২০১২ সাল,
.
"ফেসবুক" নামের এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেই পরিচয় ঘটে সানভী আর সুমাইয়ার,ওহ্ হ্যাঁ সানভী প্রথমে মেয়েটির প্রফাইল ঘাটাঘাটি করে, তার প্রফাইলে দেওয়া তথ্যগুলো সবই ছিল কেমন জানি ব্যতিক্রম,ই্য়ে মানে বলতে পারেন সুমাইয়ার প্রফাইল দেখে সানভী ক্রাশ খেয়েছিলো,এছাড়াও সানভী লক্ষ করলো যে,সুমাইয়ার জন্ম তারিখ ও মাসের সাথে তার জন্ম তারিখ ও মাসের মিল আছে,সবকিছু মিলিয়ে সুমাইয়ার ফ্রেন্ড হতে চাইলো সানভী, অতঃপর সানভী সুমাইয়াকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিলো,রিকুয়েস্ট এক্সপেট করার নামে কোনো খবরই নেই,এভাবে দুই-তিন সপ্তাহ যাওয়ার পরে সে একদিন সুমাইয়ার একটা স্ট্যাটাস এ কমেন্ট করলো যে, আমি আপনার বন্ধু হতে চাই? মেয়েটি কমেন্টের রিপ্লাই দিলো বললো :- কেনো???
পরে ছেলেটি বলে আগে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টটা এক্সেপট করেন, তারপর সব বলবো! তারপর মেয়েটি ছেলেটির ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট টা এক্সেপট করে। ওহ,হ্যাঁ সানভী থাকে খুলনাতে আর সুমাইয়া থাকে রাজশাহীতে,সানভীর প্রায় মাস ছয়েক পর এইচ.এইস.সি পরীক্ষা,আর এদিকে সুমাইয়া সবে মাত্র টেন এ পড়ে।সবশেষে তারা এই ফেসবুকের মাধ্যমেই খুব ভালো বন্ধুত্ব করলো। তাদের কথার পরিমাণটা দিনে দিনে বাড়তে থাকে।এভাবে অনেকদিনই চলতে থাকে। তারা শুধু দু'জন দুজনাকে বন্ধু ছাড়া এর বেশি কিছু ভাবতোনা।এদিকে সানভীর প্রফাইলে তার নিজের অনেকগুলো ছবি দেয়া থাকলেও,সুমাইয়ার প্রফাইলে ওর নিজের কোনো ছবি দেওয়া ছিলো না, সানভী কোনোদিন ওসুমাইয়াকে দেখার জন্য কোনো ছবিও চায়নি,ওদিকে সুমাইয়া সানভীর পিক দেখে তার সানভীকে ভালো লেগে যায়,স্টুডেন্ট হিসেবে দুজনেই বেশ ভালো মানের ছিলো,এদিকে আর তিন মাস পরে সুমাইয়ার এস.এস.সি পরীক্ষা শুরু হবে,তাই সে সিধান্ত নিলো সে এই কদিন আর ফেবু ইউস করবে না,একদিন রাতে সুমাইয়া সানভী কে বলে;- আর মাস খানেক পরে আমার পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে, আমি আর ফেসবুকে আসতে পারবো না, আর আজ রাতেই আইডি ডিএ্যাক্টিভ করে দিবো,আমার ভালো একটা রেজাল্ট করা লাগবে, পরে সানভী বলে আমি তোমার সাথে কথা না বলা ছাড়া থাকতে পারবো না।পরে মেয়েটি বলে তুমি অপেক্ষা করো আমার জন্য, আমি পরীক্ষা শেষ হলেই আবারও আইডি এ্যাক্টিভ করবো আবারো তোমার সাথে আগের মতো কথা বলবো, এই বলেই সুমাইয়া তার ফেসবুক আইডিটি ডিএ্যাক্টিভ করে দেয়।এদিকে সানভী সুমাইয়ার প্রতি অনেক বেশী দুর্বল হয়ে পড়েছে,ভাবছিলো আজ রাতেই সে সুমাইয়াকে সবকিছু খুলে বলবে,কিন্তু তার আগেই সুমাইয়া আইডি ডিএ্যাক্টিভ করে চলে গেলো। এভবে কিছুদিন যাওয়ার পর একদিন সানভীর আইডিটাও ডিজেবল হয়ে যায়,সামনে সানভীর এইস.এইস.সি পরীক্ষা,তাই সেও সিধান্ত নিলো সে আর আইডি খুলবে না,আর এভাবেই তাদের অনেক দিনের বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে গেলো।
.
প্রায় তিন বছর পর ২০১৫ এর শুরুর দিকে,
.
হঠাৎ একদিন ঢাকার ফার্মগেট এলাকার ওভার ব্রীজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ভিড়ের মাঝে একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের ধাক্কা লেগে যায়,পরে ছেলেটি মেয়েটিকে "sorry" বলে।
এর মধ্যেই অবাক করা এক ঘটনা ঘটে গেল,
মেয়ে :- আপনাকে খুব চেনা চেনা লাগছে,মনে হচ্ছে কোথায় যেনো দেখেছি!
.
ছেলে:-পৃথিবীটা গোল, দেখলেও দেখতে পারেন ।
.
মেয়ে:-এই আপনার নামটা কি?
.
ছেলে:-আমি ইচ্ছা করে ধাক্কটা দেয়নি বললাম তো,আর সেজন্য তো " sorry " ও বলেছি!
.
মেয়ে:-এত্ত কথা বলেন কেন হুমম??নাম জিজ্ঞেস করেছি,ব্যাস নামটা বলে দিলেই তো হয়!!
.
ছেলে:-জ্বি,আমার নাম সানভি!
.
মেয়ে:-What! সত্যিই আপনার নাম সানভী?
.
ছেলে:-হুমম,কেনো বিশ্বাস হচ্ছে না!
.
মেয়ে:-না,আসলে ঠিক তা না।প্রায় দুই-তিন বছর আগে সানভী রহমান নামে আমার খুব ভালো একটা বন্ধু ছিলো।
.
ছেলে:-এই আপনি সুমাইয়া না?
.
মেয়ে:-হ্যাঁ,আচ্ছা আপনি আমার নাম জানলেন কিভাবে?
.
ছেলে:-আমিই তোমার সেই হারিয়ে যাওয়া বন্ধু সানভী।
.
সুমাইয়া:-তারপর কি অবস্থা তোমার?
.
সানভী:-এইতো আছি একরকম।হঠাৎই হারিয়ে গেলে কেন আমার জীবন থেকে,একবার জানতে চাইছিলা কতটা ভালোবাসি তোমাকে!!!
.
সুমাইয়া:-তা আগে বলোনি কেন হুমম?
.
সানভী:-ভাবছি তুমি বলবে তাই বলি নি।
সুমাইয়া :- আচ্ছা বাদ দাও এসব কাহিনী,অবশেষে তো পেয়ছো আমাকে।
.
সানভী:-জানো এই কয়েকটা বছর কত খুঁজা খুঁজেছি তোমাকে! কোনো ধারণা আছে তোমার?
.
সুমাইয়া :- ওই পাগল এখন তো পেয়েছো।
.
সানভী:- আসলে,তুমি আইডি ডিএ্যাক্টিভ করার কিছুদিন পরে আমার আইডিটাও ডিজেবল হয়ে যায়। আর তাছড়া সামনে পরীক্ষা ছিলো, তাই আর আইডি খুলিনি।
.
সুমাইয়া:-আমার লাস্ট পরীক্ষাটা দিয়ে বাসায় এসেই ফেসবুকে ঢুকি,কিন্তু তোমার কোনো চিহ্নই পাই নি।
.
সানভী:-আমি নতুন আইডি খুলার পর তোমার ওই "নীল পরী" নামে অনেক খুঁজাখুজি করি, কিন্তু তোমার আইডিটা আর পায় না।
.
সুমাইয়া :- সরি,আসলে আমি আইডিটার নাম চেন্জ করে আমার নিজের নাম দিয়েছিলাম।
.
সানভী:-শয়তান!!
.
সুমাইয়া:-সানভীর শয়তান।
.
সানভী:-তো ঢাকায় কীভাবে?
.
সুমাইয়া :- এস.এস.সি তে গোল্ডেন পাওয়ার পর আব্বু-আম্মু সিধান্ত নেন যে, ঢাকার কোনো এক ভালো কলেজে পড়াবেন আমাকে, আর এজন্যই ঢাকাই আসা।
.
সানভী:-ভালো,চলো মিষ্টি খাওয়াবা?
.
সুমাইয়া :-মিষ্টি কেন???
.
সানভী:-ভালো রেজাল্ট করছো তাই।
.
সুমাইয়া:-তিন বছর আগে রেজাল্ট বের হইছে, আর তুমি এখন মিষ্টি খাবা??
.
সানভী:-তিন বছর তো তোমার সাথে দেখা হয়নি,সো আজই খাবো চলো!
.
সুমাইয়া :- ওকে খাওয়াবো?কিন্তু শর্ত আছে??
.
সানভী:-কি শর্ত??
.
সুমাইয়া :- বিলটা কিন্তু তোমাকে দিতে হবে?
.
সানভী:-শয়তান,
.
সুমাইয়া :- শয়তানের জামাই!!!
.
"ফেসবুক" নামের এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেই পরিচয় ঘটে সানভী আর সুমাইয়ার,ওহ্ হ্যাঁ সানভী প্রথমে মেয়েটির প্রফাইল ঘাটাঘাটি করে, তার প্রফাইলে দেওয়া তথ্যগুলো সবই ছিল কেমন জানি ব্যতিক্রম,ই্য়ে মানে বলতে পারেন সুমাইয়ার প্রফাইল দেখে সানভী ক্রাশ খেয়েছিলো,এছাড়াও সানভী লক্ষ করলো যে,সুমাইয়ার জন্ম তারিখ ও মাসের সাথে তার জন্ম তারিখ ও মাসের মিল আছে,সবকিছু মিলিয়ে সুমাইয়ার ফ্রেন্ড হতে চাইলো সানভী, অতঃপর সানভী সুমাইয়াকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিলো,রিকুয়েস্ট এক্সপেট করার নামে কোনো খবরই নেই,এভাবে দুই-তিন সপ্তাহ যাওয়ার পরে সে একদিন সুমাইয়ার একটা স্ট্যাটাস এ কমেন্ট করলো যে, আমি আপনার বন্ধু হতে চাই? মেয়েটি কমেন্টের রিপ্লাই দিলো বললো :- কেনো???
পরে ছেলেটি বলে আগে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টটা এক্সেপট করেন, তারপর সব বলবো! তারপর মেয়েটি ছেলেটির ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট টা এক্সেপট করে। ওহ,হ্যাঁ সানভী থাকে খুলনাতে আর সুমাইয়া থাকে রাজশাহীতে,সানভীর প্রায় মাস ছয়েক পর এইচ.এইস.সি পরীক্ষা,আর এদিকে সুমাইয়া সবে মাত্র টেন এ পড়ে।সবশেষে তারা এই ফেসবুকের মাধ্যমেই খুব ভালো বন্ধুত্ব করলো। তাদের কথার পরিমাণটা দিনে দিনে বাড়তে থাকে।এভাবে অনেকদিনই চলতে থাকে। তারা শুধু দু'জন দুজনাকে বন্ধু ছাড়া এর বেশি কিছু ভাবতোনা।এদিকে সানভীর প্রফাইলে তার নিজের অনেকগুলো ছবি দেয়া থাকলেও,সুমাইয়ার প্রফাইলে ওর নিজের কোনো ছবি দেওয়া ছিলো না, সানভী কোনোদিন ওসুমাইয়াকে দেখার জন্য কোনো ছবিও চায়নি,ওদিকে সুমাইয়া সানভীর পিক দেখে তার সানভীকে ভালো লেগে যায়,স্টুডেন্ট হিসেবে দুজনেই বেশ ভালো মানের ছিলো,এদিকে আর তিন মাস পরে সুমাইয়ার এস.এস.সি পরীক্ষা শুরু হবে,তাই সে সিধান্ত নিলো সে এই কদিন আর ফেবু ইউস করবে না,একদিন রাতে সুমাইয়া সানভী কে বলে;- আর মাস খানেক পরে আমার পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে, আমি আর ফেসবুকে আসতে পারবো না, আর আজ রাতেই আইডি ডিএ্যাক্টিভ করে দিবো,আমার ভালো একটা রেজাল্ট করা লাগবে, পরে সানভী বলে আমি তোমার সাথে কথা না বলা ছাড়া থাকতে পারবো না।পরে মেয়েটি বলে তুমি অপেক্ষা করো আমার জন্য, আমি পরীক্ষা শেষ হলেই আবারও আইডি এ্যাক্টিভ করবো আবারো তোমার সাথে আগের মতো কথা বলবো, এই বলেই সুমাইয়া তার ফেসবুক আইডিটি ডিএ্যাক্টিভ করে দেয়।এদিকে সানভী সুমাইয়ার প্রতি অনেক বেশী দুর্বল হয়ে পড়েছে,ভাবছিলো আজ রাতেই সে সুমাইয়াকে সবকিছু খুলে বলবে,কিন্তু তার আগেই সুমাইয়া আইডি ডিএ্যাক্টিভ করে চলে গেলো। এভবে কিছুদিন যাওয়ার পর একদিন সানভীর আইডিটাও ডিজেবল হয়ে যায়,সামনে সানভীর এইস.এইস.সি পরীক্ষা,তাই সেও সিধান্ত নিলো সে আর আইডি খুলবে না,আর এভাবেই তাদের অনেক দিনের বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে গেলো।
.
প্রায় তিন বছর পর ২০১৫ এর শুরুর দিকে,
.
হঠাৎ একদিন ঢাকার ফার্মগেট এলাকার ওভার ব্রীজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ভিড়ের মাঝে একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের ধাক্কা লেগে যায়,পরে ছেলেটি মেয়েটিকে "sorry" বলে।
এর মধ্যেই অবাক করা এক ঘটনা ঘটে গেল,
মেয়ে :- আপনাকে খুব চেনা চেনা লাগছে,মনে হচ্ছে কোথায় যেনো দেখেছি!
.
ছেলে:-পৃথিবীটা গোল, দেখলেও দেখতে পারেন ।
.
মেয়ে:-এই আপনার নামটা কি?
.
ছেলে:-আমি ইচ্ছা করে ধাক্কটা দেয়নি বললাম তো,আর সেজন্য তো " sorry " ও বলেছি!
.
মেয়ে:-এত্ত কথা বলেন কেন হুমম??নাম জিজ্ঞেস করেছি,ব্যাস নামটা বলে দিলেই তো হয়!!
.
ছেলে:-জ্বি,আমার নাম সানভি!
.
মেয়ে:-What! সত্যিই আপনার নাম সানভী?
.
ছেলে:-হুমম,কেনো বিশ্বাস হচ্ছে না!
.
মেয়ে:-না,আসলে ঠিক তা না।প্রায় দুই-তিন বছর আগে সানভী রহমান নামে আমার খুব ভালো একটা বন্ধু ছিলো।
.
ছেলে:-এই আপনি সুমাইয়া না?
.
মেয়ে:-হ্যাঁ,আচ্ছা আপনি আমার নাম জানলেন কিভাবে?
.
ছেলে:-আমিই তোমার সেই হারিয়ে যাওয়া বন্ধু সানভী।
.
সুমাইয়া:-তারপর কি অবস্থা তোমার?
.
সানভী:-এইতো আছি একরকম।হঠাৎই হারিয়ে গেলে কেন আমার জীবন থেকে,একবার জানতে চাইছিলা কতটা ভালোবাসি তোমাকে!!!
.
সুমাইয়া:-তা আগে বলোনি কেন হুমম?
.
সানভী:-ভাবছি তুমি বলবে তাই বলি নি।
সুমাইয়া :- আচ্ছা বাদ দাও এসব কাহিনী,অবশেষে তো পেয়ছো আমাকে।
.
সানভী:-জানো এই কয়েকটা বছর কত খুঁজা খুঁজেছি তোমাকে! কোনো ধারণা আছে তোমার?
.
সুমাইয়া :- ওই পাগল এখন তো পেয়েছো।
.
সানভী:- আসলে,তুমি আইডি ডিএ্যাক্টিভ করার কিছুদিন পরে আমার আইডিটাও ডিজেবল হয়ে যায়। আর তাছড়া সামনে পরীক্ষা ছিলো, তাই আর আইডি খুলিনি।
.
সুমাইয়া:-আমার লাস্ট পরীক্ষাটা দিয়ে বাসায় এসেই ফেসবুকে ঢুকি,কিন্তু তোমার কোনো চিহ্নই পাই নি।
.
সানভী:-আমি নতুন আইডি খুলার পর তোমার ওই "নীল পরী" নামে অনেক খুঁজাখুজি করি, কিন্তু তোমার আইডিটা আর পায় না।
.
সুমাইয়া :- সরি,আসলে আমি আইডিটার নাম চেন্জ করে আমার নিজের নাম দিয়েছিলাম।
.
সানভী:-শয়তান!!
.
সুমাইয়া:-সানভীর শয়তান।
.
সানভী:-তো ঢাকায় কীভাবে?
.
সুমাইয়া :- এস.এস.সি তে গোল্ডেন পাওয়ার পর আব্বু-আম্মু সিধান্ত নেন যে, ঢাকার কোনো এক ভালো কলেজে পড়াবেন আমাকে, আর এজন্যই ঢাকাই আসা।
.
সানভী:-ভালো,চলো মিষ্টি খাওয়াবা?
.
সুমাইয়া :-মিষ্টি কেন???
.
সানভী:-ভালো রেজাল্ট করছো তাই।
.
সুমাইয়া:-তিন বছর আগে রেজাল্ট বের হইছে, আর তুমি এখন মিষ্টি খাবা??
.
সানভী:-তিন বছর তো তোমার সাথে দেখা হয়নি,সো আজই খাবো চলো!
.
সুমাইয়া :- ওকে খাওয়াবো?কিন্তু শর্ত আছে??
.
সানভী:-কি শর্ত??
.
সুমাইয়া :- বিলটা কিন্তু তোমাকে দিতে হবে?
.
সানভী:-শয়তান,
.
সুমাইয়া :- শয়তানের জামাই!!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন