জেনি নামের মেয়েটা সবেমাত্র ক্লাস ১০ এ পড়ে, ভালোই স্মার্ট।
ফেসবুকে ৩০০-৪০০ লাইক এমনেই পড়ে। দিনের পর দিন কত ছেলে প্রোপজ করে, কতজন কেঁদে ফেলে এইসব দেখে ভিষন হাসি পায় মাঝে মাঝে তার, আর মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে উল্টা পালটা কথা শুনিয়ে দেয়।
যাই হোক তার এইসবের ভিতর ইন্ট্রেস্ট নাই। রিলেশন টিলেশনের জন্য টাইম নাই, বান্ধবীদের নিয়ে ঘুরতে যাওয়া টাওয়া ইত্যাদি এইসবেই অনেক আনন্দ আর ভালই দিন কাটছে।
`
অন্যান্য গল্পের মত তার জীবনেও আগমন রাফির, টুকটাক কথা, কি জানে এত্ত সুন্দর করে কথা বলে সাপোর্ট দিয়ে কয়েকদিনেই মন জয় করে নিয়ে গেল। তারপর মেসেঞ্জারে কল দিয়ে কথায় কথায় আকৃষ্ট হয়ে পড়ে, একদিন ভিডিও কলেও কথা হয়ে গেল, জানতে পারল তারা দু'জন একি এলাকার বাসিন্দা, আরো ভালো দেখাও হয়ে গেল এরি মধ্যে কয়েকবার ।
`
হঠাং ঝড়ের বেগে আসা ভালোবাসা, মেয়ের প্রফাইলে এখন আর সেলফি আর ভাবওয়ালা ইংলিশ পোষ্ট গুলা দেখা যায়না, বাংলায় স্টাস্টাস দেওয়া শুরু করছে তাও আবার রোমান্টিক টাইপ, বলতে গেলে সবাই অবাক হয়ে গেছে। এই আর কি জেনি আশায় বসে আছে কবে রাফি প্রপোজ করবে, কারণ মেয়েরা তো আগে প্রপোজ করতে পারেনা। যাই হোক গল্প সবে মাত্র শুরু।
রাফির ম্যাসেজ...
- আজকে একটু দেখা করতে পারবা? (রাফি)
- কখন?
- বিকালে, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার?
- আচ্ছা আসব।
`
জেনি তো খুশি, সে ভাবছে আজ হয়ত বলেই দিবে, তাই একটু সাজুগুজু করেই বেড়িয়ে গেল বিকাল বেলা। রিক্সা নিয়ে পৌছে গেল ৩২ নাম্বার।
কিছুক্ষণ পর রাফির দেখা, মিষ্টি হাসি দিয়ে চলে হাটতে লাগল রাফি নিয়ে গেল সুনসান এক জায়গায়, মাটিতে হাটু গেড়ে প্রপোজ করে দিল জেনিকে, জেনি দু'হাত মুখে দিয়ে পারছেনা খুশিতে পরে যেতে, এক্সপেক্ট করে ফেলল একজন আরেকজনককে জড়িয়ে ধরল। এটা হয়ে যায় ইচ্ছা থাকুক আর না থাকুক।
`
তারপর কি ঘুরাঘুরি ফেসবুকে সো অফ, বন্ধুদের কাছে সো অফ করতে লাগল রাফি, আর জেনি তার বান্ধবীদের শুনায় তাদের রিলেশনের খুনশুটি কাহিনী।
`
বেশকিছু দিন যাওয়ার পর ফ্যান্টাসির তারনায় লিপ কিস হয়ে গেল, অবশ্য রোমান্স না হলে রিলেশন জমে না। এতে কারোই আপত্তি ছিলনা মানে জেনির ও না আর রাফির তো আরো না।
`
দিনের পর দিন চলতে লাগল ৩ মাস হয়ে গেছে তাদের রিলেশনের।
কথায় আছেনা মানুষ যত পায় আরো বেশী চায়, রাফির চাহিদাটাও বেড়ে গেল, বুঝতেই পারছেন কি রকম চাহিদা।
জেনিও ফেসে গেছে মানা করতে পারছেনা কিন্তু আবার এতদূর যাওয়াও ঠিকনা। অনেক বুঝা তুঝার পর রাফি শেষমেশ আপত্তিকর জায়গায় ছুঁয়েই ফেলল, এর বেশী জেনি পারবেনা।
`
যাই হোক রিলেশনশিপ শব্দ থাকলে, ব্রেকাপ শব্দটাও আছে কথা কাটাকাটি ব্রেকাপ ঝড় কান্না সব গেল জেনির উপর দিয়ে। এখন তার কাছে সব ছেলেই খারাপ, ফেসবুকে পোষ্ট করছে এইসব আর অনেকে ইনবক্স এ ঝড় তুলছে যা ইচ্ছা বলছে।
সবার ওই একটাই কথা 'সব ছেলে কি আর এক'
যাক এইসব থেকে বের হতেও সময় লাগেনি ১ মাসের সময় লাগে সব ঠান্ডা হতে। সে আর কোনো রিলেশনে জড়াবেনা।
`
এরই মাঝে প্রায়ই ম্যাসেজ আসত 'Md Irfan Robo' নাম করে ছেলের কাছ থেকে, জেনির ফেসবুক ফ্রেন্ড অনেকভাবে বুঝায় , কিন্তু জেনি পাত্তা দেয়না। ভাবার সময় নেই যত্তসব বলে দেয় ছেলেটাকে।
`
জেনি অনিচ্ছা সত্যে আবার রিলেশনে ঢুকে অন্য আরেক ছেলের সাথে, ওই ছেলের সাথে সাবধানে থাকে, টাচ ই করতে দেয়না। দুর্ভাগ্য এই ছেলেটাও আকৃষ্ট করে ফেলে তাকে, কোনো এক বিল্ডিয়ের নিচ তলায় হঠাং কিস হয়ে যায় আবার। চলতে থাকল এমন আবার।
এই রিলেশনও যায় ১মাস কারণ রাফির আগমন আবার ঘটে তাই সে ওই ছেলের সাথে ব্রেকাপ করে। কারণ মেয়েরা যত্তই হোক প্রথম ভালোবাসার কাছে ফিরে যেতে মন চায়, আর রেডি থাকে সর্বকক্ষন।
`
এইদিকে ওই ছেলেটা রাগে ক্ষুদ্ধ আর সহ্য করতে পারছেনা, ছেলেটা ভালোই তো বাসছিল, সহ্য না করতে পেরে, মেয়ের ইনবক্স এ তাকে বুঝায় কিন্তু মেয়ে পালটা ব্লক মারে।
`
ছেলে এবার অন্যভাবে যোগাযোগ করে জেনিকে Prostitute বলে দেয়, জেনির চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি ঝড়তে থাকে, ছেলেটির এমন বলা ঠিক হয়নি, আবার অনেক কান্নাকাটির পর জেনি বুঝতে পারে তারই দোষ।
কি করবে এভাবে চলতে থাকলে তার ইজ্জত থাকবেনা, এখন এসব কথা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে, এক বন্ধুর থেকে অন্য বন্ধু তারপর আর কি চলছে.....
___________________________
কিছু কথা এত্তক্ষন কি পড়লেন? সব জলদি জলদি হয়ে গেল? কিন্তু বড় করে লেখার কিছু নেই পুরোটা ঘটনা বাস্তব একজন না দু'জন না বহু মানুষের জীবন এর সাথে মিলিয়ে লেখা। আপনার জীবনে ভালোবাসা আসে, আপনি জানেন এটা ঠিক না উপযুক্ত বয়স না তারপরেও কেন জানি বুঝলেও বুঝা হয়না ঢুকে পড়েন রিলেশনে ৮৫% মেয়ের কাহিনী হয় জেনির মত। কোনো মেয়ের অধিকার নাই কোনো ছেলে থেকে ধোকা খাওয়ার পর পুরো ছেলে জাতিকে খারাপ বলা।
পুরো ছেলে জাতি এসে আপনাকে বলে নাই রিলেশন করতে, আপনার চয়েজ ভুল ছিল, সিন্ধান্ত ভুল, বলতে পারেন নিজেই ফেসে গেছেন।
`
জীবনেও রাফির মত খেয়ে ছেড়ে দেওয়া পাবলিক থাকলেও ইরফানের মত ছেলেও থাকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আর বুঝানোর মত। হ্যা সবার জীবনেই থাকে, ৯০% কেয়ার করেনা সেইসব ছেলেদের কারণ কি? ভুল চয়েজের কারণে আপনি ধোকা খান, সঠিক সিন্ধান্ত নেন, সঠিক মানুষ চয়েজ করেন, যে আপনাকে সাপোর্ট করে এর মানে তা নয় যে সে আপনাকে সঠিকভাবে সাপোর্ট করছে, আপননি ভাবেন ছেলেটা আমাকে বুঝে ঠিক কতটা বুঝে? শেষে গিয়ে ছেলেটা বের হয় রাফির
মত।
`':::::::::
এইটা খেয়াল রাখবেন কিছু মানুষ আপনাকে সঠিক কথা বললে আপনি বিরক্ত হন, ভাবেন সে আপনাকে অপমান করছে একটু পজেটিভলি ভাবেন দেখতে পাবেন অপমান না কথা সঠিক ছিল আর আপনার উপকারো হত।
`
রাফির মত মানুষরা ভালোবাসা বেশী পায় আর ভবিষংতেও পাবে কারণ তারা হ্যা এর সাথে হ্যা মিলিয়ে কথা বলে আর আপনার তাকে ভালো মনে হয় তারপর অবস্থা হয় জেনির মত।
`
মানুষ চিনতে সামান্য ভুল আপনার জীবনের বড় ভুল গুলোর মধ্যে অন্যতম, সর্তক হউন এটাই আমার কামনা।
মানুষ চিনতে ভুল করবেন না, নাহয় ভয়ানক কিছুর সম্মুখীন হতে সময় লাগবে না
`
`
ফেসবুকে ৩০০-৪০০ লাইক এমনেই পড়ে। দিনের পর দিন কত ছেলে প্রোপজ করে, কতজন কেঁদে ফেলে এইসব দেখে ভিষন হাসি পায় মাঝে মাঝে তার, আর মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে উল্টা পালটা কথা শুনিয়ে দেয়।
যাই হোক তার এইসবের ভিতর ইন্ট্রেস্ট নাই। রিলেশন টিলেশনের জন্য টাইম নাই, বান্ধবীদের নিয়ে ঘুরতে যাওয়া টাওয়া ইত্যাদি এইসবেই অনেক আনন্দ আর ভালই দিন কাটছে।
`
অন্যান্য গল্পের মত তার জীবনেও আগমন রাফির, টুকটাক কথা, কি জানে এত্ত সুন্দর করে কথা বলে সাপোর্ট দিয়ে কয়েকদিনেই মন জয় করে নিয়ে গেল। তারপর মেসেঞ্জারে কল দিয়ে কথায় কথায় আকৃষ্ট হয়ে পড়ে, একদিন ভিডিও কলেও কথা হয়ে গেল, জানতে পারল তারা দু'জন একি এলাকার বাসিন্দা, আরো ভালো দেখাও হয়ে গেল এরি মধ্যে কয়েকবার ।
`
হঠাং ঝড়ের বেগে আসা ভালোবাসা, মেয়ের প্রফাইলে এখন আর সেলফি আর ভাবওয়ালা ইংলিশ পোষ্ট গুলা দেখা যায়না, বাংলায় স্টাস্টাস দেওয়া শুরু করছে তাও আবার রোমান্টিক টাইপ, বলতে গেলে সবাই অবাক হয়ে গেছে। এই আর কি জেনি আশায় বসে আছে কবে রাফি প্রপোজ করবে, কারণ মেয়েরা তো আগে প্রপোজ করতে পারেনা। যাই হোক গল্প সবে মাত্র শুরু।
রাফির ম্যাসেজ...
- আজকে একটু দেখা করতে পারবা? (রাফি)
- কখন?
- বিকালে, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার?
- আচ্ছা আসব।
`
জেনি তো খুশি, সে ভাবছে আজ হয়ত বলেই দিবে, তাই একটু সাজুগুজু করেই বেড়িয়ে গেল বিকাল বেলা। রিক্সা নিয়ে পৌছে গেল ৩২ নাম্বার।
কিছুক্ষণ পর রাফির দেখা, মিষ্টি হাসি দিয়ে চলে হাটতে লাগল রাফি নিয়ে গেল সুনসান এক জায়গায়, মাটিতে হাটু গেড়ে প্রপোজ করে দিল জেনিকে, জেনি দু'হাত মুখে দিয়ে পারছেনা খুশিতে পরে যেতে, এক্সপেক্ট করে ফেলল একজন আরেকজনককে জড়িয়ে ধরল। এটা হয়ে যায় ইচ্ছা থাকুক আর না থাকুক।
`
তারপর কি ঘুরাঘুরি ফেসবুকে সো অফ, বন্ধুদের কাছে সো অফ করতে লাগল রাফি, আর জেনি তার বান্ধবীদের শুনায় তাদের রিলেশনের খুনশুটি কাহিনী।
`
বেশকিছু দিন যাওয়ার পর ফ্যান্টাসির তারনায় লিপ কিস হয়ে গেল, অবশ্য রোমান্স না হলে রিলেশন জমে না। এতে কারোই আপত্তি ছিলনা মানে জেনির ও না আর রাফির তো আরো না।
`
দিনের পর দিন চলতে লাগল ৩ মাস হয়ে গেছে তাদের রিলেশনের।
কথায় আছেনা মানুষ যত পায় আরো বেশী চায়, রাফির চাহিদাটাও বেড়ে গেল, বুঝতেই পারছেন কি রকম চাহিদা।
জেনিও ফেসে গেছে মানা করতে পারছেনা কিন্তু আবার এতদূর যাওয়াও ঠিকনা। অনেক বুঝা তুঝার পর রাফি শেষমেশ আপত্তিকর জায়গায় ছুঁয়েই ফেলল, এর বেশী জেনি পারবেনা।
`
যাই হোক রিলেশনশিপ শব্দ থাকলে, ব্রেকাপ শব্দটাও আছে কথা কাটাকাটি ব্রেকাপ ঝড় কান্না সব গেল জেনির উপর দিয়ে। এখন তার কাছে সব ছেলেই খারাপ, ফেসবুকে পোষ্ট করছে এইসব আর অনেকে ইনবক্স এ ঝড় তুলছে যা ইচ্ছা বলছে।
সবার ওই একটাই কথা 'সব ছেলে কি আর এক'
যাক এইসব থেকে বের হতেও সময় লাগেনি ১ মাসের সময় লাগে সব ঠান্ডা হতে। সে আর কোনো রিলেশনে জড়াবেনা।
`
এরই মাঝে প্রায়ই ম্যাসেজ আসত 'Md Irfan Robo' নাম করে ছেলের কাছ থেকে, জেনির ফেসবুক ফ্রেন্ড অনেকভাবে বুঝায় , কিন্তু জেনি পাত্তা দেয়না। ভাবার সময় নেই যত্তসব বলে দেয় ছেলেটাকে।
`
জেনি অনিচ্ছা সত্যে আবার রিলেশনে ঢুকে অন্য আরেক ছেলের সাথে, ওই ছেলের সাথে সাবধানে থাকে, টাচ ই করতে দেয়না। দুর্ভাগ্য এই ছেলেটাও আকৃষ্ট করে ফেলে তাকে, কোনো এক বিল্ডিয়ের নিচ তলায় হঠাং কিস হয়ে যায় আবার। চলতে থাকল এমন আবার।
এই রিলেশনও যায় ১মাস কারণ রাফির আগমন আবার ঘটে তাই সে ওই ছেলের সাথে ব্রেকাপ করে। কারণ মেয়েরা যত্তই হোক প্রথম ভালোবাসার কাছে ফিরে যেতে মন চায়, আর রেডি থাকে সর্বকক্ষন।
`
এইদিকে ওই ছেলেটা রাগে ক্ষুদ্ধ আর সহ্য করতে পারছেনা, ছেলেটা ভালোই তো বাসছিল, সহ্য না করতে পেরে, মেয়ের ইনবক্স এ তাকে বুঝায় কিন্তু মেয়ে পালটা ব্লক মারে।
`
ছেলে এবার অন্যভাবে যোগাযোগ করে জেনিকে Prostitute বলে দেয়, জেনির চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি ঝড়তে থাকে, ছেলেটির এমন বলা ঠিক হয়নি, আবার অনেক কান্নাকাটির পর জেনি বুঝতে পারে তারই দোষ।
কি করবে এভাবে চলতে থাকলে তার ইজ্জত থাকবেনা, এখন এসব কথা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে, এক বন্ধুর থেকে অন্য বন্ধু তারপর আর কি চলছে.....
___________________________
কিছু কথা এত্তক্ষন কি পড়লেন? সব জলদি জলদি হয়ে গেল? কিন্তু বড় করে লেখার কিছু নেই পুরোটা ঘটনা বাস্তব একজন না দু'জন না বহু মানুষের জীবন এর সাথে মিলিয়ে লেখা। আপনার জীবনে ভালোবাসা আসে, আপনি জানেন এটা ঠিক না উপযুক্ত বয়স না তারপরেও কেন জানি বুঝলেও বুঝা হয়না ঢুকে পড়েন রিলেশনে ৮৫% মেয়ের কাহিনী হয় জেনির মত। কোনো মেয়ের অধিকার নাই কোনো ছেলে থেকে ধোকা খাওয়ার পর পুরো ছেলে জাতিকে খারাপ বলা।
পুরো ছেলে জাতি এসে আপনাকে বলে নাই রিলেশন করতে, আপনার চয়েজ ভুল ছিল, সিন্ধান্ত ভুল, বলতে পারেন নিজেই ফেসে গেছেন।
`
জীবনেও রাফির মত খেয়ে ছেড়ে দেওয়া পাবলিক থাকলেও ইরফানের মত ছেলেও থাকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আর বুঝানোর মত। হ্যা সবার জীবনেই থাকে, ৯০% কেয়ার করেনা সেইসব ছেলেদের কারণ কি? ভুল চয়েজের কারণে আপনি ধোকা খান, সঠিক সিন্ধান্ত নেন, সঠিক মানুষ চয়েজ করেন, যে আপনাকে সাপোর্ট করে এর মানে তা নয় যে সে আপনাকে সঠিকভাবে সাপোর্ট করছে, আপননি ভাবেন ছেলেটা আমাকে বুঝে ঠিক কতটা বুঝে? শেষে গিয়ে ছেলেটা বের হয় রাফির
মত।
`':::::::::
এইটা খেয়াল রাখবেন কিছু মানুষ আপনাকে সঠিক কথা বললে আপনি বিরক্ত হন, ভাবেন সে আপনাকে অপমান করছে একটু পজেটিভলি ভাবেন দেখতে পাবেন অপমান না কথা সঠিক ছিল আর আপনার উপকারো হত।
`
রাফির মত মানুষরা ভালোবাসা বেশী পায় আর ভবিষংতেও পাবে কারণ তারা হ্যা এর সাথে হ্যা মিলিয়ে কথা বলে আর আপনার তাকে ভালো মনে হয় তারপর অবস্থা হয় জেনির মত।
`
মানুষ চিনতে সামান্য ভুল আপনার জীবনের বড় ভুল গুলোর মধ্যে অন্যতম, সর্তক হউন এটাই আমার কামনা।
মানুষ চিনতে ভুল করবেন না, নাহয় ভয়ানক কিছুর সম্মুখীন হতে সময় লাগবে না
`
`
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন