নিতু বেশ কয়েক দিন ধরে লক্ষ্য করছে একটা ছেলে তাকে ফলো
করে।
নিতু যখন স্কুলে যাই তখন প্রতিদিন ছেলেটার ওর পিছু পিছু যায়।
আবার যখন স্কুল ছুটি হয়, তখনো মোড়ের উপর ছেলেটাকে
দাড়িয়ে থাকতে দেখে।
নিতুর প্রথম প্রথম এই ব্যাপার টা নিয়ে বিরক্ত লাগতো
কিন্তু এখন তার খুব ভালোই লাগে।
একটা ছেলে তার পেছনে রোদ নেই বৃষ্ঠি নেই সব কিছুকে
হার মানিয়ে ঘুরছে,তার পেছনে এত সময় ব্যায় করছে
এসব ভেবে তার কেমন একটু আদর আদর লাগে।
কিন্তু ছেলেটা এখনো নিতুকে কিছু বলেনি।নিতু এটা নিয়েও
চিন্তা করে কেন বলছেনা কিছু, বললেই তো পারে আমি
কি আর না করবো,যে ছেলে আমাকে এত ভালোবাসে,
ভালোবেসে এত কিছু করে, তাকে কি আর না করা যায়
মনে মনে আনমনে এসব কথা ভাবে নিতু।
.
ওপর দিকে ছেলেটাও নিতুর জন্য পাগল,সেই প্রথম
দেখেয় ক্যাশ খেয়ে অবস্থা খারাপ।এই মেয়েকে ওর চাই চাই।
তাকে পাওয়ার জন্য ওকে যা করতে হয় করবে।নিতুকে তার
পেতেই হবে।
কিন্তু কিছুতেই যেন মনের কথাটা বলে উঠতে পারছে না।
কিন্তু না বলেও তাদের দুজনের মনে হাজারো ভালোবাসা
বাসা বেধেছে।
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে দুজন সেই বাসাটাকে।
এখন জেগে জেগে কত রঙিং স্বপ্ন আকে দুজন তা তারা
নিজেই জানেনা।
.
ও ছেলেটার নামি তো বলা হয়নি ছেলেটা নিরব।
.
অবশেষে একদিন তার ভালোবাসার কথা বলেই দেয়
নিরব।স্কুল থেকে আসার পথে রাস্থায় ধরে প্রোপজ করে।
নিতু রাজি থাকলেও একটু ভাব নিয়ে বলে ওর সময় লাগবে।
নিরবের কাছে থেকে নিতু এক দিনের সময় নেই।
.
পর দিন গভির আগ্রহে রাস্তার মোড়ে দাড়িয়ে থাকে নিরব,
নিতু স্কুলে যাবার পথে একটা চিরকুট নিরবের হাতে ধরিয়ে
দিয়ে চলে যায়।
পরে বাসায় এসে নিরব চিরকুট টা খুলে আনন্দে লাফিয়ে ওঠে।
নিতু তাকে হ্যা বলে দিয়েছে।
তার যেন খুশির শেষ নেই, এত দিনের চাওয়া আজ তার হাতে।
তার ভালোবাসার মানুষকে আজ সে পেল।চিরকুটে নিতু নিতুর
ফোন নাম্বার ও দিয়ে দিয়েছিল।
সদিন থেকেই তাদের প্রেমের যাত্র শুরু হয়।
এর পরে রাতভোর কথা বলা, স্কুল ফাকি দিয়ে ঘুরেত যাওয়া,
প্রিয় জনকে গিফট দেওয়া, এসব নিয়ে তাদের ভালোবাসা ছিল
পরীপূর্ণ।
.
কিন্তু যত দিন যেতে থাকে তত বদলাতে থাকে সময়।
রিলেশনের বেশ কয়েক মাস পরে এখন আর তাদের মধ্যে
সেই আগের মিলটা খুজে পাওয়া যায়না।
এখন এদিক থেকে ওদিক হতেই নিজেদের ভেতর ঝগড়া
লেগে যায়।
এই তো ফোনের ব্যাপারটার কথায় বলি।
আগে যদি কাউকে কেউ কল দিয়ে না পেত বা
ওয়েটিং এ পেত,তবে তাদের কথা বলার ইচ্ছাটা হতো আর দৃর্ঘ্য
থেকে দৃর্ঘায়িত।
মনে মনে বলতো ইস কখন কল কেটে আমাকে ব্যাক করবে,বা
কখন কলটা দেখে ব্যাক করবে।সেই সময় মনের
মাঝে কোন সন্দেহ ছিলনা।
কিন্তু এখন এমন হলেই দুজনের মনে সন্দেহের পাহার
তৈরী হয়।
নিরবও আর আগের মত রাস্তার মড়ো মড়ো নিতুর আসার অপেক্ষা
করে না, আগের মত আর সময় ব্যায় করেনা নিতুর পেছনে।
এই ভেবে যে -ও তো এখন আমার হয়েই গেছে কি
দরকার আর এত কিছুর।
অপর দিকে নিতু ভাবে নিরব বদলে গেছে, সে আর আগের মত
তাকে ভালোবাসেনা।
আবার নিতুও নিবর কে আর সেই আগের মত সময় দেয়না
এখন কথা বলতে গেলে না না অজুহাত,
এই মা জেনে যাবে, মা ডাকছে,এখন এই সমস্যা তো
তখন সেই সমস্যা।
কি ভাবছেন সমস্যা হতেই পারে, হ্যা সমস্যা হতেই পারে।
হ্যা সমস্যা হতেই পারে, কিন্তু এই সমস্যা গুলো আজ না
সেই প্রথম দিন থেকেই ছিল।
তবুও তারা প্রথম দিকে ঠিকি সময় দিয়ে গেছে দুজন দুজেনকে
কারন সেদিন তাদের এই সব সমস্যার থেকে মনেরই
ইচ্ছা টা চিল বড়।
কিন্তু এখন তারা দুজনি ভাবে ও তো আমারি, যখন
সময় পাব তখন সময় দিলেই হবে।
এভাবেই চলছিল তাদের দিন।
কিন্তু এভাবে আর কদিন চলা যায়,চলতে চলতে
একদিন তাদের রিলেশনের ইতি টানতে হয়।
এই ছিল একটি প্রেমের গল্প।
.
ভালোবাসা ঠিক ততখনি সুন্দর যতক্ষন আমরা আমাদের
পছন্দের মানুষকে ভালোবাসি বলতে না পারি।ঠিক ততক্ষনি
সুন্দর যখন আমরা বুঝতে পারি আমাদের পছন্দের মানুষ
ও ঠিক একি ভাবে আমাদের পছন্দ করে।
কিন্তু যখন আমরা আমাদের ভালোবাসার কথা দুজন
দুজনকে বলে ফেলি, সেটা তখন আর ভালোবাসা থাকেনা
পরিনত হয় প্রেমে আর প্রেম কখনো সুন্দর হয়না।
.
নিতু আর নিরবের ভালোবাসাও ঠিক ততক্ষনি
সুন্দর ছিল যতক্ষন তারা তাদের ভালোলাগার কথা বলে
উঠতে পারেনি।কিন্তু যখনি বলেছে তখন আর তাদের ভালোবাসা
ভালোবাসা থাকেনি পরিনত হয়েছে প্রেমে।আর প্রেম শুরু
হবার পারে তাদের যে ভালো সময় টুকু কেটেছে তা ভালোবাসার
জন্য না,
কথায় আছে পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার কালে।
ঠিক তেমনি তাদের ভালোবাসাও মরার জন্য অতটা বৃদ্ধি পায়।
যখনি মানুষ প্রেমে আবদ্ধ হয় তখনি মানুষ আর আগের
মত নিজেকে সময়ের বেখেয়ালে নিজেকে ছরিয়ে রাখেনা।
প্রিয়জনের থেকে অনেক টাই গুটিয়ে নেয় নিজেকে,
আবার অনেকে ভালোবাসা পুরোতন হলে তাকে বিরক্ত
ভাবতে শুরু করে,এর সবি ভুল ভাবে ভালোবাসায় জরানোর
জন্য।অবহেলা ভালোবাসার দূরত্ব বাড়ায়।আর সেই
ভালোবাসি বলার আগে ভালোবাসার মানুষ কে কখনোই
অবহেলা করা যায়না।
ভালেবাসি না বলেও ভালোবাসা যায়। এই রকম ভালোবাসতে
সবাই পারে,যারা বাসে তারায় তো ভালোবাসার মর্মটা বোঝে।
তবে হ্যা সবার ক্ষেতে এক হবে এর কোন মানে নেই।
তবে আমাদের দেশে ৯৯% মানুষ এমন।১% লোককেই দেখা
যায় যারা ভালোবাসি না বলেও ভালোবেসে যায়,।
কেও কেও তাদের ভালোবাসা পায়, আবার কেও হারায়।
যারা হারায় তারা জানে ভালোবাসা সব সময়
পাবার জন্য নয়।কখনো কখনো শুধু দিয়ে যেতে হয়।
করে।
নিতু যখন স্কুলে যাই তখন প্রতিদিন ছেলেটার ওর পিছু পিছু যায়।
আবার যখন স্কুল ছুটি হয়, তখনো মোড়ের উপর ছেলেটাকে
দাড়িয়ে থাকতে দেখে।
নিতুর প্রথম প্রথম এই ব্যাপার টা নিয়ে বিরক্ত লাগতো
কিন্তু এখন তার খুব ভালোই লাগে।
একটা ছেলে তার পেছনে রোদ নেই বৃষ্ঠি নেই সব কিছুকে
হার মানিয়ে ঘুরছে,তার পেছনে এত সময় ব্যায় করছে
এসব ভেবে তার কেমন একটু আদর আদর লাগে।
কিন্তু ছেলেটা এখনো নিতুকে কিছু বলেনি।নিতু এটা নিয়েও
চিন্তা করে কেন বলছেনা কিছু, বললেই তো পারে আমি
কি আর না করবো,যে ছেলে আমাকে এত ভালোবাসে,
ভালোবেসে এত কিছু করে, তাকে কি আর না করা যায়
মনে মনে আনমনে এসব কথা ভাবে নিতু।
.
ওপর দিকে ছেলেটাও নিতুর জন্য পাগল,সেই প্রথম
দেখেয় ক্যাশ খেয়ে অবস্থা খারাপ।এই মেয়েকে ওর চাই চাই।
তাকে পাওয়ার জন্য ওকে যা করতে হয় করবে।নিতুকে তার
পেতেই হবে।
কিন্তু কিছুতেই যেন মনের কথাটা বলে উঠতে পারছে না।
কিন্তু না বলেও তাদের দুজনের মনে হাজারো ভালোবাসা
বাসা বেধেছে।
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে দুজন সেই বাসাটাকে।
এখন জেগে জেগে কত রঙিং স্বপ্ন আকে দুজন তা তারা
নিজেই জানেনা।
.
ও ছেলেটার নামি তো বলা হয়নি ছেলেটা নিরব।
.
অবশেষে একদিন তার ভালোবাসার কথা বলেই দেয়
নিরব।স্কুল থেকে আসার পথে রাস্থায় ধরে প্রোপজ করে।
নিতু রাজি থাকলেও একটু ভাব নিয়ে বলে ওর সময় লাগবে।
নিরবের কাছে থেকে নিতু এক দিনের সময় নেই।
.
পর দিন গভির আগ্রহে রাস্তার মোড়ে দাড়িয়ে থাকে নিরব,
নিতু স্কুলে যাবার পথে একটা চিরকুট নিরবের হাতে ধরিয়ে
দিয়ে চলে যায়।
পরে বাসায় এসে নিরব চিরকুট টা খুলে আনন্দে লাফিয়ে ওঠে।
নিতু তাকে হ্যা বলে দিয়েছে।
তার যেন খুশির শেষ নেই, এত দিনের চাওয়া আজ তার হাতে।
তার ভালোবাসার মানুষকে আজ সে পেল।চিরকুটে নিতু নিতুর
ফোন নাম্বার ও দিয়ে দিয়েছিল।
সদিন থেকেই তাদের প্রেমের যাত্র শুরু হয়।
এর পরে রাতভোর কথা বলা, স্কুল ফাকি দিয়ে ঘুরেত যাওয়া,
প্রিয় জনকে গিফট দেওয়া, এসব নিয়ে তাদের ভালোবাসা ছিল
পরীপূর্ণ।
.
কিন্তু যত দিন যেতে থাকে তত বদলাতে থাকে সময়।
রিলেশনের বেশ কয়েক মাস পরে এখন আর তাদের মধ্যে
সেই আগের মিলটা খুজে পাওয়া যায়না।
এখন এদিক থেকে ওদিক হতেই নিজেদের ভেতর ঝগড়া
লেগে যায়।
এই তো ফোনের ব্যাপারটার কথায় বলি।
আগে যদি কাউকে কেউ কল দিয়ে না পেত বা
ওয়েটিং এ পেত,তবে তাদের কথা বলার ইচ্ছাটা হতো আর দৃর্ঘ্য
থেকে দৃর্ঘায়িত।
মনে মনে বলতো ইস কখন কল কেটে আমাকে ব্যাক করবে,বা
কখন কলটা দেখে ব্যাক করবে।সেই সময় মনের
মাঝে কোন সন্দেহ ছিলনা।
কিন্তু এখন এমন হলেই দুজনের মনে সন্দেহের পাহার
তৈরী হয়।
নিরবও আর আগের মত রাস্তার মড়ো মড়ো নিতুর আসার অপেক্ষা
করে না, আগের মত আর সময় ব্যায় করেনা নিতুর পেছনে।
এই ভেবে যে -ও তো এখন আমার হয়েই গেছে কি
দরকার আর এত কিছুর।
অপর দিকে নিতু ভাবে নিরব বদলে গেছে, সে আর আগের মত
তাকে ভালোবাসেনা।
আবার নিতুও নিবর কে আর সেই আগের মত সময় দেয়না
এখন কথা বলতে গেলে না না অজুহাত,
এই মা জেনে যাবে, মা ডাকছে,এখন এই সমস্যা তো
তখন সেই সমস্যা।
কি ভাবছেন সমস্যা হতেই পারে, হ্যা সমস্যা হতেই পারে।
হ্যা সমস্যা হতেই পারে, কিন্তু এই সমস্যা গুলো আজ না
সেই প্রথম দিন থেকেই ছিল।
তবুও তারা প্রথম দিকে ঠিকি সময় দিয়ে গেছে দুজন দুজেনকে
কারন সেদিন তাদের এই সব সমস্যার থেকে মনেরই
ইচ্ছা টা চিল বড়।
কিন্তু এখন তারা দুজনি ভাবে ও তো আমারি, যখন
সময় পাব তখন সময় দিলেই হবে।
এভাবেই চলছিল তাদের দিন।
কিন্তু এভাবে আর কদিন চলা যায়,চলতে চলতে
একদিন তাদের রিলেশনের ইতি টানতে হয়।
এই ছিল একটি প্রেমের গল্প।
.
ভালোবাসা ঠিক ততখনি সুন্দর যতক্ষন আমরা আমাদের
পছন্দের মানুষকে ভালোবাসি বলতে না পারি।ঠিক ততক্ষনি
সুন্দর যখন আমরা বুঝতে পারি আমাদের পছন্দের মানুষ
ও ঠিক একি ভাবে আমাদের পছন্দ করে।
কিন্তু যখন আমরা আমাদের ভালোবাসার কথা দুজন
দুজনকে বলে ফেলি, সেটা তখন আর ভালোবাসা থাকেনা
পরিনত হয় প্রেমে আর প্রেম কখনো সুন্দর হয়না।
.
নিতু আর নিরবের ভালোবাসাও ঠিক ততক্ষনি
সুন্দর ছিল যতক্ষন তারা তাদের ভালোলাগার কথা বলে
উঠতে পারেনি।কিন্তু যখনি বলেছে তখন আর তাদের ভালোবাসা
ভালোবাসা থাকেনি পরিনত হয়েছে প্রেমে।আর প্রেম শুরু
হবার পারে তাদের যে ভালো সময় টুকু কেটেছে তা ভালোবাসার
জন্য না,
কথায় আছে পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার কালে।
ঠিক তেমনি তাদের ভালোবাসাও মরার জন্য অতটা বৃদ্ধি পায়।
যখনি মানুষ প্রেমে আবদ্ধ হয় তখনি মানুষ আর আগের
মত নিজেকে সময়ের বেখেয়ালে নিজেকে ছরিয়ে রাখেনা।
প্রিয়জনের থেকে অনেক টাই গুটিয়ে নেয় নিজেকে,
আবার অনেকে ভালোবাসা পুরোতন হলে তাকে বিরক্ত
ভাবতে শুরু করে,এর সবি ভুল ভাবে ভালোবাসায় জরানোর
জন্য।অবহেলা ভালোবাসার দূরত্ব বাড়ায়।আর সেই
ভালোবাসি বলার আগে ভালোবাসার মানুষ কে কখনোই
অবহেলা করা যায়না।
ভালেবাসি না বলেও ভালোবাসা যায়। এই রকম ভালোবাসতে
সবাই পারে,যারা বাসে তারায় তো ভালোবাসার মর্মটা বোঝে।
তবে হ্যা সবার ক্ষেতে এক হবে এর কোন মানে নেই।
তবে আমাদের দেশে ৯৯% মানুষ এমন।১% লোককেই দেখা
যায় যারা ভালোবাসি না বলেও ভালোবেসে যায়,।
কেও কেও তাদের ভালোবাসা পায়, আবার কেও হারায়।
যারা হারায় তারা জানে ভালোবাসা সব সময়
পাবার জন্য নয়।কখনো কখনো শুধু দিয়ে যেতে হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন