----ঐ পাগলী গতকাল কলেজে আসলি না কেন??(আমি)
----তোকে সব বলতে হবে কেন? (মিষ্টি)
----তুই আমার সাথে এমন করিস কেন বলতো?
----জানি না,, কিন্তু অজানা এক ভালো লাগা কাজ করে , মনের মাঝে শান্তি এসে ঘিরে ধরে আর তোকে সব থেকে বেশী ভালোবাসি তো ।
----জানি জানি ,, এখন বল গতকাল কেনো আসিস নি?
----শুনলে তুই হার্ট ফেল করবি আমি জানি।
----হবে না হুহ , আমার হার্ট খুব শক্ত।
----জানি বাঁহুবালী ২ এর মতো পক্ত।
----আচ্ছা কি হয়েছে বল না?
----তার আগে বল শুনে কাঁদবি না?
----আচ্ছা কাঁদবো না তুক্কু আমি কাঁদবো কেন?
----তুই কেমন আমি জানি, নে এখন শোন।
----হুম, বল?
----কাল আমাকে দেখতে আসেছিলো।
----তার পর?
----দেখে তাদের পছন্দ হয়ে গেলো।
----উহঁহ্,তার পর?
----আমার পরিবার ও মত দিলো।
----হুঁ হ হুঁ, তাঁর পর?
😭
----হয় তো বিয়ে হয়ে যাবে।
----হুঁ হুহুঁ, আমার কি হবে?
😭
----আমি কি করে বলবো?
----এক চড় মেরে দাঁত ফেলে দেবো তোর ৩২টা।
----ছরি, ৩২টা না রে, ২৯টা।
----চুপ,, ও আল্লাহ গো আমার এখন কি হবে?
----হি হি হি, কাঁদিস না বাবু তোরও বিয়ে হবে।
----যাস না ছেড়ে, ভালোবাসি তো?
----সেটা আমি জানি তো।
----তাহলে করিস না তুই এই বিয়ে।
----তোকে কে বললো করছি আমি এই বিয়ে?
----সত্যি পাগলী?
----হুমম পাগল।
----তাহলে পাঠাবো কি প্রস্তাব তোর বাড়িতে?
----বেশী দেরি করলে যাবে সব পানিতে।
----তোর পরিবার যদি না হয় রাজী?
----চিন্তা করো না বাবু, আসবে এবার তোর বাড়ি থেকে কাজী।
----তাহলে এখন যাই বাড়ি?
----হুমম,যা তাড়াতাড়ি।
----ও পাগলী বাই।
----ও পাগল বাই।
----তোকে সব বলতে হবে কেন? (মিষ্টি)
----তুই আমার সাথে এমন করিস কেন বলতো?
----জানি না,, কিন্তু অজানা এক ভালো লাগা কাজ করে , মনের মাঝে শান্তি এসে ঘিরে ধরে আর তোকে সব থেকে বেশী ভালোবাসি তো ।
----জানি জানি ,, এখন বল গতকাল কেনো আসিস নি?
----শুনলে তুই হার্ট ফেল করবি আমি জানি।
----হবে না হুহ , আমার হার্ট খুব শক্ত।
----জানি বাঁহুবালী ২ এর মতো পক্ত।
----আচ্ছা কি হয়েছে বল না?
----তার আগে বল শুনে কাঁদবি না?
----আচ্ছা কাঁদবো না তুক্কু আমি কাঁদবো কেন?
----তুই কেমন আমি জানি, নে এখন শোন।
----হুম, বল?
----কাল আমাকে দেখতে আসেছিলো।
----তার পর?
----দেখে তাদের পছন্দ হয়ে গেলো।
----উহঁহ্,তার পর?
----আমার পরিবার ও মত দিলো।
----হুঁ হ হুঁ, তাঁর পর?

----হয় তো বিয়ে হয়ে যাবে।
----হুঁ হুহুঁ, আমার কি হবে?

----আমি কি করে বলবো?
----এক চড় মেরে দাঁত ফেলে দেবো তোর ৩২টা।
----ছরি, ৩২টা না রে, ২৯টা।
----চুপ,, ও আল্লাহ গো আমার এখন কি হবে?
----হি হি হি, কাঁদিস না বাবু তোরও বিয়ে হবে।
----যাস না ছেড়ে, ভালোবাসি তো?
----সেটা আমি জানি তো।
----তাহলে করিস না তুই এই বিয়ে।
----তোকে কে বললো করছি আমি এই বিয়ে?
----সত্যি পাগলী?
----হুমম পাগল।
----তাহলে পাঠাবো কি প্রস্তাব তোর বাড়িতে?
----বেশী দেরি করলে যাবে সব পানিতে।
----তোর পরিবার যদি না হয় রাজী?
----চিন্তা করো না বাবু, আসবে এবার তোর বাড়ি থেকে কাজী।
----তাহলে এখন যাই বাড়ি?
----হুমম,যা তাড়াতাড়ি।
----ও পাগলী বাই।
----ও পাগল বাই।
এর পরে আমি বাড়িতে গিয়ে বাবা আর মায়ের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।
পুরো দুনিয়ার দুঃখ মুখে নিয়ে।
চোখ দুটো ডলে লাল করেছি, চোখে যেনো একটু পর সাগর এর সমস্ত পানি বের হবে।
মুখ টা হাঁড়ির মাছার মতো কালো করে।
একটু কাঁদো কাঁদো গলাই গিয়ে।
আমার মা বাবা কে বললাম।
আমি একটা মেয়েকে ভালোবাসি আর তাঁকে বিয়ে করতে চাই।
তারা শুনে তো পুরাই অবাক যে ছেলে বলে কি?
তারা বললো, ছেলে দেখছি আমাদের বড় হয়ে গেছে।
আমিও একটু আবাক হলাম ওদের কথায়।
ভেবেছিলাম হয় তো একটা মার ও মাটিতে পড়বে না।
কিন্তু তারা দেখছি খুসি তে মনে হচ্ছে একটু পর নাচা আরম্ভ করবে।
কি আজব, কি দিন কাল পড়লো রে।
তারা বললো,
মেয়েটা কে?
কোথায় থাকে?
আর তার নাম কি?
বললাম,
ওর নাম মিষ্টি, আমাদের কলেজে পড়ে।
তার পর বললো ছবি দেখা তার?
বেছে বেছে চুইট একটা পিক দেখালাম।
দেখো তো মা আর বাবার সে কি হাঁসি।
এদিকে আমার জীবন যায় যাই আর ওনারা হেঁসে খুন হচ্ছে।
আল্লহ গো কোন জামানাই এসে পড়লাম আমি?
তার মা যা বললো তা শুনে হাঁসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝে পাচ্ছি না।
তারা গতকাল মেয়ে দেখতে গিয়েছিলো আমার জন্য।
আর আমি জানি না?
আর যে মেয়েটা দেখতে গিয়ে ছিলো সে আর কেও না।
এই মিষ্টি কেই দেখতে গিয়েছিলো।
কিভাবে কি হলো বুঝলাম না।
তখন তো ভয়ে জান যায় যায় আবস্তা ছিলো,
এখন তো খুসিতে জান যায় যায় আবস্তা।
আমার মা বাবার সাথে আমি বন্ধুর মতো মিশি।
আমার সব থেকে ভালো বন্ধু হলো আমার মা বাবা।
আমি হলাম আমার মা বাবার এক মাএ সন্তান।
যাক সে সব।
পেঁচ তো আবার বেঁধে গিয়েছিলো।
মিষ্টিও তার মা বাবকে না করেদিয়ে ছিলো।
পরে সব কিছু জান তে পেরে আবার রাজী হয়ে গেলো তারা।
খুসিতে ভরে উঠলো দুই পরিবারে।
বিয়েটা হয়ে গেলো আমাদের।
সত্যি কখনো ভাবিনি জীবনটা এতো সুন্দর করে সাঁজবে এতো সহজে।
আল্লাহ হয়তো এটাই চেয়েছিলো তাই হয়েছে।
আর সত্যি ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না কখনো।
ভালোবাসা যে পবিএ এটা আল্লাহর দরবার থেকে আসে ।
কিন্তু বর্তমান কিছু মেয়ে আর কিছু বাজে ছেলে ,
খারাপ মনের মানুষ গুলোর জন্য
আজ ভালোবাসা টাকে সবাই ঘৃনা পথে ফেলে দিয়েছে।
এমন ভাবে দুই দিন ভালোবেসে কি লাব?
ক্ষনিকের একটু শুখ আর মজার জন্য?
আর সত্যি মন থেকে ভালোবেসে তাকে সারাজীবন পাসে পেলে যে জীবনে আর দুঃখ থাকবে না।
তাই বলছি যদি ভালোবেসে সারাজীবন পাসে না থাকতে পারো?
তহলো ক্ষনিকের জন্য ভালোবেসে কারো সাজানো গোছানো জীবন টা এলোমেলো করোনা।
যাক সে সব কথা।
তার পর কি টোপর পরে ,
"বর"সেজে কাঁজী নিয়ে গেলাম গেলাম চড়ে গাড়ী।
পালগী কে আজ পড়েছে তার মনের গড়া লাল বেনারসি শাড়ী।
বিয়ে টা হলো খুব ধুমধাম করে আমাদের।
বিয়ে সম্পন্ন করে মিস্টি কে নিয়ে চলে এলাম নিজের বাড়ি।
রজনি, গাঁন্ধা, গোলাপ দিয়ে সাজানো হলো আমাদের বাসর ঘর।
রাত ১১ টা বাজে।
আজ আমার আর মিষ্টির জীবনের সব থেকে বিশেষ একটা দিন।
যেটা প্রতেক মানুষ এর জীবনে একবার আসে এই রাত।
দুই জনি চুপ চাপ বসে আছি।
পাগলী টা মাথা নিচু করে,
আর আমি আছি তার চোখ চেয়ে।
হঠ্যাৎ মিষ্টি বলে উঠলো।
পুরো দুনিয়ার দুঃখ মুখে নিয়ে।
চোখ দুটো ডলে লাল করেছি, চোখে যেনো একটু পর সাগর এর সমস্ত পানি বের হবে।
মুখ টা হাঁড়ির মাছার মতো কালো করে।
একটু কাঁদো কাঁদো গলাই গিয়ে।
আমার মা বাবা কে বললাম।
আমি একটা মেয়েকে ভালোবাসি আর তাঁকে বিয়ে করতে চাই।
তারা শুনে তো পুরাই অবাক যে ছেলে বলে কি?
তারা বললো, ছেলে দেখছি আমাদের বড় হয়ে গেছে।
আমিও একটু আবাক হলাম ওদের কথায়।
ভেবেছিলাম হয় তো একটা মার ও মাটিতে পড়বে না।
কিন্তু তারা দেখছি খুসি তে মনে হচ্ছে একটু পর নাচা আরম্ভ করবে।
কি আজব, কি দিন কাল পড়লো রে।
তারা বললো,
মেয়েটা কে?
কোথায় থাকে?
আর তার নাম কি?
বললাম,
ওর নাম মিষ্টি, আমাদের কলেজে পড়ে।
তার পর বললো ছবি দেখা তার?
বেছে বেছে চুইট একটা পিক দেখালাম।
দেখো তো মা আর বাবার সে কি হাঁসি।
এদিকে আমার জীবন যায় যাই আর ওনারা হেঁসে খুন হচ্ছে।
আল্লহ গো কোন জামানাই এসে পড়লাম আমি?
তার মা যা বললো তা শুনে হাঁসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝে পাচ্ছি না।
তারা গতকাল মেয়ে দেখতে গিয়েছিলো আমার জন্য।
আর আমি জানি না?
আর যে মেয়েটা দেখতে গিয়ে ছিলো সে আর কেও না।
এই মিষ্টি কেই দেখতে গিয়েছিলো।
কিভাবে কি হলো বুঝলাম না।
তখন তো ভয়ে জান যায় যায় আবস্তা ছিলো,
এখন তো খুসিতে জান যায় যায় আবস্তা।
আমার মা বাবার সাথে আমি বন্ধুর মতো মিশি।
আমার সব থেকে ভালো বন্ধু হলো আমার মা বাবা।
আমি হলাম আমার মা বাবার এক মাএ সন্তান।
যাক সে সব।
পেঁচ তো আবার বেঁধে গিয়েছিলো।
মিষ্টিও তার মা বাবকে না করেদিয়ে ছিলো।
পরে সব কিছু জান তে পেরে আবার রাজী হয়ে গেলো তারা।
খুসিতে ভরে উঠলো দুই পরিবারে।
বিয়েটা হয়ে গেলো আমাদের।
সত্যি কখনো ভাবিনি জীবনটা এতো সুন্দর করে সাঁজবে এতো সহজে।
আল্লাহ হয়তো এটাই চেয়েছিলো তাই হয়েছে।
আর সত্যি ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না কখনো।
ভালোবাসা যে পবিএ এটা আল্লাহর দরবার থেকে আসে ।
কিন্তু বর্তমান কিছু মেয়ে আর কিছু বাজে ছেলে ,
খারাপ মনের মানুষ গুলোর জন্য
আজ ভালোবাসা টাকে সবাই ঘৃনা পথে ফেলে দিয়েছে।
এমন ভাবে দুই দিন ভালোবেসে কি লাব?
ক্ষনিকের একটু শুখ আর মজার জন্য?
আর সত্যি মন থেকে ভালোবেসে তাকে সারাজীবন পাসে পেলে যে জীবনে আর দুঃখ থাকবে না।
তাই বলছি যদি ভালোবেসে সারাজীবন পাসে না থাকতে পারো?
তহলো ক্ষনিকের জন্য ভালোবেসে কারো সাজানো গোছানো জীবন টা এলোমেলো করোনা।
যাক সে সব কথা।
তার পর কি টোপর পরে ,
"বর"সেজে কাঁজী নিয়ে গেলাম গেলাম চড়ে গাড়ী।
পালগী কে আজ পড়েছে তার মনের গড়া লাল বেনারসি শাড়ী।
বিয়ে টা হলো খুব ধুমধাম করে আমাদের।
বিয়ে সম্পন্ন করে মিস্টি কে নিয়ে চলে এলাম নিজের বাড়ি।
রজনি, গাঁন্ধা, গোলাপ দিয়ে সাজানো হলো আমাদের বাসর ঘর।
রাত ১১ টা বাজে।
আজ আমার আর মিষ্টির জীবনের সব থেকে বিশেষ একটা দিন।
যেটা প্রতেক মানুষ এর জীবনে একবার আসে এই রাত।
দুই জনি চুপ চাপ বসে আছি।
পাগলী টা মাথা নিচু করে,
আর আমি আছি তার চোখ চেয়ে।
হঠ্যাৎ মিষ্টি বলে উঠলো।
----কি হলো বোবার বসে কেনো?
----কথা বার হচ্ছে না জানি না কোনো।
----তাহলে চুপ থাকো আমি বলি শোনো তুমি?
----এটাই ভালো বলো তুমি।
----আজ আমাদের কিসের রাত?
----হবে হয় তো বাসর রাত।
----অপেক্ষা করেছি আমার বলতো কতো দিন?
----ভালোবেসে ছিলাম আমার যতো দিন।
----তার মানে এখন আর বাসো না?
----ছি ছি, কে বলেছে সোনা।
----জানি তুমি বিয়ে হয়েছে আর বদলে গেছো তুমি?
----কি বলো এই সব কিভাবে বললে এটা তুমি?
----চোখ কি নেই আমার মাঝে?
----স্বপ্ন বুনেছি তোমার নিয়ে হৃদয় মাঝে।
----স্বপ্ন শুধু বুনতে থাকো পুরোন করতে হবে না?
----ভালোবাসি তো আর তো ছেড়ে যাচ্ছি না।
----ঠাই হবে কি তোমার বুকের মাঝে?
----আগলে রাখবো যতোদিন প্রান আছে হৃদয়ের মাঝে।
----আমায় একটা চাওয়া আছে দিবা?
----আদেশ করেন সাহেবা?
----চাই না, সোনা, চাই না হিরা চাই না দামি শাড়ি শুদু
সারাজীবন ঘুমাতে চাই তোমার বুকে?
----কথা দিলাম খুব আদরে জড়িয়ে রাখবো তোমাকে।
----হুম হয়েছে, এখন আমি ঘুমাবো সরো তো?
----তাহবে না তো?
----তাহলে কি করবো শুনি আমি ?
----চলোনা একটু দুস্টামি করি তুমি আর আমি।
----আমি দুষ্টু না মিস্টি মেয়ে।
----শুবো না আজ কোনো কথা গো মেয়ে।
----ভালো হবে না পাগল বলে দিলাম ?
----খারাপ ও হবে না পাগলী বলে দিলাম।
----কুত্তা, বিলাই, ইদুর ভাগ এখান থেকে ?
----হুঁ হুঁ হুঁ, তারিয়ে দিচ্ছো আমাকে?
----ওলে বাবা বাবুটা কাঁদছে?
----হুম, কাঁদছে।
----আচ্ছা বলো কি চাই ?
----তোমাকো চাই।
----হবে না।
----জানু গো?
----বলো গো?
----উমমম্মাহ
----এটা কি হলো?
----যা হবার তাই হলো।
----কছে আসবানা বলে দিলাম?
-----বাত্তি টা তাহলে লিভালাম।
----কথা বার হচ্ছে না জানি না কোনো।
----তাহলে চুপ থাকো আমি বলি শোনো তুমি?
----এটাই ভালো বলো তুমি।
----আজ আমাদের কিসের রাত?
----হবে হয় তো বাসর রাত।
----অপেক্ষা করেছি আমার বলতো কতো দিন?
----ভালোবেসে ছিলাম আমার যতো দিন।
----তার মানে এখন আর বাসো না?
----ছি ছি, কে বলেছে সোনা।
----জানি তুমি বিয়ে হয়েছে আর বদলে গেছো তুমি?
----কি বলো এই সব কিভাবে বললে এটা তুমি?
----চোখ কি নেই আমার মাঝে?
----স্বপ্ন বুনেছি তোমার নিয়ে হৃদয় মাঝে।
----স্বপ্ন শুধু বুনতে থাকো পুরোন করতে হবে না?
----ভালোবাসি তো আর তো ছেড়ে যাচ্ছি না।
----ঠাই হবে কি তোমার বুকের মাঝে?
----আগলে রাখবো যতোদিন প্রান আছে হৃদয়ের মাঝে।
----আমায় একটা চাওয়া আছে দিবা?
----আদেশ করেন সাহেবা?
----চাই না, সোনা, চাই না হিরা চাই না দামি শাড়ি শুদু
সারাজীবন ঘুমাতে চাই তোমার বুকে?
----কথা দিলাম খুব আদরে জড়িয়ে রাখবো তোমাকে।
----হুম হয়েছে, এখন আমি ঘুমাবো সরো তো?
----তাহবে না তো?
----তাহলে কি করবো শুনি আমি ?
----চলোনা একটু দুস্টামি করি তুমি আর আমি।
----আমি দুষ্টু না মিস্টি মেয়ে।
----শুবো না আজ কোনো কথা গো মেয়ে।
----ভালো হবে না পাগল বলে দিলাম ?
----খারাপ ও হবে না পাগলী বলে দিলাম।
----কুত্তা, বিলাই, ইদুর ভাগ এখান থেকে ?
----হুঁ হুঁ হুঁ, তারিয়ে দিচ্ছো আমাকে?
----ওলে বাবা বাবুটা কাঁদছে?
----হুম, কাঁদছে।
----আচ্ছা বলো কি চাই ?
----তোমাকো চাই।
----হবে না।
----জানু গো?
----বলো গো?
----উমমম্মাহ
----এটা কি হলো?
----যা হবার তাই হলো।
----কছে আসবানা বলে দিলাম?
-----বাত্তি টা তাহলে লিভালাম।
বাকিটা ইতিহাস
😜
😜


তারপর আমাদের জীবন শুরু হলো নতুন করে।
অগোছালো জীবন টা সাজিয়েছি দুই জনে এক করে।
বাবার ব্যাবসা টা সব দায়িত্ব আমার ঘাড়ে দিয়ে বাবা ছুটি নেলো
আর তার পাসে নিকের মাঠের জমিও দেঁখা শোনা করতে হয়।
আর মিষ্টি তার পরা শোনা টা চালিয়ে যেতো লাগগো।
এভাবে দুস্টু মিস্টি ভালোবাসা দিয়ে চলে যাচ্ছে আমাদের দিন গুলো।
আমার পরিবার কে মিস্টি একটা সুখের রাজ্জো বানিয়ে দিয়েছে।
অগোছালো জীবন টা সাজিয়েছি দুই জনে এক করে।
বাবার ব্যাবসা টা সব দায়িত্ব আমার ঘাড়ে দিয়ে বাবা ছুটি নেলো
আর তার পাসে নিকের মাঠের জমিও দেঁখা শোনা করতে হয়।
আর মিষ্টি তার পরা শোনা টা চালিয়ে যেতো লাগগো।
এভাবে দুস্টু মিস্টি ভালোবাসা দিয়ে চলে যাচ্ছে আমাদের দিন গুলো।
আমার পরিবার কে মিস্টি একটা সুখের রাজ্জো বানিয়ে দিয়েছে।
যে রাজ্জে আমার চার জন বাসিন্দা।
মা বাবা, আমি আর পাগলী টা।
এভাবে ৩ বছর কেঁটে গেলো আমাদের জীবন থেকে।
আমাদের কোল জুড়ে আসলো এক ছোট্ট পরী ।
দুই পরীবারে সুখের ছড়া ছড়ি।
পাগলী টা তো আমার ছোট্ট পরীকে নিয়ে সারাদিন বিজি থাকে।
ভুলেও আমার দিকে একটু নজর দেই না।
মা বাবা, আমি আর পাগলী টা।
এভাবে ৩ বছর কেঁটে গেলো আমাদের জীবন থেকে।
আমাদের কোল জুড়ে আসলো এক ছোট্ট পরী ।
দুই পরীবারে সুখের ছড়া ছড়ি।
পাগলী টা তো আমার ছোট্ট পরীকে নিয়ে সারাদিন বিজি থাকে।
ভুলেও আমার দিকে একটু নজর দেই না।
একট দিন নিজেদের মাঁঠে গেলাম কাজ করতে।
বাড়িতে এসে খুব খিদে পেয়ে গেলো।
টেবিলে বসে ডাক দিলাম পাগলীটা কে।
বাড়িতে এসে খুব খিদে পেয়ে গেলো।
টেবিলে বসে ডাক দিলাম পাগলীটা কে।
----বউ ও বউ?
----হুমম,
----বউ গো?
----ওমুঁর জালা এমন করো ক্যালা?
----পেটে খিদের জালা।
----.........(চুপ কোনো কথা নেই)
----বউটা আমার কই গেলো?
----আবার কি হলো?
----কই তুমি?
----মরেছি আমি।
----জানু এমন কথা বলো না?
----চুপ ঢং করবা না।
----বাদ দেও খুব খুদা লেগেছে তো?
----বাবু টেবিলে তো সব রাখাই আছে তো?
----একটু এসে বেড়ে দেও না?
----এখন পারবো না।
----তাহলে কখন পারবে?
----তোমার পরী যখন ঘুম পড়বে।
----হুঁ হুঁ, জানি আমাকে আর ভালোবাসো না।
----প্লিজ বাবু এমন করো না?
----কেনো যে নিতে গিয়েছিলাম মেয়ে?
----হুরর,, আমি তো চেয়েছিলাম ছেলে।
----সবি তো উপর ওয়ালার হতে।
----জানি,, নাহলে তোমার মাথা ফাঁটাতাম চেঁলা কাঁঠের বাঁরিতে।
----কওকি জানু তুমি?
----সত্যি বলছি আমি।
----যদি কিছু হয়ে যেতো?
----হলে হতো।
----ছাড়ো তো এই সব কথা?
----ধরে রেখেছে এই ছাতার মাথা।
---- খেয়ে যেতে হবে হাটে বাজার এর পেঁকেট টা দেও হাতে?
----এখনি তো আসলে মাঁঠ হতে?
----যেতে হবে তো?
----কষ্ট হবে তো?
----তোমার ভালোবাসা আছে আমার সাথে।
----আসো ঘুম পারিয়ে দিচ্ছি পরীর সাথে?
----তাহলে আজ কে যায় হাঁটে।
----হি হি হি,,থাকতে হবে কাল খালি পেটে।
----না থাক ডাক দিও গোধুলী বেলাই ।
----আচ্ছা আমার দুস্টু জামাই।
----তাহলে দেওনা একটা উম্মা?
----ভাতের সাথে ওটা খওয়া যাবে না।
----আচ্ছা তাহলে খাওয়া করি শেষ ?
----হুমম এটাই বেস ।
----আচ্ছা বাজার থেকে আজ আনবো কি?
----মাছ, ডাল, ঝাল, পেয়াজ আর চিংড়ে সুটকি।
----এয়য়য়য়া,, সুটকি আমি খাই না?
----এই জন্য তো আমিও পাই না।
---- সুটকি খাওয়া চলবে না।
----কাল দুপরে তোমার ভাত হবে না।
----কি না খেয়ে থাকবো?
---- তা আমি কি করে জানবো।
----আচ্ছা আনবো আজ সুটকি।
----সত্যি আনবেন কি?
----হুমম,,এখন দেও ঘুম পাড়িয়ে?
----এই দিচ্ছি মাথায় হাত বুলিয়ে।
----তোমার কোলে একটু মাথা রাখি?
----ওলেলে আমার জান পাখি।
----আস্তে পরী আমার ঘুমায় তো।
----তুমি একটু চুপ করো তো?
----আচ্ছা করলাম।
----বাবুর মতো ঘুমাও তো আদর করে দিলাম।
----পগলী গো?
----পাগল গো।
----দেওনা একটা উমম্মাহ?
----চোখ বন্ধ করো তার দেবো চুম্মাহ।
----আচ্ছা আমার লক্ষী বউ টি।
----হুমম,
----বউ গো?
----ওমুঁর জালা এমন করো ক্যালা?
----পেটে খিদের জালা।
----.........(চুপ কোনো কথা নেই)
----বউটা আমার কই গেলো?
----আবার কি হলো?
----কই তুমি?
----মরেছি আমি।
----জানু এমন কথা বলো না?
----চুপ ঢং করবা না।
----বাদ দেও খুব খুদা লেগেছে তো?
----বাবু টেবিলে তো সব রাখাই আছে তো?
----একটু এসে বেড়ে দেও না?
----এখন পারবো না।
----তাহলে কখন পারবে?
----তোমার পরী যখন ঘুম পড়বে।
----হুঁ হুঁ, জানি আমাকে আর ভালোবাসো না।
----প্লিজ বাবু এমন করো না?
----কেনো যে নিতে গিয়েছিলাম মেয়ে?
----হুরর,, আমি তো চেয়েছিলাম ছেলে।
----সবি তো উপর ওয়ালার হতে।
----জানি,, নাহলে তোমার মাথা ফাঁটাতাম চেঁলা কাঁঠের বাঁরিতে।
----কওকি জানু তুমি?
----সত্যি বলছি আমি।
----যদি কিছু হয়ে যেতো?
----হলে হতো।
----ছাড়ো তো এই সব কথা?
----ধরে রেখেছে এই ছাতার মাথা।
---- খেয়ে যেতে হবে হাটে বাজার এর পেঁকেট টা দেও হাতে?
----এখনি তো আসলে মাঁঠ হতে?
----যেতে হবে তো?
----কষ্ট হবে তো?
----তোমার ভালোবাসা আছে আমার সাথে।
----আসো ঘুম পারিয়ে দিচ্ছি পরীর সাথে?
----তাহলে আজ কে যায় হাঁটে।
----হি হি হি,,থাকতে হবে কাল খালি পেটে।
----না থাক ডাক দিও গোধুলী বেলাই ।
----আচ্ছা আমার দুস্টু জামাই।
----তাহলে দেওনা একটা উম্মা?
----ভাতের সাথে ওটা খওয়া যাবে না।
----আচ্ছা তাহলে খাওয়া করি শেষ ?
----হুমম এটাই বেস ।
----আচ্ছা বাজার থেকে আজ আনবো কি?
----মাছ, ডাল, ঝাল, পেয়াজ আর চিংড়ে সুটকি।
----এয়য়য়য়া,, সুটকি আমি খাই না?
----এই জন্য তো আমিও পাই না।
---- সুটকি খাওয়া চলবে না।
----কাল দুপরে তোমার ভাত হবে না।
----কি না খেয়ে থাকবো?
---- তা আমি কি করে জানবো।
----আচ্ছা আনবো আজ সুটকি।
----সত্যি আনবেন কি?
----হুমম,,এখন দেও ঘুম পাড়িয়ে?
----এই দিচ্ছি মাথায় হাত বুলিয়ে।
----তোমার কোলে একটু মাথা রাখি?
----ওলেলে আমার জান পাখি।
----আস্তে পরী আমার ঘুমায় তো।
----তুমি একটু চুপ করো তো?
----আচ্ছা করলাম।
----বাবুর মতো ঘুমাও তো আদর করে দিলাম।
----পগলী গো?
----পাগল গো।
----দেওনা একটা উমম্মাহ?
----চোখ বন্ধ করো তার দেবো চুম্মাহ।
----আচ্ছা আমার লক্ষী বউ টি।
এবাবে চলে যাবে আমার আর মিষ্টির সংসার জীবন টা।
হাসি খুসি, আনন্দে, আর মিষ্টি ভালোবাসা তে।
করো কুঁনজর যেনো না পড়ে এই সুখের রাজ্জেতে।
হাসি খুসি, আনন্দে, আর মিষ্টি ভালোবাসা তে।
করো কুঁনজর যেনো না পড়ে এই সুখের রাজ্জেতে।
একটা কথা কি জানো বন্ধুরা।
মনে যদি ভালোবাসা আর একে অপরের প্রতি বিশ্বাস থাকে
তাহলে জীবনে সুখের অভাব হবে না।
কতো দিনই বা বাঁচবো?
হয়তো আর ২০/৩০/ বছর আবার একদিও না।
যতো দিনি বাঁচি সেই বাঁচাটা যদি মনের মানুষ এর সাথে না বাঁচতে পারো তাহলে বেঁচে থাকার মানে কি বলো?
তাই যতো দিন বাঁচি ভালোবাসার মানুষটার সাথে করে নিয়ে বাঁচবো।
মনে যদি ভালোবাসা আর একে অপরের প্রতি বিশ্বাস থাকে
তাহলে জীবনে সুখের অভাব হবে না।
কতো দিনই বা বাঁচবো?
হয়তো আর ২০/৩০/ বছর আবার একদিও না।
যতো দিনি বাঁচি সেই বাঁচাটা যদি মনের মানুষ এর সাথে না বাঁচতে পারো তাহলে বেঁচে থাকার মানে কি বলো?
তাই যতো দিন বাঁচি ভালোবাসার মানুষটার সাথে করে নিয়ে বাঁচবো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন