে, রাগ করে রাতে শুভ এর ঘুম হলো
না,, অপ্সরী এর ত হবেই না,, কেননা একজন
এর না হল্র অন্যজন এর হয় কিভাবে. শুভ ফোন
দিলো অপ্সরী কে, হায় হায়!! নাম্বার
অফ,অনেক চিন্তায় পরে গেলো কি হইসে,
অনেক টেনশন করতে লাগলো আর এই নিয়ে
ভাবতে লাগলো. এতে করে তার ঘুম +খাওয়া
হচ্ছিল না..... অনেক এস এম এস করলো
অপ্সরী কে, অনেক
এস এম এস করলো অপ্সরী কে, তিনদিন
পর অপ্সরী ফোন অন করে মেসেজ দেখতে
পেরে শুভ কে এস এম এস পেলো, সাথে
সাথে কল দিলো.
.....
কল রিসিভ করে কথা
হলো অনেক শুভ ত কেঁদেই দিলো,,
ভালোবাসার মানুষ এর সাথে কথা না বলে
থাকাই যায় না, সে না ভালোবাসুক আমি
(শুভ) বাসি ত... আর শুভ এর মনে হয় অপ্সরী ও
ওকে ভালোবাসে.. অনেক কথা হলো.. আজ ও
শুভ অপ্সরী কে বলসে শুনো আমরা কি এখন ও
রিলেশনশিপ এ যেতে পারি না. এটাও কি
আবেগ বলবে.?. জবাবে অপ্সরী বলে আমি
আজকেও তোমাকে ফিরিয়ে দিলাম. আমরা
খুব ভালো বন্ধু.... আর কোনো কথা বলে না
শুভ শুধু শুনেই যায়...........
....
শুভ ভাবে ভালোবাসা তার জন্য না, আবেগ
কত দিন থাকে একদিন দুইদিন খুব বেশি হলে
একমাস, এর পর ত সেই আবেগ শেষ হয়ে যায়,
কিন্তু ভালোবাসাটা সারাজীবন থেকে
যায়. শুভ মনে মনে ভাবছে আজ থেকে
ছয়মাস আগে আমি যেভাবে অপ্সরী কে
নিজের করে পেতে চাইলাম আজও পেতে
চাইছি. কিন্তু অপ্সরী বুঝছে এইটা নাকি
আবেগ. আমি(শুভ) বলে দিতে চাই আবেগের
ভালোবাসা খুব বেশি দিন থাকে না,
থেকে যাবে সেই ভালোবাসা যেটা শুভ
অপ্সরী কে ভালোবেসে ছিল ছয়মাস আগে
আজও বাসে. সেই ভালোবাসা. আর এটাই
হলো প্রকৃত ভালোবাসা.............
বসাতে পারছে না শুভ, খাওয়া, লেখাপড়া
আর ঘুম কিছুই করতে পারছে না. মাথায়
অনেক চিন্তা কোথায় হারালো সে, কেনো
আমার সাথে এমন করছে, ভাবতেই চোখে
জল চলে আসছে আমি (শুভ) কি এতই খারাপ
কাউকে ভালোবাসতে পারি না, নাকি
আমার কোনো যোগ্যতা বা অধিকার নেই
কারো ভালোবাসা পাওয়ার. এই ভাবতে
ভাবতে সেদিন ঘুমিয়ে পড়ে শুভ। শুভ এর
মুল্যায়ন পরিক্ষা চলছিল, এতে তার কোনো
মাথা ব্যাথা নেই, মাথা ব্যাথা হলো তার
ভাবনা কে নিয়ে,সারাক্ষন শুধু তার
ভাবনাতেই ডুবে থাকে. আর লেখাপড়া সে
আপাতত বাদ শুভ এর জন্য.....
..
এতখন যার কথা বলছিলাম আর শুভ যাকে
নিয়ে ভাবনায় ডুবে থাকে সে হলো অপ্সরী,
যাকে শুভ অনেক ভালোবাসে, কিন্তু সে
বুঝেই না নাকি শুভ কে ভালবাসবে না তা
বুঝে না শুভ নিজেই, একজন আরেকজন এর
সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না,
সারাদিন কথা হবে, একে অন্যের কাছে সব
কিছু শেয়ার করবে,এইভাবে চলছিল তাদের
জীবন,কেউ কারো সাথে রাগ করলে কারোই
ঘুম+ লেখাপড়া ওই দিন এর জন্য বন্ধ থাকতো
মন বসাতেই পারতো না...
..
আসুন পরিচয় সেরে নিই.. শুভ দেশের একটি
সরকারি পলিটেকনিক এ লেখাপড়া করে,
মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি এর সন্তান, আধুনিকতা
ওর জন্য আলাদিন এর প্রদিপ এর মত,
লেখাপড়ায় খুব বেশি ভালো না, তবে একটা
দক্ষতা আছে ফেইসবুকে লেখালেখি করে
শুভ,,,, আর অপ্সরী ঢাকার একটা
পলিটেকনিক এ লেখাপড়া করে, শান্ত
শিষ্ট আর মেধাবী, অবসরে ফেসবুকে গল্প
পরতে ভালোবাসতো,আর এই জন্য শুভ আর
অপ্সরী এর। পরিচয় টা সাভাবিকই হয়েছে,,
শুভ ফেসবুকে লেখালেখি করতো, আর
অপ্সরী লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তো
আর মুগ্ধ হয়ে যেত, এত সুন্দর করে লিখছে, ত
একদিন শুভ মেসেজ দিল, প্রথম দিন কথা
হলো, আর এরপর নিয়ম অনুসারে আস্তে
আস্তে কথা বলার পরিমাণ বেড়ে গেলো..
....
এইভাবে কথা বলার মধ্য দিয়ে তাদের
মাঝে খুব ভালো একটা বন্ধুত্ত হয়ে গেলো..
তারা একে অন্যের সাথে কথা না বলে
ঘুমাতে পারতো না এমন অবস্থা, আর
মেয়েটি সারাদিন পরে রাতে একবার
ফেসবুকে আসতো, শুভ অপেক্ষা করতো
কখোন সেই কাঙ্কিত সময় আসবে যখন
অপ্সরী আসবে অনলাইন এ.. কথা বলবো আর
মন টা কে শান্ত করবো..খুব ভালোই
এগোচ্ছিল তাদের এই বন্ধুত্ত,,, হুমায়ুন স্যার
বলেছিলেন- ""ছেলে আর মেয়ে কখোনো
ভালো বন্ধু হতে পারে না, তাদের এই
সম্পর্ক টা কোনো এক সময় ভালোবাসাতে
গড়ায়"" শুভ আর অপ্সরী এর ক্ষেত্রেও এমন
হলো..
....
একদিন শুভ বলে দিন তার মনের কথা,
এরপর অপ্সরী শুভ কে অনেক বুঝাতে লাগলো
দেখো আমরা ভালো বন্ধু আমরা এই
রিলেশনশিপ এ কেনো যাবো,এটাই ভালো
আছি.. আর তোমার এইটা আবেগ এর বয়স,
আজকে আমাকে ভালো লাগসে কালকে
অন্য কাউকে ভালো লাগতেই পারে, আরো
অনেক বুঝ দেওয়া হলো শুভ কে,, বাংলায়
যাকে বলে অসম্মতি জানানো, শুভ ভেঙে
পড়লো, এত ভালোবাসি সে কিনা
ভালোবাসা কে আবেগ বলছে, অপ্সরী এর
কথা আমরা বন্ধু হিসাবেই থাকবো....
শুভ এটাই মেনে নিল. ভালোবাসার মানুষ
পাশে থাকলেই ভালো লাগে সে আমাকে
ভালোবাসুক আর নাই বাসুক. তাই নয় কি?..
....
শুভ আর অপ্সরী এর নিয়মিত ফোনে কথাও
হতো. আস্তে আস্তে তারা আরো গভীর
হয়ে গিয়েছিল, শুভ এর কাছে সেইটা নামেই
বন্ধুত্ত ছিল. কিন্তু সেইটা শুভ এর কাছে
মনে হত অঘোষিত ভালোবাসা. শুভ একটু
তালে মাতাল প্রকৃতির ছিল, কি করতো না
করতো নিজেও বুঝত না, এক্ষেত্রে অপ্সরী
তাকে সাহায্য করতো। ইতিমধ্যে তাদের
বন্ধুত্তের বছর পূর্ণ হয়. শুভ ভালোবাসি
বলেছিল যখন ওদের পরিচয় ছয় মাস হবে
তখন, আর তখন অপ্সরী এই ভালোবাসাকে
আবেগ বলে ফিরিয়ে দিয়েছিল. শুভ আর
অপ্সরী এর মধ্যে মাঝে মাঝে একটু মান
অভিমান হতো, তবে এইটা বেশি খন
স্থায়িত্ব পেত না. কেউ না কেউ সরি বলে
দিত, এর পর একদিন হঠাত অপ্সরী এর একটা
কথাতে ভুল বুঝে অপ্সরী এর সাথে
রাগারাগি করে, সেইদিন এর রাগ টা অনেক
বেশিই ছিল,
....
অপ্সরী ও অনেক কস্ট
পেয়েছিল. অপ্সরী জানে শুভ আমাকে
(অপ্সরী) কে ফোন দেবেই.. কেননা আগেও
এমন হয়েছে, রাগ করে রাতে শুভ এর ঘুম হলো
না,, অপ্সরী এর ত হবেই না,, কেননা একজন
এর না হল্র অন্যজন এর হয় কিভাবে. শুভ ফোন
দিলো অপ্সরী কে, হায় হায়!! নাম্বার
অফ,অনেক চিন্তায় পরে গেলো কি হইসে,
অনেক টেনশন করতে লাগলো আর এই নিয়ে
ভাবতে লাগলো. এতে করে তার ঘুম +খাওয়া
হচ্ছিল না..... অনেক এস এম এস করলো
অপ্সরী কে, অনেক
এস এম এস করলো অপ্সরী কে, তিনদিন
পর অপ্সরী ফোন অন করে মেসেজ দেখতে
পেরে শুভ কে এস এম এস পেলো, সাথে
সাথে কল দিলো.
.....
কল রিসিভ করে কথা
হলো অনেক শুভ ত কেঁদেই দিলো,,
ভালোবাসার মানুষ এর সাথে কথা না বলে
থাকাই যায় না, সে না ভালোবাসুক আমি
(শুভ) বাসি ত... আর শুভ এর মনে হয় অপ্সরী ও
ওকে ভালোবাসে.. অনেক কথা হলো.. আজ ও
শুভ অপ্সরী কে বলসে শুনো আমরা কি এখন ও
রিলেশনশিপ এ যেতে পারি না. এটাও কি
আবেগ বলবে.?. জবাবে অপ্সরী বলে আমি
আজকেও তোমাকে ফিরিয়ে দিলাম. আমরা
খুব ভালো বন্ধু.... আর কোনো কথা বলে না
শুভ শুধু শুনেই যায়...........
....
শুভ ভাবে ভালোবাসা তার জন্য না, আবেগ
কত দিন থাকে একদিন দুইদিন খুব বেশি হলে
একমাস, এর পর ত সেই আবেগ শেষ হয়ে যায়,
কিন্তু ভালোবাসাটা সারাজীবন থেকে
যায়. শুভ মনে মনে ভাবছে আজ থেকে
ছয়মাস আগে আমি যেভাবে অপ্সরী কে
নিজের করে পেতে চাইলাম আজও পেতে
চাইছি. কিন্তু অপ্সরী বুঝছে এইটা নাকি
আবেগ. আমি(শুভ) বলে দিতে চাই আবেগের
ভালোবাসা খুব বেশি দিন থাকে না,
থেকে যাবে সেই ভালোবাসা যেটা শুভ
অপ্সরী কে ভালোবেসে ছিল ছয়মাস আগে
আজও বাসে. সেই ভালোবাসা. আর এটাই
হলো প্রকৃত ভালোবাসা.............
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন