নবম শ্রেণীর ছাত্র রকি, লেখা পড়ায় অনেক টায় ভাল।
কিন্তু তার একটা সমস্যা হচ্ছে, তার চলা ফেরা একটু পাগলা টাইপের, তবে সবার কাছে নয়।
ক্লাশের শুধু এক জনের কাছে তার এই সমস্যা,
সে কিন্তু ছেলে নয় মেয়ে! কে সেই এই মেয়ে?
তার কথাটা একটু পরেই বলছি।
আগে রকির কিছু কথা বলে নেই যা না বললে হয় তো রকি আবার মনটা খারাপ করতে পারে,
রকি লেখা পড়ায় অনেক ভাল করায় সব শিক্ষক রকিকে প্রচণ্ড ভালবাসে।
চলা ফেরা একটু পাগলা টাইপের হলেও ক্লাস এর ফাস্ট বয়,
আর যে রকি কে পাগলা বলে সেও কিন্তু কম নয়,
দুই জনই অনেক ভাল ছাত্র ছাত্রীদের তালিকায়,
সেই জন্য তাদের মধ্য সব সময় হাড্ডা হাড্ডী লড়াই লেগেই থাকতো, কেউ কারও থেকে কম নয়।
আর সে জন্যই তারা সতিনের মত থাকতো ক্লাসে, ক্লাসে তেমন কথা বলতো না তারা, শুধু কোনো প্রয়জন ছাড়া।
কিন্তু একটা গোপন কথা আছে, যেটা ক্লাসের কেউ জানতো না, শুধু তারা দুই জন ছাড়া।
রকি স্কুল থেকে বাড়িতে গিয়ে সব সময় মেয়েটিকে ফোন করে কথা বলে, যদি একদিন মেয়েটি ফোন রিসিভ না করে তাহলে এস এম এস করে অনেক, তবুও কথা বলতেই হবে, রকি কিন্তু মেয়েটাকে মনে মনে অনেক ভালোবাসে, মেয়েটির কথা গুলো রকির অনেক ভাল লাগে।
তাকে যে পাগলা বলে এতে রকি মনে মনে অনেক আনন্দ পায়।
মেয়েটি রকির সাথে ক্লাসে গিয়ে কথা বলে না, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে ঠিক সময় মত রকির ফোনে মিসকল দিতে ভুল করে না,
কিন্তু তার একটা সমস্যা হচ্ছে, তার চলা ফেরা একটু পাগলা টাইপের, তবে সবার কাছে নয়।
ক্লাশের শুধু এক জনের কাছে তার এই সমস্যা,
সে কিন্তু ছেলে নয় মেয়ে! কে সেই এই মেয়ে?
তার কথাটা একটু পরেই বলছি।
আগে রকির কিছু কথা বলে নেই যা না বললে হয় তো রকি আবার মনটা খারাপ করতে পারে,
রকি লেখা পড়ায় অনেক ভাল করায় সব শিক্ষক রকিকে প্রচণ্ড ভালবাসে।
চলা ফেরা একটু পাগলা টাইপের হলেও ক্লাস এর ফাস্ট বয়,
আর যে রকি কে পাগলা বলে সেও কিন্তু কম নয়,
দুই জনই অনেক ভাল ছাত্র ছাত্রীদের তালিকায়,
সেই জন্য তাদের মধ্য সব সময় হাড্ডা হাড্ডী লড়াই লেগেই থাকতো, কেউ কারও থেকে কম নয়।
আর সে জন্যই তারা সতিনের মত থাকতো ক্লাসে, ক্লাসে তেমন কথা বলতো না তারা, শুধু কোনো প্রয়জন ছাড়া।
কিন্তু একটা গোপন কথা আছে, যেটা ক্লাসের কেউ জানতো না, শুধু তারা দুই জন ছাড়া।
রকি স্কুল থেকে বাড়িতে গিয়ে সব সময় মেয়েটিকে ফোন করে কথা বলে, যদি একদিন মেয়েটি ফোন রিসিভ না করে তাহলে এস এম এস করে অনেক, তবুও কথা বলতেই হবে, রকি কিন্তু মেয়েটাকে মনে মনে অনেক ভালোবাসে, মেয়েটির কথা গুলো রকির অনেক ভাল লাগে।
তাকে যে পাগলা বলে এতে রকি মনে মনে অনেক আনন্দ পায়।
মেয়েটি রকির সাথে ক্লাসে গিয়ে কথা বলে না, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে ঠিক সময় মত রকির ফোনে মিসকল দিতে ভুল করে না,
নাহ আর মেয়েটি মেয়েটি বলবো না তার নাম টি এইবার বলেই দিলাম, মেয়েটির নাম "রেশমা"
:
রেশমাকে রকি মনে মনে অনেক ভালবাসতো,
দুই জনই সাইন্স এর ভাল স্টুডেন্ট তারা লেখা পরাই ভাল, সেই জন্য সব শিক্ষকরাও তাদেরকে অনেক ভালবাসে, তাদের চলাফেরা দেখে শিক্ষক রা বলে যে তোরা দুই জন কি সতিন নাকি???
তোরা দুইজন দুইজন কে দেখতেই পারিস না কেন?
রকি বলল কারন টা জানিনা স্যার, কিন্তু ঐ পাগলি টারে আমার দেখতে ইচ্ছা করে না,
রেশমা বলছে ঐ ঐ নিজে পাগলা হয়ে মানুষ কে পাগলি বলছিস কেন?
রকি বলে দেখছেন স্যার দেখছেন,
আপনার সামনেই কেমন ভাবে কথা বলছে???
হা হা হা আচ্ছা তোরা থাম, আর হ্যা যেটা করতে বললাম সেঠা ভালভাবে করে নিয়ে আসবি কিন্তু!
ও কে স্যার,
তাদের এই রকম ব্যবহার দেখে সবাই ভাবে তারা দুই জন এমনই...
:
কিন্তু না স্কুল থেকে বাড়িতে গিয়েই রেশমা ঠিক সময় মত রকিকে মিসকল দিচ্ছে, রকি মোবাইল হাতে নিয়ে দেখে রেশমা র মিসকল, সেই জন্য কল দিয়ে বলছে,
- কেন মিসকল দিলি বল?
- মানে আমি একটা জিনিস বুঝতে পারি নি,
- কি সেঠা?
- যে অংক টা স্যার করিয়ে দিল সেঠা...
- আচ্ছা ঠিক আছে, ডাটা চালু কর আমি ইমুতে ভিডিও কল দিচ্ছি তোকে, আমি যে ভাবে তোকে বলব ঠিক সেই ভাবেই করবি।
আর যে জায়গায় বুঝতে পারবি না সেখানে বলবি, চল এখন...
/
\
একটু পর রকি ফোন করে বলে,
- কিরে ডাটা অন করিস না কেন?
- সরি! আমার ফোনে এম বি নাই,
- আচ্ছা ঠিক আছে আমি তোকে ৫০ টাকা ফ্লেক্সিলোড করে দিচ্ছি, তারাতারি এম বি কিনে আমাকে মিস দে।
- আচ্ছা ঠিক আছে।
এসব কারন গুলো কি হতে পারে না তাদের দুই জনের ভালোবাসার?
কিন্তু নাহ! আরও কিছু কারন লুকিয়ে আছে এই গল্পে...
:
আগেই বলে রাখি স্কুলে কোনো কমন রুম ছিল না।
আর সেই জন্যই সবাই একই রুমে ক্লাস করে ছেলে মেয়ে উভয়।
পরের দিন ক্লাসে এসে সবাই হই হুল্লুর করতেছে,
কিন্তু রকি আর রেশমা কোনো কথাই বলছে না, সবাই ইয়ার্কি করে বলতেছে কিরে কি বেপার আজ দেখি দুই সতিন ই চুপ কারন কি???
রেশমা বলছে,
- তোরা কি চুপ করবি?
- (সবাই) তোর কি হয়ছে বলবি কি?
- না কিছু না, এমনি মন খারাপ লাগছে।
- অ সেই কথা, (সবাই)
সবাই বলতেছে এই জানিস আজ রসায়ন স্যার আসবে না,
- খুব ভাল কথা (রেশমা)
.
সব ক্লাস শেষ এখন রসায়ন ক্লাস এর ঘন্টা, তাই সাইন্স এর ১২জন ছাত্রছাত্রীর মধ্য ৬জন স্কুল এর সাদে গেল, সেখানে রেশমাও ছিল,
তাই রকি ভাবতেছে আমিও যাই সাদে,
রকি কে দিয়ে সেখানে ৭জন।
:
সবাই বলছে রকি আজ একটা খেলা খেলবো, খেলবি তুই?
- কি খেলা বল?
- আগে বল খেলবি নাকি?(রিয়া)
- হুম খেলব কিন্তু পাগলি কি খেলবে??
- হুম খেলবে!
- তাহলে খেলবো না,
রেশমা রাগ করে বলে এই তোরা খেল আমি খেলবো না।
- না তোকে খেলতেই হবে (রিয়া)
অতপর তারা দুই জনই রাজি হল,
রকি বলছে-
- কি খেলা বল?
- কানামাছি! (রিয়া)
- অ আচ্ছা।
সবাই মিলে রকির চোখ বেধে দিচ্ছে আর বলছে,
"কানামাছি ভোঁ ভোঁ যারে পাবি তাকে ছোঁ"
সবাই এখন রকির মাথায় ঠুয়া দিচ্ছে,
এই তোরা এত জোরে জোরে ঠুয়া দিচ্ছিস ক্যা...?
আমার লাগছে কিন্তু, তারপর আরও জোরে জোরে দিচ্ছে সবাই...
আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাকে ধরতে পারবো তার মাথা একদম লাল করে দিবো।
কিছুক্ষণ পর রকি রেশমার দিকে যাচ্ছে আর ঠিক তখনি রকির পায়ের নিচে একটি ইটের খোয়া থাকার কারনে, পা টা স্লিপ করছে।
আর সেই জন্যই নিজেকে কন্ট্রোল না করতে পেরে রেশমার সাথে একটা ধাক্কা খেল, আর ঠিক তখনি আলতো করে রেশমা কে রকি বুকের মাঝে জরিয়ে নিলো, আর সবাই তখন হাত তালি দিয়ে তাদের কে বাহবা দিচ্ছে, তখন রকি চোখ খুলে দেখে তার সামনে রেশমা, মাটির দিকে মাথা করে দারিয়ে আছে,
সবাই চুপ কেউ কোনো কথা বলে না।
আর এই ভাবেই চলতে থাকে রকির গোপন ভালবাসা...
:
রেশমাকে রকি মনে মনে অনেক ভালবাসতো,
দুই জনই সাইন্স এর ভাল স্টুডেন্ট তারা লেখা পরাই ভাল, সেই জন্য সব শিক্ষকরাও তাদেরকে অনেক ভালবাসে, তাদের চলাফেরা দেখে শিক্ষক রা বলে যে তোরা দুই জন কি সতিন নাকি???
তোরা দুইজন দুইজন কে দেখতেই পারিস না কেন?
রকি বলল কারন টা জানিনা স্যার, কিন্তু ঐ পাগলি টারে আমার দেখতে ইচ্ছা করে না,
রেশমা বলছে ঐ ঐ নিজে পাগলা হয়ে মানুষ কে পাগলি বলছিস কেন?
রকি বলে দেখছেন স্যার দেখছেন,
আপনার সামনেই কেমন ভাবে কথা বলছে???
হা হা হা আচ্ছা তোরা থাম, আর হ্যা যেটা করতে বললাম সেঠা ভালভাবে করে নিয়ে আসবি কিন্তু!
ও কে স্যার,
তাদের এই রকম ব্যবহার দেখে সবাই ভাবে তারা দুই জন এমনই...
:
কিন্তু না স্কুল থেকে বাড়িতে গিয়েই রেশমা ঠিক সময় মত রকিকে মিসকল দিচ্ছে, রকি মোবাইল হাতে নিয়ে দেখে রেশমা র মিসকল, সেই জন্য কল দিয়ে বলছে,
- কেন মিসকল দিলি বল?
- মানে আমি একটা জিনিস বুঝতে পারি নি,
- কি সেঠা?
- যে অংক টা স্যার করিয়ে দিল সেঠা...
- আচ্ছা ঠিক আছে, ডাটা চালু কর আমি ইমুতে ভিডিও কল দিচ্ছি তোকে, আমি যে ভাবে তোকে বলব ঠিক সেই ভাবেই করবি।
আর যে জায়গায় বুঝতে পারবি না সেখানে বলবি, চল এখন...
/
\
একটু পর রকি ফোন করে বলে,
- কিরে ডাটা অন করিস না কেন?
- সরি! আমার ফোনে এম বি নাই,
- আচ্ছা ঠিক আছে আমি তোকে ৫০ টাকা ফ্লেক্সিলোড করে দিচ্ছি, তারাতারি এম বি কিনে আমাকে মিস দে।
- আচ্ছা ঠিক আছে।
এসব কারন গুলো কি হতে পারে না তাদের দুই জনের ভালোবাসার?
কিন্তু নাহ! আরও কিছু কারন লুকিয়ে আছে এই গল্পে...
:
আগেই বলে রাখি স্কুলে কোনো কমন রুম ছিল না।
আর সেই জন্যই সবাই একই রুমে ক্লাস করে ছেলে মেয়ে উভয়।
পরের দিন ক্লাসে এসে সবাই হই হুল্লুর করতেছে,
কিন্তু রকি আর রেশমা কোনো কথাই বলছে না, সবাই ইয়ার্কি করে বলতেছে কিরে কি বেপার আজ দেখি দুই সতিন ই চুপ কারন কি???
রেশমা বলছে,
- তোরা কি চুপ করবি?
- (সবাই) তোর কি হয়ছে বলবি কি?
- না কিছু না, এমনি মন খারাপ লাগছে।
- অ সেই কথা, (সবাই)
সবাই বলতেছে এই জানিস আজ রসায়ন স্যার আসবে না,
- খুব ভাল কথা (রেশমা)
.
সব ক্লাস শেষ এখন রসায়ন ক্লাস এর ঘন্টা, তাই সাইন্স এর ১২জন ছাত্রছাত্রীর মধ্য ৬জন স্কুল এর সাদে গেল, সেখানে রেশমাও ছিল,
তাই রকি ভাবতেছে আমিও যাই সাদে,
রকি কে দিয়ে সেখানে ৭জন।
:
সবাই বলছে রকি আজ একটা খেলা খেলবো, খেলবি তুই?
- কি খেলা বল?
- আগে বল খেলবি নাকি?(রিয়া)
- হুম খেলব কিন্তু পাগলি কি খেলবে??
- হুম খেলবে!
- তাহলে খেলবো না,
রেশমা রাগ করে বলে এই তোরা খেল আমি খেলবো না।
- না তোকে খেলতেই হবে (রিয়া)
অতপর তারা দুই জনই রাজি হল,
রকি বলছে-
- কি খেলা বল?
- কানামাছি! (রিয়া)
- অ আচ্ছা।
সবাই মিলে রকির চোখ বেধে দিচ্ছে আর বলছে,
"কানামাছি ভোঁ ভোঁ যারে পাবি তাকে ছোঁ"
সবাই এখন রকির মাথায় ঠুয়া দিচ্ছে,
এই তোরা এত জোরে জোরে ঠুয়া দিচ্ছিস ক্যা...?
আমার লাগছে কিন্তু, তারপর আরও জোরে জোরে দিচ্ছে সবাই...
আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাকে ধরতে পারবো তার মাথা একদম লাল করে দিবো।
কিছুক্ষণ পর রকি রেশমার দিকে যাচ্ছে আর ঠিক তখনি রকির পায়ের নিচে একটি ইটের খোয়া থাকার কারনে, পা টা স্লিপ করছে।
আর সেই জন্যই নিজেকে কন্ট্রোল না করতে পেরে রেশমার সাথে একটা ধাক্কা খেল, আর ঠিক তখনি আলতো করে রেশমা কে রকি বুকের মাঝে জরিয়ে নিলো, আর সবাই তখন হাত তালি দিয়ে তাদের কে বাহবা দিচ্ছে, তখন রকি চোখ খুলে দেখে তার সামনে রেশমা, মাটির দিকে মাথা করে দারিয়ে আছে,
সবাই চুপ কেউ কোনো কথা বলে না।
আর এই ভাবেই চলতে থাকে রকির গোপন ভালবাসা...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন