>>কখনো কি বুঝেছিস তোর মন কি চায়?? (রিদম)
>>না সেটা বুঝার প্রয়োজন মনে করিনি তাই কখনো বুঝার চেষ্টাও করিনি। (পায়েল)
>>আচ্ছা তুই এমন কেনো রে? (রিদম)
>>কেমন আমি?(পায়েল)
>>না কিছু না।(রিদম)
>>হুমম ভাল(পায়েল)
>>আজকের আবহাওয়াটা অনেক ভাল লাগছে। তাই না?(রিদম)
>>হুমম খুব ভাল লাগছে। কি সুন্দর ঠান্ডা বাতাস। আর দেখ ঐ যে আকাশটাতে মেঘেরা কিভাবে নড়ছে। মনে হয় আজ অনেক কষ্ট আকাশটার। কিছুক্ষনের মধ্যেই মনে হয় অঝরে কাঁদবে। (পায়েল)
>>বাহ তুই তো দেখি একেবারে কবিদের মতো কথা বলছিস। কি কবি হওয়ার ইচ্ছে নাকি??(রিদম)
>>হা হা। ধুর পাগল। আচ্ছা চল তাহলে এখন উঠি(পায়েল)
>>হুমম তাই ভাল হবে। কখন যে বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। তার আগে চলা যাওয়াটাই ভাল (রিদম)
>>হুমম। তাহলে চল যাওয়া যাক(পায়েল)
.
রিদম এবং পায়েল তারা দুজন ক্লাস মেট। দুজনেই হোস্টেলে থেকে পড়া শুনা করে।তারা কুমিল্লা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এ ৫ম সেমিস্টারে পড়ছে।এর মধ্যে রিদম এবং পায়েল খুব ভাল বন্দু।তারা একে অপরকে প্রায়ই তিন বছর ধরেই চিনে। খুব ভাল বন্দুই ছিলো তারা দুজন। কিন্তু কবি বলেছেন,,
.
"ছেলে মেয়েদের মাঝে কখনো
বন্দুত্বের সম্পর্ক হতে পারে না"
.
কারন তাদের দুজনেরই চাহিদা রয়েছে যা বন্দুত্বের দিকে যায় না। আর এর কারনেই তাদের সম্পর্কটা বন্দুত্বের চেয়ে একটু বেশিই হতে যাচ্ছে।যেটা অনিচ্ছাকৃত ভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি।আসলে পছন্দ আর ভালবাসা কখন যে কার মাঝে এসে ভর করে তা কখন বোঝা যায় না।ঠিক তেমনি করেই এসেছে রিদমের জীবনে।
.
>>এসেই তো পড়েছি কিন্তু তোর আকাশটা তো এখনো কাঁদলো না(রিদম)
>>
=D
=D
=D (পায়েল)
>>হাসছিস কেনো?? (রিদম)
>>তোর কথা শুনে (পায়েল)
>>আমি কি হাসার কিছু বললাম?(রিদম)
>>জানিনা তবে ইচ্ছে করেছে তাই হেসেছি।(পায়েল)
>>এমনি এমনি তো পাগলরা হাসে। আর তুই তো মেয়ে তাহলে তো তোকে পাগলী বলতে হবে।(রিদম)
>>হুমম বল। আমাকে কেউ পাগলী বলে ডাকলে অনেক ভাল লাগে।খুব খুশি হই আমি। (পায়েল)
>>ওহহহহ। তাহলে আজ থেকে তোকে পাগলী বলেই ডাকবো আমি।(রিদম)
>>
=D
=D
=D । ডাকিস (পায়েল)
.
হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। অনেক জোড়ে নামছে বৃষ্টি। ভিজার জন্য মন ছটফট করছিলো পায়েলের। কিন্তু রাস্তা দিয়ে ভিজে আসাটা খারাপ দেখায়।তারপরে আবার রিদম তার সাথে রিদম তো কখনোই মানবে না এটা।তাদের মধ্যে বন্দুত্ব ছিলো ঠিকই কিন্তু একে অপরকে অনেক কেয়ার করতো।
.
বৃষ্টি কিছুটা কমেছে তাই তারাতারি করে হোস্টেলে ফিরে গেলো। পায়েল তাদের হলে এবং রিদম তাদের হলে গিয়ে উঠলো। আসলে হোস্টেল জীবনটা অনেক মজার যারা ছিলেন শুধু তারাই বুঝবেন।মাঝে মাঝে প্যারা পেতে হতো। তবে সব মিলিয়ে বেশ লাগে হোস্টেল লাইফ।এভাবেই যাচ্ছিলো তাদের জীবন।
.
ঈদের ছুটিতে বাসায় এসে পরে সবাই।এদিকে বাসায় যেনো মন টিকছে না তাদের। একে অপরকে খুব বেশি মনে পড়ছে। আসলে দূরে থাকলেই বোঝা যায় ভালবাসার মানুষটিকে কতো ভালবাসে।রিদম এবং পায়েল খুব ভাল করেই দুজন দুজনের মনের খবর জানতো। মনের খবর মন দিয়েই জানা যায়।
.
না ৪ দিন হয়ে গেলো। আর পারছে না পায়েল রিদমের সাথে কথা না বলে থাকতে।তাই ফোন করলো রিদমকে
>>না সেটা বুঝার প্রয়োজন মনে করিনি তাই কখনো বুঝার চেষ্টাও করিনি। (পায়েল)
>>আচ্ছা তুই এমন কেনো রে? (রিদম)
>>কেমন আমি?(পায়েল)
>>না কিছু না।(রিদম)
>>হুমম ভাল(পায়েল)
>>আজকের আবহাওয়াটা অনেক ভাল লাগছে। তাই না?(রিদম)
>>হুমম খুব ভাল লাগছে। কি সুন্দর ঠান্ডা বাতাস। আর দেখ ঐ যে আকাশটাতে মেঘেরা কিভাবে নড়ছে। মনে হয় আজ অনেক কষ্ট আকাশটার। কিছুক্ষনের মধ্যেই মনে হয় অঝরে কাঁদবে। (পায়েল)
>>বাহ তুই তো দেখি একেবারে কবিদের মতো কথা বলছিস। কি কবি হওয়ার ইচ্ছে নাকি??(রিদম)
>>হা হা। ধুর পাগল। আচ্ছা চল তাহলে এখন উঠি(পায়েল)
>>হুমম তাই ভাল হবে। কখন যে বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। তার আগে চলা যাওয়াটাই ভাল (রিদম)
>>হুমম। তাহলে চল যাওয়া যাক(পায়েল)
.
রিদম এবং পায়েল তারা দুজন ক্লাস মেট। দুজনেই হোস্টেলে থেকে পড়া শুনা করে।তারা কুমিল্লা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এ ৫ম সেমিস্টারে পড়ছে।এর মধ্যে রিদম এবং পায়েল খুব ভাল বন্দু।তারা একে অপরকে প্রায়ই তিন বছর ধরেই চিনে। খুব ভাল বন্দুই ছিলো তারা দুজন। কিন্তু কবি বলেছেন,,
.
"ছেলে মেয়েদের মাঝে কখনো
বন্দুত্বের সম্পর্ক হতে পারে না"
.
কারন তাদের দুজনেরই চাহিদা রয়েছে যা বন্দুত্বের দিকে যায় না। আর এর কারনেই তাদের সম্পর্কটা বন্দুত্বের চেয়ে একটু বেশিই হতে যাচ্ছে।যেটা অনিচ্ছাকৃত ভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি।আসলে পছন্দ আর ভালবাসা কখন যে কার মাঝে এসে ভর করে তা কখন বোঝা যায় না।ঠিক তেমনি করেই এসেছে রিদমের জীবনে।
.
>>এসেই তো পড়েছি কিন্তু তোর আকাশটা তো এখনো কাঁদলো না(রিদম)
>>



>>হাসছিস কেনো?? (রিদম)
>>তোর কথা শুনে (পায়েল)
>>আমি কি হাসার কিছু বললাম?(রিদম)
>>জানিনা তবে ইচ্ছে করেছে তাই হেসেছি।(পায়েল)
>>এমনি এমনি তো পাগলরা হাসে। আর তুই তো মেয়ে তাহলে তো তোকে পাগলী বলতে হবে।(রিদম)
>>হুমম বল। আমাকে কেউ পাগলী বলে ডাকলে অনেক ভাল লাগে।খুব খুশি হই আমি। (পায়েল)
>>ওহহহহ। তাহলে আজ থেকে তোকে পাগলী বলেই ডাকবো আমি।(রিদম)
>>



.
হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। অনেক জোড়ে নামছে বৃষ্টি। ভিজার জন্য মন ছটফট করছিলো পায়েলের। কিন্তু রাস্তা দিয়ে ভিজে আসাটা খারাপ দেখায়।তারপরে আবার রিদম তার সাথে রিদম তো কখনোই মানবে না এটা।তাদের মধ্যে বন্দুত্ব ছিলো ঠিকই কিন্তু একে অপরকে অনেক কেয়ার করতো।
.
বৃষ্টি কিছুটা কমেছে তাই তারাতারি করে হোস্টেলে ফিরে গেলো। পায়েল তাদের হলে এবং রিদম তাদের হলে গিয়ে উঠলো। আসলে হোস্টেল জীবনটা অনেক মজার যারা ছিলেন শুধু তারাই বুঝবেন।মাঝে মাঝে প্যারা পেতে হতো। তবে সব মিলিয়ে বেশ লাগে হোস্টেল লাইফ।এভাবেই যাচ্ছিলো তাদের জীবন।
.
ঈদের ছুটিতে বাসায় এসে পরে সবাই।এদিকে বাসায় যেনো মন টিকছে না তাদের। একে অপরকে খুব বেশি মনে পড়ছে। আসলে দূরে থাকলেই বোঝা যায় ভালবাসার মানুষটিকে কতো ভালবাসে।রিদম এবং পায়েল খুব ভাল করেই দুজন দুজনের মনের খবর জানতো। মনের খবর মন দিয়েই জানা যায়।
.
না ৪ দিন হয়ে গেলো। আর পারছে না পায়েল রিদমের সাথে কথা না বলে থাকতে।তাই ফোন করলো রিদমকে
>>হ্যালো। (পায়েল)
>>হ্যালো কেমন আছিস? (রিদম)
>>হুমম ভাল। তুই কেমন আছিস?(পায়েল)
>>ভাল। তো হঠাৎ ফোন করলি যে (রিদম)
>>মন চাইলো তাই।তোর মতো তো আমি সার্থপর না।যে খবর নেওয়ার মতো সময় টুকু পর্যন্ত থাকবে না(পায়েল)
>>তাই। সত্যি বলতে তোর কথা অনেক মনে পড়েছে আমার।(রিদম)
>>কি যে মনে পড়েছে সেটা বুঝতেই পারছি(পায়েল)
>>আমি ইচ্ছে করেই ফোন দেইনি।আমি দেখতে চাইছিলাম তুই আমাকে মনে করিস কিনা।(রিদম)
>>হইছে হইছে আর বলতে হবে না।(পায়েল)
>>জানি বিশ্বাস করবি না।(রিদম)
>>অবিশ্বাস করার মতোই। (পায়েল)
>>আচ্ছা বাদ দে। বাসার সবাই কেমন আছে?(রিদম)
>>হ্যা সবাই ভাল শুধু আমি ছাড়া (পায়েল)
>>কি হয়েছে তোর?? (রিদম)
>>তেমন কিছুই না।(পায়েল)
>>বল কি হয়েছে (রিদম)
>>না বলবো না(পায়েল)
>>আচ্ছা বলিস না। বলতে হবে না তোর (রিদম)
>>রাগ করলি?(পায়েল)
>>না রাগ করবো কেনো (রিদম)
>>আচ্ছা পরে কথা হবে।এখন রাখি (পায়েল)
.
রিদম বুঝতে পেরেছে পায়েলের অবস্থাটা। কারন রিদম জানে পায়েলও তাকে অনেক পছন্দ করে কিন্তু কখনো কেউ কাউকে বলতে পারেনি তাদের মনের না বলা কথাটি। হয়তো এবার ঠিক বলে দিবে কেউ একজন।খুব মিস করছে দুজন দুজনকে।এবার রিদম ভাবছে যাহ হবার হবে এবার বলেই দিবো আমার মনের কথা।
.
ছুটি শেষে আবার হোস্টেলে ফিরে আসলো।অনেকদিন পর দুজন দুজনকে দেখে। খুব খুশি লাগছে রিদমের।কিন্তু পায়েল মনে হয় আকাশের চাদটাকে সরাসরি দেখছে।যেটা পায়েলের চোখের দিকে তাকিয়েই বোঝা যাচ্ছে।এবার বলবেই রিদম যেভাবেই হউক।
.
>>পায়েল
>>হুমম বল
>>তোকে একটা কথা বলতে চাই।জানিনা কথাটি শুনবার পর তোর রিয়েক্টশন কেমন হবে।কিন্তু আমি আর থাকতে পারছি না।
>>কি হয়েছে বলবি তো।
>>আমি তোকে ভালবাসি।
>>___________[হয়তো এই কথাটি শুনার জন্য পায়েল ও অপেক্ষা করছিলো খুব]
>>তোর কিছু বলতে হবে না।আমি শুধু আমার ফিলিংস্টা তোকে জানালাম।
.
বলেই পিছু হাটা শুরু করলো রিদম।আর ভাবছে হয়তো তাদের বন্দুত্ব এখানেই শেষ।ভাবছে আর কখনো হয়তো কথা বলবে না সে।থাকবে না আর সে আমার মন খারাপের দিনে।এরকম কিছুই ভাবছিল রিদম।হঠাৎ কিছুক্ষনের মধ্যেই রিদম খুব খুশি হয়ে যায়।পায়েলের ডাকে পিছু ফিরে তাকায়।
.
>>রিদম
>>হুমম বল
>>কোথায় যাচ্ছিস আমাকে ফেলে?এই তোর আমার প্রতি ভালবাসা।তুই জানতে চাসনা আমার মনের কথা। তুই কি বুঝিসনা আমার মনটাও যে শুধু তোকে ভালবাসতে চায়।
.
রিদম ঝড়িয়ে পায়েলকে বুকে টেনে নিলো। কয়েক মিনিট একদম চুপচাপ। শুধু নিশ্বাসের শব্দ হচ্ছিলো যেটা বলতে চাচ্ছে "ভালবাসি"। এভাবেই বেচে থাকুক ভালবাসা এবং ভালবাসার মানুষ গুলো।
>>হ্যালো কেমন আছিস? (রিদম)
>>হুমম ভাল। তুই কেমন আছিস?(পায়েল)
>>ভাল। তো হঠাৎ ফোন করলি যে (রিদম)
>>মন চাইলো তাই।তোর মতো তো আমি সার্থপর না।যে খবর নেওয়ার মতো সময় টুকু পর্যন্ত থাকবে না(পায়েল)
>>তাই। সত্যি বলতে তোর কথা অনেক মনে পড়েছে আমার।(রিদম)
>>কি যে মনে পড়েছে সেটা বুঝতেই পারছি(পায়েল)
>>আমি ইচ্ছে করেই ফোন দেইনি।আমি দেখতে চাইছিলাম তুই আমাকে মনে করিস কিনা।(রিদম)
>>হইছে হইছে আর বলতে হবে না।(পায়েল)
>>জানি বিশ্বাস করবি না।(রিদম)
>>অবিশ্বাস করার মতোই। (পায়েল)
>>আচ্ছা বাদ দে। বাসার সবাই কেমন আছে?(রিদম)
>>হ্যা সবাই ভাল শুধু আমি ছাড়া (পায়েল)
>>কি হয়েছে তোর?? (রিদম)
>>তেমন কিছুই না।(পায়েল)
>>বল কি হয়েছে (রিদম)
>>না বলবো না(পায়েল)
>>আচ্ছা বলিস না। বলতে হবে না তোর (রিদম)
>>রাগ করলি?(পায়েল)
>>না রাগ করবো কেনো (রিদম)
>>আচ্ছা পরে কথা হবে।এখন রাখি (পায়েল)
.
রিদম বুঝতে পেরেছে পায়েলের অবস্থাটা। কারন রিদম জানে পায়েলও তাকে অনেক পছন্দ করে কিন্তু কখনো কেউ কাউকে বলতে পারেনি তাদের মনের না বলা কথাটি। হয়তো এবার ঠিক বলে দিবে কেউ একজন।খুব মিস করছে দুজন দুজনকে।এবার রিদম ভাবছে যাহ হবার হবে এবার বলেই দিবো আমার মনের কথা।
.
ছুটি শেষে আবার হোস্টেলে ফিরে আসলো।অনেকদিন পর দুজন দুজনকে দেখে। খুব খুশি লাগছে রিদমের।কিন্তু পায়েল মনে হয় আকাশের চাদটাকে সরাসরি দেখছে।যেটা পায়েলের চোখের দিকে তাকিয়েই বোঝা যাচ্ছে।এবার বলবেই রিদম যেভাবেই হউক।
.
>>পায়েল
>>হুমম বল
>>তোকে একটা কথা বলতে চাই।জানিনা কথাটি শুনবার পর তোর রিয়েক্টশন কেমন হবে।কিন্তু আমি আর থাকতে পারছি না।
>>কি হয়েছে বলবি তো।
>>আমি তোকে ভালবাসি।
>>___________[হয়তো এই কথাটি শুনার জন্য পায়েল ও অপেক্ষা করছিলো খুব]
>>তোর কিছু বলতে হবে না।আমি শুধু আমার ফিলিংস্টা তোকে জানালাম।
.
বলেই পিছু হাটা শুরু করলো রিদম।আর ভাবছে হয়তো তাদের বন্দুত্ব এখানেই শেষ।ভাবছে আর কখনো হয়তো কথা বলবে না সে।থাকবে না আর সে আমার মন খারাপের দিনে।এরকম কিছুই ভাবছিল রিদম।হঠাৎ কিছুক্ষনের মধ্যেই রিদম খুব খুশি হয়ে যায়।পায়েলের ডাকে পিছু ফিরে তাকায়।
.
>>রিদম
>>হুমম বল
>>কোথায় যাচ্ছিস আমাকে ফেলে?এই তোর আমার প্রতি ভালবাসা।তুই জানতে চাসনা আমার মনের কথা। তুই কি বুঝিসনা আমার মনটাও যে শুধু তোকে ভালবাসতে চায়।
.
রিদম ঝড়িয়ে পায়েলকে বুকে টেনে নিলো। কয়েক মিনিট একদম চুপচাপ। শুধু নিশ্বাসের শব্দ হচ্ছিলো যেটা বলতে চাচ্ছে "ভালবাসি"। এভাবেই বেচে থাকুক ভালবাসা এবং ভালবাসার মানুষ গুলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন