একটা সময় একটা মেয়ের জন্য খুব
পাগল ছিলাম। মেয়েটাও আমাকে ভালোবাসতো আর আমিও মেয়েটাকে। আমাদের ভালোবাসাটা
তখন আমার কাছে পৃথিবীর সেরা সম্পদ মনে হয়েছিলো।ভালোবাস
া বহিঃপ্রকাশ এর জন্য হাতকাটা পা কাটা না খেয়ে থাকা কোনকিছুরই কমতি ছিলোনা আমাদের মধ্যে।প্রচুর অভিমান রাগ আর মধুর কিছু মূহুর্তের সংমিশ্রনে চলতে থাকে আমাদের রিলেশন। প্রথম দিকে একটা দিন কথা না হলে আমার মনে হতো আমি আর বাচতে পারবোনা।সেও আমাকে ছাড়া কিছু ভাবতেই পারতোনা। প্রতিদিন ফেসবুকে আনলিমিটেড চ্যাটিং হতো,ফোনে কথা হতো ঘন্টার পর ঘন্টা। সপ্তাহে অন্তত একবার দেখা হতো। সবমিলিয়ে সুখের এক বিশাল সমুদ্রে ভাসছিলাম আমরা। আমরা বিয়ে কবে করবো? আমরা কয়টা বাচ্চা নিবো? বাচ্চাদের নাম কি হবে? এতদূর পর্য্ন্ত ভেবেছিলাম আমরা।
একদিন যদি একজনের শরির খারাপ থাকতো তাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করা শুরু করে দিতাম। ""প্লিজ আমার বাবুটার জন্য দোয়া করবেন ও খুব অসুস্থ"।
জান তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে তাইনা??
ও কষ্ট পেত ভেবে আমার কষ্টের আর কোন সীমা ছিলোনা। ভাবতাম ও একা একা কষ্ট পাবে তা হতে পারেনা। তাই নিজে নিজে ব্লেড দিয়ে হাত কাটতাম। কাটার পর একটু স্বস্তি মিলতো মনে।
মোটকথা একটা ছেলে একটা মেয়ের প্রতি আর একটা মেয়ের একটা ছেলের প্রতি যতটা কেয়ারিং আর দুর্বল হওয়া সম্ভব তার থেকে আমাদের মাঝে কোন অংশেই কমতি ছিলোনা।
আমি আমার ফ্রেন্ডদের কাছে বলে বেড়াতাম ওকে নিয়ে কতশত স্বপ্ন আমার। ও ছাড়া আমার পৃথিবীতে আর কেউ নাই। ওকে ছাড়া আমি আমার একটা মুহুর্ত কল্পনাও করতে পারিনা।
এভাবেই চলে আমাদের এই মনোমুগ্ধকর প্রণয়।
কিছুদিন পরে ওর সাথে আমার কিছু অমিল সৃষ্টি হয়। নিজেদের মধ্যে প্রতিদিন ঝগড়া হতে থাকে।
ছোটখাটো ব্যপারেই অনেক বড় ঝগড়া হতো।
হঠাত করেই একদিন ওর সাথে আমার রিলেশন টা শেষ হয়ে যায়। শেষ হয়ে যায় বলতে ওই আমাকে ছেড়ে চলে যায়।কারন বলতে তেমন কিছু ছিলোনা। যা ছিলো,সেটা হলো আমার ক্যারিয়ার নেই,আমি চলি বাপের টাকায় আমাকে স্টান্ড করতে এখনো বহু দেরী।এর আগেই আমার থেকে বহু ভালো ক্যারিয়ারওয়ালা ছেলে হয়ত তার পানি পাওয়ার জন্য ব্যাগ্রচিত্তে অপেক্ষা করছিলো। যাই হোক সে আমার সাথে ব্রেকাপ করে দেয়।
ও নিজের ক্যারিয়ার বন্ধুবান্ধব নিয়া বিজি হয়ে পড়ে। কিন্তু আমি অই মুহুরতে সেই পরিস্থিতি ঠিক সামলে নিতে পারিনি।
প্রতিদিন কান্না করে করে বালিশ কয়টা ভিজাইছি তার ইয়ত্তা ছিলোনা।
া বহিঃপ্রকাশ এর জন্য হাতকাটা পা কাটা না খেয়ে থাকা কোনকিছুরই কমতি ছিলোনা আমাদের মধ্যে।প্রচুর অভিমান রাগ আর মধুর কিছু মূহুর্তের সংমিশ্রনে চলতে থাকে আমাদের রিলেশন। প্রথম দিকে একটা দিন কথা না হলে আমার মনে হতো আমি আর বাচতে পারবোনা।সেও আমাকে ছাড়া কিছু ভাবতেই পারতোনা। প্রতিদিন ফেসবুকে আনলিমিটেড চ্যাটিং হতো,ফোনে কথা হতো ঘন্টার পর ঘন্টা। সপ্তাহে অন্তত একবার দেখা হতো। সবমিলিয়ে সুখের এক বিশাল সমুদ্রে ভাসছিলাম আমরা। আমরা বিয়ে কবে করবো? আমরা কয়টা বাচ্চা নিবো? বাচ্চাদের নাম কি হবে? এতদূর পর্য্ন্ত ভেবেছিলাম আমরা।
একদিন যদি একজনের শরির খারাপ থাকতো তাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করা শুরু করে দিতাম। ""প্লিজ আমার বাবুটার জন্য দোয়া করবেন ও খুব অসুস্থ"।
জান তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে তাইনা??
ও কষ্ট পেত ভেবে আমার কষ্টের আর কোন সীমা ছিলোনা। ভাবতাম ও একা একা কষ্ট পাবে তা হতে পারেনা। তাই নিজে নিজে ব্লেড দিয়ে হাত কাটতাম। কাটার পর একটু স্বস্তি মিলতো মনে।
মোটকথা একটা ছেলে একটা মেয়ের প্রতি আর একটা মেয়ের একটা ছেলের প্রতি যতটা কেয়ারিং আর দুর্বল হওয়া সম্ভব তার থেকে আমাদের মাঝে কোন অংশেই কমতি ছিলোনা।
আমি আমার ফ্রেন্ডদের কাছে বলে বেড়াতাম ওকে নিয়ে কতশত স্বপ্ন আমার। ও ছাড়া আমার পৃথিবীতে আর কেউ নাই। ওকে ছাড়া আমি আমার একটা মুহুর্ত কল্পনাও করতে পারিনা।
এভাবেই চলে আমাদের এই মনোমুগ্ধকর প্রণয়।
কিছুদিন পরে ওর সাথে আমার কিছু অমিল সৃষ্টি হয়। নিজেদের মধ্যে প্রতিদিন ঝগড়া হতে থাকে।
ছোটখাটো ব্যপারেই অনেক বড় ঝগড়া হতো।
হঠাত করেই একদিন ওর সাথে আমার রিলেশন টা শেষ হয়ে যায়। শেষ হয়ে যায় বলতে ওই আমাকে ছেড়ে চলে যায়।কারন বলতে তেমন কিছু ছিলোনা। যা ছিলো,সেটা হলো আমার ক্যারিয়ার নেই,আমি চলি বাপের টাকায় আমাকে স্টান্ড করতে এখনো বহু দেরী।এর আগেই আমার থেকে বহু ভালো ক্যারিয়ারওয়ালা ছেলে হয়ত তার পানি পাওয়ার জন্য ব্যাগ্রচিত্তে অপেক্ষা করছিলো। যাই হোক সে আমার সাথে ব্রেকাপ করে দেয়।
ও নিজের ক্যারিয়ার বন্ধুবান্ধব নিয়া বিজি হয়ে পড়ে। কিন্তু আমি অই মুহুরতে সেই পরিস্থিতি ঠিক সামলে নিতে পারিনি।
প্রতিদিন কান্না করে করে বালিশ কয়টা ভিজাইছি তার ইয়ত্তা ছিলোনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন