একটা ছেলে একটা মেয়েকে ভালোবাসে অনেক দিন থেকে।
যখন মেয়েটা খুব সাধারন।জীবনের নানান দিক,নান রং যখন সে বুজত না হয়তো তখন থেকে।হয়তো মেয়েটির সাধাসিধে পনা ই ভালো লাগত ছেলেটির।কিংবা হয়তো অন্যকিছু।
মেয়েটি আস্তে আস্তে দিন,মাস বছর কাটিয়ে বড় হতে লাগল।
এখন মেয়েটা সব কিছু বুঝতে শিখছে,রংধনুর সাত রং এ নিজেকে রাঙাতে শিখেছে।ছেলে টা কিন্তু এখনও অপেক্ষা করছে মেয়েটির জন্য।
এখন ছেলে টি মেয়েটির কাছে তার অধীকার চাইল।
মেয়েটি কে সব খুলে বলল।মেয়েটি ও সব পর্যালোচনা করে দেখল।আর ছেলেটির প্রত্যেকটি কথা সত্যি বলে প্রমাণিত হল।
.
কিন্তু মেয়েটি কিছু ই করতে পারল না।কারণ সে তার পরিবারের কাছে প্রতিঙ্গাবদ্ধ।
তার মা, বাবা,কিংবা পুরো পরিবার তার মুখের দিকে তাঁকিয়ে।
সবাই তার কাছ থেকে কিছু আশা করে আছে।
তাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন তার পরিবারের।
এসকল দিক চিন্তা করে মেয়েটি ছেলেটিকে মানা করে দিল।।
ছেলেটি সেটা কিছুতেই মানতে পারছে না,ভাবছে মেয়েটি এখন নিজেকে সাতরঙে সাজিয়েছে বলে ছেলেটির অন্ধকার জীবনে জড়াতে চাইছে না।
হয়তো অহংকার করছে।।
নানা ভাবে মেয়েটি কে পাওয়ার চেষ্টা করল।আর মেয়েটি তার মত করে ছেলেটিকে বোঝানোর চেষ্টা করল।
তার সমস্যা গুলো বোঝাতে চাইল।
কিন্তু ছেলরটি সেটা মানতেই চাইল না।।
মেয়েটিকে পাওয়া তার নেশা হয়ে উঠল।
আর নিজের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ছেলেটি যখন এই নেশার কাছে হার মানতে বাধ্য হল তখন সে জীবনের কাছে ও হার মেনে নিল।
নিজেকে মুক্তি দিবে ভেবে আত্মহত্যা করল।
.
.
এই ঘটনায় ছেলেটির জায়গায় কোন মেয়েও থাকতে পারে।বিকল্প কিছু নয়।
.
.
প্রশ্নটা ওঠে সেখানেই,যেখানে সামান্য মনের কষ্ট থেকে মুক্তির আশায় আমরা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই সেখানে কি আসলেই আমাদের মুক্তি ঘটে??
নাকি আমরা আরো বেশী কষ্ট কে নিজের জীবনে আমন্ত্রন জানাই।??
.
একটা ছেলে বা মেয়ের ভালোবাসা কি এতটাই গুরুত্ব বহন করে যে তার কাছে পুরো পরিবারের ভালোবাসা তুচ্ছ হয়ে যায়।
ভালোবাসা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।কিন্তু তা কারো জীবনের বিনিময়ে নয়।
.
কখনই কি আমরা একবার ভেবে দেখি??
আমাদের মা,বাবা,ভাই,বোন আমার মৃত মুখ টা দেখে আর বেঁচে থাকতে পারবে কিনা।
.
আমার সাথে সাথে আমি কতগুলো জীবন নষ্ট করে যাচ্ছি?
কত গুলো মানুষ আমার জন্য কষ্ট পাবে??
.
আমার মৃত মুখটা দেখে যখন আমার মা পাগলের মত চিৎকার করে কাঁদবে,""মা,ফিরে আয়"".......""বাবা,ফিরে আয়""বলে কাঁদবে,তখন কি আমি মায়ের চোখের জল মুচিয়ে দিয়ে বলতে পারব??
"মা আমি আছি তোমার পাশে?""
.
যার জন্য আমি সবাই কে ছেড়ে চলে যাবো সে হয়তো এসব কিছুই জানবে ও না,,,জানলেও হয়তো একটু কষ্ট পাবে,কিন্তু তারপর ঠিকই ভুলে যাবে।
তাহলে কার জন্য আমি আমার পরিবারের এতদিনের স্নেহ,ভালোবাসা কে তুচ্ছ করে দিচ্ছি।
.
এসবের কোন উওর কি আছে??
নেই............
কাউকে কতটা ভালোবাসি সেটা প্রমাণ করার জন্য প্রাণ বিসর্জন দিতে হয় না।
নিজের মনে তার প্রতি সেই ভালোবাসা সারা জীবন বাঁচিয়ে রেখেই ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।
আর এটাই প্রকৃত ভালোবাসা,,,
.
মনে রাখবেন,....
""""" ভালোবাসা মানুষকে মরতে শেখায় না,,,বার বার।
নতুন করে বাঁচতে শেখায়।""
.
.
যখন মেয়েটা খুব সাধারন।জীবনের নানান দিক,নান রং যখন সে বুজত না হয়তো তখন থেকে।হয়তো মেয়েটির সাধাসিধে পনা ই ভালো লাগত ছেলেটির।কিংবা হয়তো অন্যকিছু।
মেয়েটি আস্তে আস্তে দিন,মাস বছর কাটিয়ে বড় হতে লাগল।
এখন মেয়েটা সব কিছু বুঝতে শিখছে,রংধনুর সাত রং এ নিজেকে রাঙাতে শিখেছে।ছেলে টা কিন্তু এখনও অপেক্ষা করছে মেয়েটির জন্য।
এখন ছেলে টি মেয়েটির কাছে তার অধীকার চাইল।
মেয়েটি কে সব খুলে বলল।মেয়েটি ও সব পর্যালোচনা করে দেখল।আর ছেলেটির প্রত্যেকটি কথা সত্যি বলে প্রমাণিত হল।
.
কিন্তু মেয়েটি কিছু ই করতে পারল না।কারণ সে তার পরিবারের কাছে প্রতিঙ্গাবদ্ধ।
তার মা, বাবা,কিংবা পুরো পরিবার তার মুখের দিকে তাঁকিয়ে।
সবাই তার কাছ থেকে কিছু আশা করে আছে।
তাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন তার পরিবারের।
এসকল দিক চিন্তা করে মেয়েটি ছেলেটিকে মানা করে দিল।।
ছেলেটি সেটা কিছুতেই মানতে পারছে না,ভাবছে মেয়েটি এখন নিজেকে সাতরঙে সাজিয়েছে বলে ছেলেটির অন্ধকার জীবনে জড়াতে চাইছে না।
হয়তো অহংকার করছে।।
নানা ভাবে মেয়েটি কে পাওয়ার চেষ্টা করল।আর মেয়েটি তার মত করে ছেলেটিকে বোঝানোর চেষ্টা করল।
তার সমস্যা গুলো বোঝাতে চাইল।
কিন্তু ছেলরটি সেটা মানতেই চাইল না।।
মেয়েটিকে পাওয়া তার নেশা হয়ে উঠল।
আর নিজের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ছেলেটি যখন এই নেশার কাছে হার মানতে বাধ্য হল তখন সে জীবনের কাছে ও হার মেনে নিল।
নিজেকে মুক্তি দিবে ভেবে আত্মহত্যা করল।
.
.
এই ঘটনায় ছেলেটির জায়গায় কোন মেয়েও থাকতে পারে।বিকল্প কিছু নয়।
.
.
প্রশ্নটা ওঠে সেখানেই,যেখানে সামান্য মনের কষ্ট থেকে মুক্তির আশায় আমরা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই সেখানে কি আসলেই আমাদের মুক্তি ঘটে??
নাকি আমরা আরো বেশী কষ্ট কে নিজের জীবনে আমন্ত্রন জানাই।??
.
একটা ছেলে বা মেয়ের ভালোবাসা কি এতটাই গুরুত্ব বহন করে যে তার কাছে পুরো পরিবারের ভালোবাসা তুচ্ছ হয়ে যায়।
ভালোবাসা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।কিন্তু তা কারো জীবনের বিনিময়ে নয়।
.
কখনই কি আমরা একবার ভেবে দেখি??
আমাদের মা,বাবা,ভাই,বোন আমার মৃত মুখ টা দেখে আর বেঁচে থাকতে পারবে কিনা।
.
আমার সাথে সাথে আমি কতগুলো জীবন নষ্ট করে যাচ্ছি?
কত গুলো মানুষ আমার জন্য কষ্ট পাবে??
.
আমার মৃত মুখটা দেখে যখন আমার মা পাগলের মত চিৎকার করে কাঁদবে,""মা,ফিরে আয়"".......""বাবা,ফিরে আয়""বলে কাঁদবে,তখন কি আমি মায়ের চোখের জল মুচিয়ে দিয়ে বলতে পারব??
"মা আমি আছি তোমার পাশে?""
.
যার জন্য আমি সবাই কে ছেড়ে চলে যাবো সে হয়তো এসব কিছুই জানবে ও না,,,জানলেও হয়তো একটু কষ্ট পাবে,কিন্তু তারপর ঠিকই ভুলে যাবে।
তাহলে কার জন্য আমি আমার পরিবারের এতদিনের স্নেহ,ভালোবাসা কে তুচ্ছ করে দিচ্ছি।
.
এসবের কোন উওর কি আছে??
নেই............
কাউকে কতটা ভালোবাসি সেটা প্রমাণ করার জন্য প্রাণ বিসর্জন দিতে হয় না।
নিজের মনে তার প্রতি সেই ভালোবাসা সারা জীবন বাঁচিয়ে রেখেই ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।
আর এটাই প্রকৃত ভালোবাসা,,,
.
মনে রাখবেন,....
""""" ভালোবাসা মানুষকে মরতে শেখায় না,,,বার বার।
নতুন করে বাঁচতে শেখায়।""
.
.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন