ছেলেটা আর মেয়েটা প্রেম করেই বিয়ে করেছে,তবুও আজ তাদের মধ্যে অজানা এক
দূরত্ব কাজ করে।আজ মেয়েটার অনেক অনেক অভিযোগ ছেলেটাকে নিয়ে।দুজন দুই জায়গায়
থাকে।এ দুই জায়গার থাকার কারন মেয়েটা একটা সরকারি নার্সিং ইন্সটুটিওয়েটে
পড়ে এ জন্যে বাড়ি থেকে দূরে মেসে থাকতে হয়,বাসা থেকে ক্লাশ করা সম্ভব নয়।
,আর ছেলেটা তার নিজ শহরে জব করে,সারাদিন টিউশনি করায়,অনেক অনেক
স্টুডেন্ট।মেয়েটা সপ্তাহে দুদিন শ্বশুর বাড়ি গিয়ে থাকে,সরকারি ছুটির দিন
গুলোতে।ছেলেটাকে নিয়ে মেয়েটার অভিযোগের লিষ্টটা বিশাল বড়।ছেলেটা নাকি তাকে
আর আগের মত ভালবাসেনা।তাকে আগের মত সময় দেয় না।সারাদিনে একবারও কল দেয়
না।মেয়েটা বিয়ের আগের কথা গুলো ভেবে কষ্ট পায়।ছেলেটা তাকে নিয়ে কত পাগলামি
করত এক সময়।একটু কথা বলার জন্যে কত কি করত,সারা রাত জেগে থেকে ঘন্টার পর
ঘন্টা কথা বলত।সারা দিনে অসংখ্যবার কল দিত,একবার দেখা করার জন্যে কত ট্রাই
করত,একদিন ঘুরতে যাওয়ার জন্যে কত প্ল্যান করত,কতজনকে ফাকি দিত,কিন্তু আজ
বিয়ের পর নাকি ছেলেটা মেয়েটাকে কল দেবার মত সময়ই পায়না।তার জন্যে সে আর
আগের মত পাগল নয়,আগের মত ভালবাসে না।আজ সে মেয়েটা অন্য কাউকে বলে,তোর BF
এখন তোর জন্যে এত্ত পাগল,আগে বিয়ে হোক আর এ রকম পাগল থাকবেনা।
।
বর্তমার সময়ের প্রাইয় ৬০ পারসেন্ট প্রেম করে বিয়ে করা মেয়েরই তার হাজবেন্ড কে নিয়ে এই অভিযোগ যে তার হাজবেন্ড তাকে আর আগের মত ভালবাসে না,তাকে সময় দেয় না।আমি জানি সেই ৬০ পারসেন্ট এর মধ্যে কেউ না কেউ এই স্ট্যাটাসটি পড়ছেন।তাদের কাছে আমার প্রশ্ন আপু আপনি কি ভাইয়াকে আগের মতয় ভালবাসেন?আপনি কি আগের মতয় তার জন্যে এখনও পাগল?আমি জানি আপনি এক কথায় উত্তর দিবেন,হ্যা অবশ্যই,আমি এখনও তার জন্য আগের মতয় পাগল।
আমি বলব আপনি মিথ্যেবাদি,খুব বড় মাপের মিথ্যেবাদি,আপনি তার জন্যে আগের মত পাগল নয়,আপনি অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছেন,অনেক বেশি,যেইটা আপনি শিকার করতে চাইছেন না।
।
আচ্ছা আপু যা ভাইয়াটা বিয়ের আগে আপনার জন্যে এত্ত এত্ত পাগলামি করেছে,সারাদিন এত্ত এত্ত কল দিয়েছে আজ কেন আপনাকে সারা দিনে একবারও কল দেয় না??????????
আপনি হয়ত বলবেন ও সারাদিন ওর কাজ নিয়ে ব্যস্ত,আমার জন্যে সময়ই নেই।আচ্ছা আপু ভাইটা সারাদিন এত্ত এত্ত কষ্ট করে কাজ করছে তা কার জন্যে??শুধুই কি তার জন্যে?না আপনার জন্যে?আপনাদের ভবিষত্বের জন্যে?আচ্ছা আপু কাজ কি কেউ সখে করে?কেউ কি সখের বশে সারাদিন অফিসে পরে থাকতে চায়?হার ভাংগা পরিশ্রম করতে চায়?তার কি একটুও ইচ্ছে করে না সারাদিন নিজের মত রেষ্টে কাটাতে?সত্যিই কি তা একটুও ইচ্ছে করেনা আপু???তবুও সে তার সব কিছু বিসর্জন দিয়ে কেন এত্ত সব কিছু করছে?কেন?একটি বার কি এসব ভেবেছেন?
।
আচ্ছা ভাইয়াকে নিয়ে আপনার এত্ত এত্ত কমপ্লেইন,আপনাকে সারাদিনে কল দেয় না,খোজ খবর রাখেনা,আপনি সারা দিনে কতবার ভাইয়ার খোজ খবর নেন?ভাইয়াকে সারাদিনে কতবার কল দেন?কত দিন দুপুরে কল দিয়ে শুনেছেন সে খাইছে কিনা?কি খেয়েছে?কতদিন অসময়ে তাকে কল দিয়ে বলেছেন,তোমার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছে করছে?কতদিন?কি একদিনও নয়,তাই তো?
আসলে আপু যে ভাইয়া আপনাকে এত্ত ভালবেসে তার জীবন সংগি বানিয়েছে,তার সুখ দুঃখের সংগি বানিয়েছে সে নি;সন্ধেহে আপনাকে আগের মতয় ভালবাসে।শুধু অভ্যাসের একটু পরিবর্তন হয়েছে।যখন প্রেম করতেন তখন কিন্তু ভাইয়া কিংবা আপনি এক দিনে একে অপরের প্রতি এত্ত আকৃষ্ট হননি।দিনে দিনে হয়েছেন।প্রথম হয়ত সারা দিনে একবার কথা বলতেন,তখন এত কষ্ট হয়নি তার সাথে কথা না বলার জন্যে,এর পর ধিরে ধিরে এমন একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছিল সারা রাতে কয়েক ঘন্টার যদি কম কথা হত তবে খুব কষ্ট হত,কান্না করে ফেলতেন দুজনই।একদিন কথা না হলে হলে খুব অস্থির হয়ে পরতেন।এটা আপনাদের দুজনার অভ্যাসে পরিনত হয়ে পরেছিল,এ জন্যে একদিন কথা না হলে ভাইয়া এত্ত পাগলামি করত।
।
ঠিক এমনি ভাবেই একটু একটু করে আপনাকে সারা দিনে একবারও কল না দেওয়া ভাইয়ার অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।প্রথম প্রথম কাজে গিয়ে আপনাকে কিন্তু ঠিকই কল দিত,কিন্তু কোনদিন হয়ত কাজের চাপে কল দিতে পারেনি,সেদিন ভাইয়ার কিন্তু অনেক কষ্ট হয়েছিল,এর পরেরদিন আবার কাজের চাপে কল দিতে পারেনি,সেদিনও কষ্ট হয়েছে,এ ভাবে দিনে দিনে তার কষ্টটা সহে গেছে,আপনাকে কল না দেওয়া অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।এতে কিন্তু আপনার অনেক ব্যর্থতা আছে,তার এই অভ্যাসের পিছনে আপনার রেসপোনসিবলিটি ৭০-৮০ পারসেন্ট।আপনি কেন তাকে এই অভ্যাসে পরিনত হওয়ার সুযোগ দিলেন।আপনি কেন একটা মায়া সৃষ্টি করে রাখতে পারলেন না তার উপরে?ভাইয়া কল দিতে পারেনি,আপনি প্রত্যেকদিন কল দিতে পারতেন,হয়ত সে তখন কল রিসিভ করতে পারত না,কিন্তু খুব ট্রাই করত কাজ শেষ করে আপনাকে কল দিতে।কিন্তু আপনি তা তো পারেননি।কি ভাইয়া বকত কল দিলে?একটু বকলেই বা কি এমন হত?সে তো আপনারই,একান্ত আপনারই।নিজের জিনিসের উপর জোর খাঠাতে কোন লজ্জ্বা নেই,কোন পাপ নেই।কথা হল একটাই,যা আপনার তার উপর আপনার মায়া পুরোপুরি ফেলে রাখতে হবে,নিজের ফুল কর্তৃত রাখতে।এক মুহুর্তের জন্যেও ভূল করেও আপনাকে ভুলতে দেওয়া যাবে না।আর কেনয় বা তাকে সে সুযোগ দিবনে,যার সাথে আপনি সারা জীবন থাকবনে।যদি সে অভ্যাসটা তার তৈরি হয়,তবে আপনার বাড লাক,আর এর জন্যে আপনিই দায়ি।
।
একটা কাজ করেন আপু আপনি আগামি এক মাস প্রত্যেকদিন একই সময়ে ভাইয়াকে দিনে ৫ বার করে কল দিবেন,ভাইয়া বকাবকি করলেও,রিসিভ না করলেও.১ম দিন হয়ত রিসিভ করবেনা,কিন্তু ৭ দিন পর দেখবেন আপনাকে বকাবকি করার পরও যখন কল দিচ্ছেন ভাইয়া দিনের সেই সময় গুলোতে নিজেকে ফ্রি রাখার ট্রাই করছে।এ ভাবে ৩০দিন রেগুলার কল দিয়ে ৩১ তম দিনে সার দিনে আর একবারু কল দিবেন না,দেখবেন আপনার কল না পেয়ে ভাইয়াই আপনাকে কল দিয়েছে,যদি আরও বেশি কিছু দেখতে চান তবে আপনার সব বাসার,আপনার সব নাম্বার অফ করে রাখেন,দেখবেন সময়ের আগেই ভাইয়া পাগলের মত বাসায় চলে এসছে,আর আপনাকে নাম্বার অফ করে রাখার জন্যে অনেক অনেক বকা দিচ্ছে।জাষ্ট এক মাস ট্রাই করার পর আমায় এসে বলেবেন ভাইয়া আমি আমি ভূল ছিলাম,ও সত্যিই আমাকে এখনও আগের মতয় ভালবাসে।
।
আর ভাইয়া আমরা জব করি যাতে আপন মানুষ গুলোকে সুখি রাখার জন্যেই তো তাই না?যে মেয়েটাকে আপনি এত্ত ভালবেসে বিয়ে করলেন,যে আপনাকে এত্ত ভালবাসে বিয়ে করল কাজের ব্যস্ততার দোহায় দিয়ে কেন তাকে নিজের অজান্তেই কষ্ট দিচ্ছেন।সে তো জাষ্ট আপনার কাছে আপনার অনেক ব্যস্ত সময়ের মাঝে তার জন্যে একটু সময় চায়।এই একটু সময়েই সে সুখি,খুব সুখি।যে জব,যে কাজ,যে ব্যস্ততা আপন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারেনা,আপন মানুষ গুলোর সাথে নিজের এক অজানা দূরত্ব তৈরি করে সে কাজের মূল্য কতখানি?।জীবন মানেই ব্যস্ততা,সে ব্যস্ততার মাঝেই নিজের জন্যে,আপন মানুষ গুলোর জন্যে সময় করে নিতে হয়।আপনি চাইলেই সে সময় করে নিতে পারবেন,শুধু চাইতে হয়,আর সে অনুসারে কাজ করতে হয়।
।
বর্তমার সময়ের প্রাইয় ৬০ পারসেন্ট প্রেম করে বিয়ে করা মেয়েরই তার হাজবেন্ড কে নিয়ে এই অভিযোগ যে তার হাজবেন্ড তাকে আর আগের মত ভালবাসে না,তাকে সময় দেয় না।আমি জানি সেই ৬০ পারসেন্ট এর মধ্যে কেউ না কেউ এই স্ট্যাটাসটি পড়ছেন।তাদের কাছে আমার প্রশ্ন আপু আপনি কি ভাইয়াকে আগের মতয় ভালবাসেন?আপনি কি আগের মতয় তার জন্যে এখনও পাগল?আমি জানি আপনি এক কথায় উত্তর দিবেন,হ্যা অবশ্যই,আমি এখনও তার জন্য আগের মতয় পাগল।
আমি বলব আপনি মিথ্যেবাদি,খুব বড় মাপের মিথ্যেবাদি,আপনি তার জন্যে আগের মত পাগল নয়,আপনি অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছেন,অনেক বেশি,যেইটা আপনি শিকার করতে চাইছেন না।
।
আচ্ছা আপু যা ভাইয়াটা বিয়ের আগে আপনার জন্যে এত্ত এত্ত পাগলামি করেছে,সারাদিন এত্ত এত্ত কল দিয়েছে আজ কেন আপনাকে সারা দিনে একবারও কল দেয় না??????????
আপনি হয়ত বলবেন ও সারাদিন ওর কাজ নিয়ে ব্যস্ত,আমার জন্যে সময়ই নেই।আচ্ছা আপু ভাইটা সারাদিন এত্ত এত্ত কষ্ট করে কাজ করছে তা কার জন্যে??শুধুই কি তার জন্যে?না আপনার জন্যে?আপনাদের ভবিষত্বের জন্যে?আচ্ছা আপু কাজ কি কেউ সখে করে?কেউ কি সখের বশে সারাদিন অফিসে পরে থাকতে চায়?হার ভাংগা পরিশ্রম করতে চায়?তার কি একটুও ইচ্ছে করে না সারাদিন নিজের মত রেষ্টে কাটাতে?সত্যিই কি তা একটুও ইচ্ছে করেনা আপু???তবুও সে তার সব কিছু বিসর্জন দিয়ে কেন এত্ত সব কিছু করছে?কেন?একটি বার কি এসব ভেবেছেন?
।
আচ্ছা ভাইয়াকে নিয়ে আপনার এত্ত এত্ত কমপ্লেইন,আপনাকে সারাদিনে কল দেয় না,খোজ খবর রাখেনা,আপনি সারা দিনে কতবার ভাইয়ার খোজ খবর নেন?ভাইয়াকে সারাদিনে কতবার কল দেন?কত দিন দুপুরে কল দিয়ে শুনেছেন সে খাইছে কিনা?কি খেয়েছে?কতদিন অসময়ে তাকে কল দিয়ে বলেছেন,তোমার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছে করছে?কতদিন?কি একদিনও নয়,তাই তো?
আসলে আপু যে ভাইয়া আপনাকে এত্ত ভালবেসে তার জীবন সংগি বানিয়েছে,তার সুখ দুঃখের সংগি বানিয়েছে সে নি;সন্ধেহে আপনাকে আগের মতয় ভালবাসে।শুধু অভ্যাসের একটু পরিবর্তন হয়েছে।যখন প্রেম করতেন তখন কিন্তু ভাইয়া কিংবা আপনি এক দিনে একে অপরের প্রতি এত্ত আকৃষ্ট হননি।দিনে দিনে হয়েছেন।প্রথম হয়ত সারা দিনে একবার কথা বলতেন,তখন এত কষ্ট হয়নি তার সাথে কথা না বলার জন্যে,এর পর ধিরে ধিরে এমন একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছিল সারা রাতে কয়েক ঘন্টার যদি কম কথা হত তবে খুব কষ্ট হত,কান্না করে ফেলতেন দুজনই।একদিন কথা না হলে হলে খুব অস্থির হয়ে পরতেন।এটা আপনাদের দুজনার অভ্যাসে পরিনত হয়ে পরেছিল,এ জন্যে একদিন কথা না হলে ভাইয়া এত্ত পাগলামি করত।
।
ঠিক এমনি ভাবেই একটু একটু করে আপনাকে সারা দিনে একবারও কল না দেওয়া ভাইয়ার অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।প্রথম প্রথম কাজে গিয়ে আপনাকে কিন্তু ঠিকই কল দিত,কিন্তু কোনদিন হয়ত কাজের চাপে কল দিতে পারেনি,সেদিন ভাইয়ার কিন্তু অনেক কষ্ট হয়েছিল,এর পরেরদিন আবার কাজের চাপে কল দিতে পারেনি,সেদিনও কষ্ট হয়েছে,এ ভাবে দিনে দিনে তার কষ্টটা সহে গেছে,আপনাকে কল না দেওয়া অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।এতে কিন্তু আপনার অনেক ব্যর্থতা আছে,তার এই অভ্যাসের পিছনে আপনার রেসপোনসিবলিটি ৭০-৮০ পারসেন্ট।আপনি কেন তাকে এই অভ্যাসে পরিনত হওয়ার সুযোগ দিলেন।আপনি কেন একটা মায়া সৃষ্টি করে রাখতে পারলেন না তার উপরে?ভাইয়া কল দিতে পারেনি,আপনি প্রত্যেকদিন কল দিতে পারতেন,হয়ত সে তখন কল রিসিভ করতে পারত না,কিন্তু খুব ট্রাই করত কাজ শেষ করে আপনাকে কল দিতে।কিন্তু আপনি তা তো পারেননি।কি ভাইয়া বকত কল দিলে?একটু বকলেই বা কি এমন হত?সে তো আপনারই,একান্ত আপনারই।নিজের জিনিসের উপর জোর খাঠাতে কোন লজ্জ্বা নেই,কোন পাপ নেই।কথা হল একটাই,যা আপনার তার উপর আপনার মায়া পুরোপুরি ফেলে রাখতে হবে,নিজের ফুল কর্তৃত রাখতে।এক মুহুর্তের জন্যেও ভূল করেও আপনাকে ভুলতে দেওয়া যাবে না।আর কেনয় বা তাকে সে সুযোগ দিবনে,যার সাথে আপনি সারা জীবন থাকবনে।যদি সে অভ্যাসটা তার তৈরি হয়,তবে আপনার বাড লাক,আর এর জন্যে আপনিই দায়ি।
।
একটা কাজ করেন আপু আপনি আগামি এক মাস প্রত্যেকদিন একই সময়ে ভাইয়াকে দিনে ৫ বার করে কল দিবেন,ভাইয়া বকাবকি করলেও,রিসিভ না করলেও.১ম দিন হয়ত রিসিভ করবেনা,কিন্তু ৭ দিন পর দেখবেন আপনাকে বকাবকি করার পরও যখন কল দিচ্ছেন ভাইয়া দিনের সেই সময় গুলোতে নিজেকে ফ্রি রাখার ট্রাই করছে।এ ভাবে ৩০দিন রেগুলার কল দিয়ে ৩১ তম দিনে সার দিনে আর একবারু কল দিবেন না,দেখবেন আপনার কল না পেয়ে ভাইয়াই আপনাকে কল দিয়েছে,যদি আরও বেশি কিছু দেখতে চান তবে আপনার সব বাসার,আপনার সব নাম্বার অফ করে রাখেন,দেখবেন সময়ের আগেই ভাইয়া পাগলের মত বাসায় চলে এসছে,আর আপনাকে নাম্বার অফ করে রাখার জন্যে অনেক অনেক বকা দিচ্ছে।জাষ্ট এক মাস ট্রাই করার পর আমায় এসে বলেবেন ভাইয়া আমি আমি ভূল ছিলাম,ও সত্যিই আমাকে এখনও আগের মতয় ভালবাসে।
।
আর ভাইয়া আমরা জব করি যাতে আপন মানুষ গুলোকে সুখি রাখার জন্যেই তো তাই না?যে মেয়েটাকে আপনি এত্ত ভালবেসে বিয়ে করলেন,যে আপনাকে এত্ত ভালবাসে বিয়ে করল কাজের ব্যস্ততার দোহায় দিয়ে কেন তাকে নিজের অজান্তেই কষ্ট দিচ্ছেন।সে তো জাষ্ট আপনার কাছে আপনার অনেক ব্যস্ত সময়ের মাঝে তার জন্যে একটু সময় চায়।এই একটু সময়েই সে সুখি,খুব সুখি।যে জব,যে কাজ,যে ব্যস্ততা আপন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারেনা,আপন মানুষ গুলোর সাথে নিজের এক অজানা দূরত্ব তৈরি করে সে কাজের মূল্য কতখানি?।জীবন মানেই ব্যস্ততা,সে ব্যস্ততার মাঝেই নিজের জন্যে,আপন মানুষ গুলোর জন্যে সময় করে নিতে হয়।আপনি চাইলেই সে সময় করে নিতে পারবেন,শুধু চাইতে হয়,আর সে অনুসারে কাজ করতে হয়।